Logo
শিরোনাম

ইতিহাস গড়ে জিতলো পাকিস্তান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পাকিস্তান আরও একবার বুঝিয়ে দিলো, কেন তাদের আনপ্রেডিক্টেবল বলা হয়। জেতা ম্যাচ যেমন নাটকীয়ভাবে হেরে যেতে পারে দলটি, তেমনি কোণঠাসা অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে তুলে নিতে পারে অবিশ্বাস্য জয়ও। গলে এর আগে কোনো দল যা পারেনি, সেটিই এবার করে দেখালো পাকিস্তান। লঙ্কানদের এই মাঠে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার রেকর্ডটি ছিল ২৬৮ রানের। ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই রান তাড়া করেছিল স্বাগতিকরা।

সফরকারী দল হিসেবে গলে সব থেকে বেশি রান তাড়া করে টেস্ট জয়ের রেকর্ড আরও কম। ২০২১ সালে শেষ ইনিংসে ১৬৪ রান তুলে ম্যাচ জিতেছিল ইংল্যান্ড। পাকিস্তানের সামনে লক্ষ্য ছিল ৩৪২ রানের। কোনো হিসেব-নিকেশই তাদের পক্ষে ছিল না। এমন এক ম্যাচ ইতিহাস গড়ে জিতে নিলো বাবর আজমের দল। গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে ৪ উইকেটের দুর্দান্ত এক জয় পেয়েছে আনপ্রেডিক্টেবলরা। পাকিস্তান ইতিহাস গড়তে পারে, বোঝা যাচ্ছিল টেস্টের চতুর্থ দিন শেষেই। আবদুল্লাহ শফিকের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ভর করে ৩ উইকেটে ২২২ রানে দিন শেষ করে সফরকারীরা। শেষ দিনে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২০ রান, হাতে ছিল ৭ উইকেট। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরিয়ান আবদুল্লাহ শফিক ১৪৬ বলে ৭১ রানের জুটিতে জয়ের পথ অনেকটাই সহজ করে দেন।

তবে রিজওয়ান ৪০ করে ফেরার পর অল্প সময়ের মধ্যে আরও দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে পাকিস্তান। সেই চাপ বলতে গেলে একাই কাঁধে নেন সেঞ্চুরিয়ান আবদুল্লাহ শফিক। ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন এই ওপেনার। ৪০৮ বল মোকাবেলায় তার ১৫৮ রানের ম্যারাথন ইনিংসে ছিল ৬ চার আর ১ ছক্কার মার। পাকিস্তান জয় থেকে ১১ রান দূরে থাকতে একবার বৃষ্টিও হানা দিয়েছিল। প্রায় এক ঘণ্টা ম্যাচ বন্ধ থাকলে সফরকারীদের জয় নিয়ে তৈরি হয়েছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে খেলা শুরু হয় অবশেষে। পাকিস্তানই হাসে শেষ হাসি। অথচ প্রথম তিন ইনিংস শেষে শ্রীলঙ্কার পক্ষেই ঝুঁকে ছিল ম্যাচটি। লঙ্কানদের ২২২ রানের জবাবে ৮৫ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে বসেছিল পাকিস্তান। সেখান থেকে অধিনায়ক বাবর আজমের মহাকাব্যিক এক লড়াইয়ে ২১৮ পর্যন্ত যায় সফরকারীরা। দ্বিতীয় ইনিংসে লঙ্কানরা ৩৩৭ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়লে পাকিস্তানের জন্য ম্যাচটা জেতা ভীষণ কঠিন হয়ে পড়ে। কঠিন সেই কাজটিই সহজে করে দিয়েছেন আবদুল্লাহ শফিক।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস: ৬৬.১ ওভারে ২২২/১০ (দিনেশ চান্দিমাল ৭৬, মাহিশ থিকসানা ৩৮, ওসাদা ফার্নান্ডো ৩৫; শাহিন শাহ আফ্রিদি ৪/৫৮)

পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ৯০.৫ ওভারে ২১৮/১০ (বাবর আজম ১১৯, মোহাম্মদ রিজওয়ান ১৯; প্রভাত জয়সুরিয়া ৫/৮২)

শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংস: ১০০ ওভারে ৩৩৭/১০ (দিনেশ চান্দিমাল ৯৪*, কুশল মেন্ডিস ৭৬, ওসাদা ফার্নান্ডো ৬৪; মোহাম্মদ নওয়াজ ৫/৮৮, ইয়াসির শাহ ৩/১২২)

পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংস: ১২৭.২ ওভারে ৩৪২/৬ (আবদুল্লাহ শফিক ১৫৮*, বাবর আজম ৫৫, মোহাম্মদ রিজওয়ান ৪০; প্রভাত জয়সুরিয়া ৪/১৩৩)

ফল: পাকিস্তান ৪ উইকেটে জয়ী।

সিরিজ: দুই ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে পাকিস্তান।

নিউজ ট্যাগ: পাকিস্তান

আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর