Logo
শিরোনাম

জাপানের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নারীদের হাতে

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৫০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দীর্ঘদিন ধরে ক্রমহ্রাসমান জন্মহার মোকাবিলা ও লিঙ্গসমতা অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জাপান। কিন্তু কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই অগ্রগতি হয়েছে সামান্য। কিন্তু কেন? জাপানি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা মোরি মাসোকার বিশ্বাস, জন্মহার ও লিঙ্গ সমতা পরস্পর সম্পর্কযুক্ত বিষয়- এটি বুঝতে না পারার কারণেই লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে জাপান। দেশটির সরকার এই দুটি বিষয় আলাদাভাবে বিবেচনা করতে চায়। জাপানে একটি দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে যে, নারীদের কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ জন্মহার কমায় অবদান রাখে। কিন্তু এ দুটি এজেন্ডা, অর্থাৎ লিঙ্গসমতার প্রচার এবং জন্মহার বাড়ানো কোনোভাবেই পরস্পরবিরোধী নয়।

বৈশ্বিক লিঙ্গ বৈষম্য সূচকে ১৪৬টি দেশের মধ্যে জাপানের অবস্থান ১১৬তম। সূচকের চারটি মাত্রার মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে জাপানিদের স্কোর খুবই কম। লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রে দেশটি অন্যদের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। অথচ স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে জাপানের স্কোর বিশ্বের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ। এর মানে হলো, দেশটির অর্ধেক জনসংখ্যাই সুস্থ, সুশিক্ষিত, উচ্চ সম্ভাবনাময় ও কাজ করতে প্রস্তুত নারীদের নিয়ে গঠিত। বস্তুত, শিক্ষার কথা উঠলে জাপানে উচ্চশিক্ষায় অংশগ্রহণকারী নারীদের হার ৭৮ দশমিক ২ শতাংশ, যা ওইসিডি দেশগুলোর মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ।

ধনী দেশগুলোর মধ্যে যেখানে লিঙ্গ ব্যবধান কম, সেখানে প্রজনন হার বেশি। এটিই প্রমাণ করে, লিঙ্গ বৈষম্য ও জনসংখ্যা কমার মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। সেই সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়াই জাপানের উভয় সমস্যা সমাধানের চাবিকাঠি।

মাসোকা মনে করেন, জাপানে নারীর ক্ষমতায়ন ও ক্রমহ্রাসমান জন্মহারের দায়িত্ব একই মন্ত্রীর হাতে থাকা উচিত। এটি এ জাতীয় নীতিগুলোর মধ্যে সমন্বয়কে শক্তিশালী এবং সেগুলো আরও কার্যকর করবে। গোল্ডম্যান স্যাশ ব্যাংকের ধারণা, উন্নত শিক্ষাসহ নারীদের কর্মসংস্থানের হার ও কর্মঘণ্টা যদি পুরুষদের সমান হয়, তবে জাপানের জিডিপি ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

জাপান সরকার নারীদের অগ্রগতিতে এরই মধ্যে কিছুটা সাফল্য পেয়েছে। যেমন- ২০১৬ সালে দেশটি কর্মক্ষেত্রে নারীদের অগ্রগতির প্রচার আইনে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তথ্য প্রকাশের জন্য চাপ দিয়েছে, গত এক দশকে সেখানে নারী কর্মীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৪ লাখের বেশি। সরকার ৩০ লক্ষাধিক শিশুর দেখভালের জন্য চাইল্ড কেয়ার ব্যবস্থা করেছে। এ ধরনের সেবাগুলো এখন ট্যাক্স ও সামাজিক বিমা খরচ থেকে মুক্ত। এছাড়া পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থাও সংশোধন করা হয়েছে।

জাপান সরকারের এসব প্রচেষ্টা কাজের পাশাপাশি শিশুদের লালন-পালনের জন্য আরও অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে। যেহেতু শিশুর যত্ন ও কাজের ভারসাম্য বজায় রাখা সহজ হয়ে উঠেছে, তাই আরও বেশি নারী কাজ চালিয়ে যাওয়ার সময় সন্তান গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এক জরিপে দেখা গেছে, জাপানে যেসব বিবাহিত নারীর ন্যূনতম কলেজ ডিগ্রি রয়েছে, তাদের সন্তানের সংখ্যা গত ১৯ বছরের মধ্যে প্রথমবার বেড়ে ২০২১ সালে ১ দশমিক ৭৪-এ দাঁড়িয়েছে।

অনেক জাপানি আরও বেশি সন্তান নিতে আগ্রহী। জরিপ বলছে, দেশটির ৮০ শতাংশের বেশি দম্পতি দুই বা ততোধিক সন্তান নিতে চান। এটি বাস্তবে পরিণত করতে পরবর্তী পদক্ষেপ হবে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি। জাপানকে অবশ্যই এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেখানে নারীরা সন্তানধারণের পাশাপাশি ব্যক্তি হিসেবেও আলো ছড়াতে পারবেন।

নারীরা জাপানের লুকানো সম্পদ। তাদের সাফল্যে বাধা দেয় এমন কারণগুলো অবশ্যই দূর করতে হবে। এটি জন্মহার যেমন বাড়াবে, তেমনি জনসংখ্যাগত চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করবে।

নিউজ ট্যাগ: জাপান

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর