Logo
শিরোনাম

ইউরোপে স্বর্ণমুদ্রা কেনার হিড়িক

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়লে টাকার মান ধরে রাখা যায় না। তাই গ্রাহকরা স্বর্ণমুদ্রা কিনে রাখা লাভজনক মনে করছেন। পাশাপাশি যুগটি মূল্যবান এ ধাতুর দাম কমার চেয়ে বাড়ার প্রবণতা বেশি থাকায় মূল্যবান ধাতুটির প্রতি ঝুঁকেছেন সব পেশাজীবী ও সাধারণ মানুষ। সাধারণত যুদ্ধ বা মহামারিতে স্বর্ণের চাহিদা বাড়ে। কাছাকাছি সময়ে যতগুলো যুদ্ধ হয়েছে যেমন, ইরান, ইরাক, লিবিয়া এমনকি চীন, যুক্তরাষ্ট্রের যে অর্থনৈতিক যুদ্ধ সব জায়গাতেই এমনটা দেখা গেছে। এবার পুরো ইউরোপেই সে দৃশ্য। এটি এমন এক ধরনের বিনিয়োগ যা একবার কিনলে বড় ধরনের কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই।

অস্টিয়ান মিন্টের বেচা বিক্রি ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবকেই মনে করিয়ে দিচ্ছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরোনো স্বর্ণমুদ্রা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসা করছে ১৮৩০ সাল থেকে। এ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলছেন, সম্প্রতি স্বর্ণ কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে ক্রেতারা। চাহিদা এতটা আকাশ চুম্বি যে উৎপাদন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েও সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে অস্টিয়ান মিন্টের প্রধান নিবার্হী জেরহার্ড স্টারসিচ বলেছেন, এটা একটা ধারাবাহিক কয়েকটি ঘটনার ফলাফল। যা শুরু হয়েছিল কোভিড-১৯ মহামারি থেকে তখন মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছিল। গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে স্বর্ণ বেচা বিক্রি বাড়ে। পাশাপাশি গত গ্রীষ্ম ও শরতে মুল্যস্ফীতি বাড়লে স্বর্ণের চাহিদা তরতর করে বাড়ে। আমাদের প্রতিষ্ঠান সাধারণ চাহিদার তিনগুণ বেশি উৎপাদন করেও চাহিদা মেটাতে পারেনি। সব স্বর্ণমূদ্রা বিক্রি হয়ে গেছে। এখন যা উৎপাদন হচ্ছে তা সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এটা কেবল ইউরোপে নয় আমেরিকাতেও একই পরিস্থিতি। প্রতিষ্ঠানটির দাবির সত্যতা মিললো, ভিয়েনায় প্রতিষ্ঠানটির মূল ভবনের সামনের মানুষের দীর্ঘ সারি দেখে। এখানে স্বর্ণমুদ্রা ক্রেতাদের গত কয়েক মাস ধরে একই চিত্র দেখা গেছে। 

অস্টিয়ান মিন্টে স্বর্ণ কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, সাবার মাথায় একটি বিষয় ঘোরপাক খাচ্ছে তা হলো টাকার মান পড়ে যাচ্ছে, আরো ভয়াবহ কিছু ঘটতে পারে। এ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ করছি দেখা যাক কপালে কি আছে। দেখুন এখন সব কিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী। এ যে মুল্যস্ফীতি সেটা মানব সৃষ্ট। ফলে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। এজন্য লাখ লাখ অজুহাত দাঁড় করানো হচ্ছে। এ অবস্থান পুঁজিবাজারও নিরাপদ নয়। সেখানে স্বর্ণে বিনিয়োগ অনেকটা নিরাপদ ভাবা যায়। এখন সব বয়সের ও পেশার মানুষ স্বর্ণমুদ্রা কিনছেন। ক্রেতাদের সবাই যে অস্টের নাগরিক তা কিন্তু নয়। বেশিরভাগই বিদেশি৷ বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণমূদ্রার বাজার যুক্তরাষ্ট্রে। তারা গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করতে পারছে। সাধারণত গ্রাহকরা নিজ দেশ থেকে স্বর্ণ কিনতে চান। এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রয়েল কানাডিয়ান মিন্ট এবং পার্থমিন্ট আমরা এ দুই দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছি।

গত নভেম্বর পর্যন্ত ১৮ লাখ আউন্স স্বর্ণমুদ্রা বিক্রি করেছে অস্টিয়ান মিন্ট। এ তথ্য দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকপক্ষ অস্টের ন্যাশনাল ব্যাংক। ক্রিসমার্সের কারণে চলতি ডিসেম্বরে বাড়তি চাহিদা থাকে স্বর্ণের। কারণ স্বর্ণ উপহার হিসেবেও বেশ চাহিদা রয়েছে। যদি ২০২২ সাল শেষে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি ১৮ লাখ আউন্স ছাড়াতে পারে। তাহলে ভাঙবে ২০০৯ সালের অস্টিয়ান মিন্টের স্বর্ণ বিক্রির রেকর্ড।

নিউজ ট্যাগ: স্বর্ণমুদ্রা

আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর