Logo
শিরোনাম

ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতি ৭৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়েছে

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতের আট মাস পেরিয়েছে। মস্কো বাহিনী ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোগুলোয় ক্রমেই হামলা তীব্রতর করছে। ক্রাইমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়াকে সংযুক্তকারী ইউরোপের বৃহত্তম রেল ও সড়ক সেতুতে ভয়াবহ হামলার ঘটনায় ইউক্রেনকে অভিযুক্ত করে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ হামলা বাড়িয়েছে। মূলত তার এ অভিযোগের পরই ইউক্রেনজুড়ে বেসামরিক অবকাঠামোতে বেড়ে চলেছে রাশিয়ার হামলা। কয়েক মাস ধরে রাজধানী কিয়েভসহ রাশিয়ার শেল ও ড্রোন প্রথমবারের মতো ইউক্রেনীয় শহরগুলোকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে। এ হামলায় এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতি ৭৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটি।

ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শ্মিহাল বলেছেন, রাশিয়ার আক্রমণের ফলে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতি এরই মধ্যে ৭৫ হাজার কোটি ডলার (৭৬ হাজার ২০০ কোটি ইউরো) ছাড়িয়ে গিয়েছে। গত আগস্টে বিশ্বব্যাংক, ইউরোপিয়ান কমিশন ও ইউক্রেনীয় সরকার যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ১ জুন পর্যন্ত ইউক্রেনের মোট ক্ষয়ক্ষতি পরিমাপ করেছে ২৫ হাজার ২০০ কোটি ডলারের বেশি। তাছাড়া দেশটির পুনর্গঠন এবং পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন হবে ৩৪ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার। এ হিসাব করা হয়েছিল ইউক্রেনের মূল শহর ও জ্বালানি অবকাঠামোগুলোয় রাশিয়ার আক্রমণ শুরুর আগে। সপ্তাহান্তে ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে অনুমান করা হয়েছে, ইউক্রেনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত হতে পারে। ডেনিস শ্মিহাল অবশ্য যুদ্ধের প্রতিশোধ হিসেবে রাশিয়ার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

জি৭-এর সদস্য ও ইউরোপিয়ান কমিশনের বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে জার্মানি জোর দিয়ে বলে যে, এটি বিশেষজ্ঞদের একটি শীর্ষ সম্মেলন, কোনো দাতা সম্মেলন নয়। জি৭ ও জি২০ নেতৃস্থানীয় অর্থনৈতিক শক্তির প্রতিনিধিসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা, সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ী নেতারা এতে উপস্থিত ছিলেন। রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান হামলার কারণে ইউক্রেনের পুনর্গঠন ব্যয় ক্রমে বেড়েই চলেছে। বৈদেশিক অনুদান ও ঋণের মাধ্যমে ইউক্রেন সরকার বাজেটের এক-তৃতীয়াংশের সংস্থান করতে পারলেও দেশটির বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ৩৯৪ কোটি ডলার।

কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির সমীক্ষা অনুসারে, ফেব্রুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও কানাডা তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে যৌথভাবে ঋণ, মানবিক সাহায্য ও যুদ্ধের সরঞ্জাম বাবদ কিয়েভকে ৯ হাজার ৩০০ কোটি ইউরো দিয়েছে। যুদ্ধের ফলে ইউক্রেনের জিডিপি সংকুচিত হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ। চলমান যুদ্ধের খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটি, রয়েছে ঋণ পরিশোধের পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত অবকাঠামোর পুনর্গঠন ব্যয়ের খরচও। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ ও ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন ইউক্রেনের জন্য একটি মার্শাল তহবিল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য ওয়াশিংটন মাল্টি-বিলিয়ন ডলারের একটি মার্শাল ফান্ড গঠন করেছিল।

সোমবার একটি যৌথ নিবন্ধে ওলাফ শুলজ ও উরসুলা ভন ডার লিয়েন লিখেছেন, ইউক্রেন পুনর্গঠনের জন্য অবিলম্বে আমাদের প্রজন্মগত প্রচেষ্টা শুরু করা উচিত। ধ্বংস হওয়া আবাসিক ভবন, স্কুল, রাস্তা, সেতু নির্মাণ শুরু করতে হবে—ইউক্রেন যাতে দ্রুত নিজের পায়ে ফিরে যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: ইউক্রেন-রাশিয়া

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর