Logo
শিরোনাম

ইলিশ ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৬৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
সমুদ্রের মৎস্যসম্পদ আহরণে সরকার গভীর সমুদ্রে টুনা ও সমজাতীয় মাছ অহরণে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ইলিশ ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে

সুনীল অর্থনীতির বিকাশে সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি।

বুধবার (০১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফার্মগেটের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২১ উপলক্ষ্যে আয়োজিত উপকূলীয় মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা: সুনীল অর্থনীতি ও রুপকল্প ২০৪১ প্রেক্ষিত শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা জানান। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) এ সেমিনার আয়োজন করে।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেস্ট ডিপ্লোমেসির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রায় সমপরিমাণ সমুদ্রসীমায় আমাদের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই সমুদ্র আমাদের সুনীল অর্থনীতির সবচেয়ে বড় সম্ভার। সমুদ্রে থাকা জলজ সম্পদ তথা প্রচলিত বা অপ্রচলিত মাছ, সীউইড সঠিকভাবে সংগ্রহ করতে পারলে এগুলো বহির্বিশ্বে রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে বড় যোগান হবে। সুনীল অর্থনীতির বিকাশ ঘটাতে হলে প্রচলিত মৎস্য, অপ্রচলিত মৎস্য এবং সীউইডকে পরিচর্যা করে এ ক্ষেত্রকে উপযুক্ত করে নিয়ে আসতে হবে। সামুদ্রিক এ মৎস্যসম্পদ আমাদের খাদ্য ও পুষ্টির যোগানের পাশাপাশি রপ্তানির মাধ্যমে সুনীল অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে

এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, রূপকল্প ২০৪১ হচ্ছে সুখী, সমৃদ্ধ, আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা করা। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারলে বাংলাদেশ উন্নত হবে। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করতে হলে আমাদের অর্থনীতিকে জাগ্রত করতে হবে। আর অর্থনীতিকে জাগ্রত করতে আমাদের সম্পদ রপ্তানি করতে হবে। এজন্য সুনীল অর্থনীতির বিকাশ ঘটাতে হবে। সুনীল অর্থনীতিকে কার্যকর করতে হবে। আর এ কাজে সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে

এ সময় তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তীতে দূরদৃষ্টি দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন, মাছ হবে দ্বিতীয় প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ। একসময় নানা কারণে দেশে মাছের সংকট দেখা দিয়েছিল। মাছ দুর্লভ হয়ে গিয়েছিল, হারিয়ে যাচ্ছিলো। সে জায়গা থেকে গবেষণা ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ৩১ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় মাছ আমরা ফিরিয়ে এনেছি। সরকারের সঠিক ভূমিকা ও ব্যবস্থাপনার কারণে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

মন্ত্রী আরো যোগ করেন, সমুদ্রের মৎস্যসম্পদ আহরণে সরকার গভীর সমুদ্রে টুনা ও সমজাতীয় মাছ অহরণে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ইলিশ ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চল, পার্বত্য অঞ্চলসহ ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে স্থান উপযোগী প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। মৎস্য খাতে রাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।

উপকূলীয় মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর হতে পারে, উদ্যোক্তা তৈরি হতে পারে, খাবারের বড় জোগান তৈরি হতে পারে এবং গ্রামীণ অর্থনীতি সচল হতে পারে। এ জন্য মৎস্যসম্পদের উন্নয়সে সবাই মিলে কাজ করতে হবে- যোগ করেন মন্ত্রী।

মৎস্য খাতে যারা গবেষণা করছেন, বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালনা করছেন, মাঠে কাজ করছেন এবং যারা ব্যবস্থাপনা করছেন তাদের সবার দায়িত্ব রয়েছে। তাদের নিজ নিজ কাজের ক্ষেত্রকে ধারণ করতে হবে, দায় নিতে হবে। সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেককেই অবদান রাখতে হবে।-জানান মন্ত্রী।

বিএফআরআই-এর মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার ও মৎস্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএফআরআই-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ আব্দুল লতিফ। মন্ত্রণালয়, মৎস্য অধিদপ্তর ও বিএফআরআই এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, মৎস্য বিজ্ঞানী, গবেষক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও মৎস্যজীবী প্রতিনিধি সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর