Logo
শিরোনাম

জেমস বন্ডের ৬০ বছর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইয়ান ফ্লেমিং নামের একজন লেখক, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ নেভাল ইনটেলিজেন্স বিভাগে কর্মরত ছিলেন, তিনি লেখালেখি শুরু করলেন। তৈরি করলেন জেমস বন্ড নামের এমন একটি চরিত্র, যে ব্রিটিশ সিক্রেট সার্ভিসের একজন এজেন্ট। সালটা ১৯৫৩। প্রকাশিত হলো প্রথম উপন্যাস ক্যাসিনো রয়্যাল। এ চরিত্র নিয়ে প্রথম সিনেমা ডক্টর নো তৈরি হয় ১৯৬২ সালে। জেমস বন্ড এখন ৬০ বছরের তরুণ! দিন যত গড়িয়েছে, এ চরিত্র নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষের আগ্রহ বেড়েছে তত। সিনেমার ইতিহাসে একটি চরিত্র নিয়ে মানুষের এত আগ্রহ, এত কৌতূহলের ঘটনা বিরলই বলা যায়।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে মুক্তি পায় জেমস বন্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির ২৫তম সিনেমা নো টাইম টু ডাই। এটিই যে এই ফ্র্যাঞ্চাইজির শেষ সিনেমা হতে চলেছে, সেটা আগেই জানতেন ড্যানিয়েল ক্রেগ। এ কারণে ২৩ নম্বর সিনেমা স্কাইফল শেষ হওয়ার আগেই ক্রেগ জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আর বন্ড হবেন না। তবে প্রযোজকেরা শত অনুরোধ করে বিপুল অর্থের বিনিময়ে তাঁকে ২৫তম সিনেমা পর্যন্ত আটকে রাখেন। এ সিনেমার মাধ্যমে শন কনারি থেকে ড্যানিয়েল ক্রেগ পর্যন্ত ছয়জন অভিনেতার জার্নি শেষ হয়ে গেল, এমনটাই মনে হয়েছিল সারা বিশ্বের বন্ড-প্রেমিকদের। ক্রেগকে জানানো হয়েছিল, ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে বিবর্তিত হতে হতে বন্ড চরিত্রটি এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে যে এই চরিত্রের আর কোনো বিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। ফলে গুডবাই বন্ড করার জন্য আর মাত্র দুটি সিনেমার দরকার ছিল। সেভাবেই তৈরি হলো স্পেক্টারনো টাইম টু ডাই

শেষ সিনেমায় এসে জানা গেল, বন্ডের স্ত্রী ও কন্যা রয়েছে এবং তারা ভালোই আছে। মাঝখান থেকে চলে গেল বন্ড। বন্ডকে নিয়ে আর সিনেমা হবে না, এমনটাই যখন সবাই ধরে নিয়েছেন, তখন সবার সে ভাবনা দুলে উঠল গত মে মাসের একটি খবরে। শোনা গেল, অ্যান্টনি হ্যারোউটইজ নামের এক লেখকের উইথ আ মাইন্ড টু কিল নাকি প্রযোজকদের বেশ পছন্দ হয়েছে। কিন্তু বন্ড তো মারা গেছে। তাহলে? এরপর কী হবে, কীভাবে ফিরিয়ে আনা যাবে জেমস বন্ডকেতা নিয়ে বিস্তর গবেষণা শুরু হলো। বন্ড এর আগে বহুবার মারা গেছে। আবার ফিরেও এসেছে’—এমন উদাহরণ দেন এক বিশেষজ্ঞ। প্রতিটি সিনেমা বিশ্লেষণ করে উদাহরণ দিয়ে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে বন্ড ফিরে এসেছে। ফলে ভিলেন সাফিনের মিসাইলের আঘাত সে সব পুরোনো ঘটনার তুলনায় সামান্য।

অনেকে এমন উদাহরণও দিয়েছেন, খাড়া পাহাড়ের ওপর থেকে জলপ্রপাতের গা ঘেঁষে মরিয়ার্টির সঙ্গে মারামারি করতে করতে পড়ে গিয়েও শার্লক হোমস যদি ফিরে আসতে পারে, তা হলে জেমস বন্ড কেন নয়! প্রযোজক বারবারা ব্রকোলিও তেমনটাই মনে করেন। গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে তিনি আশা দেখিয়েছেন, বন্ড ফিরে আসতেই পারে। তবে কে বন্ড হবেন, সেটা এখনই ভাবার সময় নয়। কারণ, ড্যানিয়েল ক্রেগকে ভুলতে দর্শকদের অনেক সময় লাগবে। তবে দেখতে হবে, যিনি পরবর্তী বন্ড হবেন, তিনি যেন অন্তত ১৫ বছর এই চরিত্রের জন্য সময় দিতে পারেন।

এখনই নতুন বন্ডের কাজ শুরু হবে, তেমনটি বলেননি বারবারা। তবে বলেছেন, ২০২৩ সালের শুরুর দিকেই আমরা ২৬ নম্বর বন্ড-অ্যাডভেঞ্চারের প্রাথমিক কাজ শুরু করে দিতে পারব। বারবারার বক্তব্য বন্ড-ভক্তদের মনে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে। এ বছর জেমস বন্ডের ৬০ বছর উদযাপন করছেন ভক্তরা। আগামী বছরটা তাঁদের শুরু হবে নতুন বন্ডের অপেক্ষায়।

নিউজ ট্যাগ: জেমস বন্ড

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর