Logo
শিরোনাম

কার্বন নিরপেক্ষতার প্রতিশ্রুতি ধরে রাখতে পারছে না কাতার

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

২০০৯ সালে কাতার যখন বিশ্বকাপ ফুটবল স্বাগতিকের খাতায় নাম লিখিয়েছিল তখনই প্রতিশ্রুতি দেয় একটি কার্বন-নিরপেক্ষ ইভেন্ট আয়োজনের। তবে তখনই মরুভূমির রাজ্যে নবনির্মিত স্টেডিয়ামগুলোতে কয়েক হাজার করে দর্শককে হোস্ট করার মাধ্যমে উত্পন্ন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনকে নিরপেক্ষ করার সম্ভাবনা কল্পনাপ্রসূত মনে হয়েছিল। এটি এখন প্রমাণিত হচ্ছে।

গত বছর প্রকাশিত গ্রিনহাউস-গ্যাসের পরিসংখ্যানবিষয়ক রিপোর্টে, ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ও কাতারের আয়োজকরা অনুমান করে বিশ্বকাপে ৩ দশমিক ৬মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই অক্সাইডের নিঃসরণ ঘটবে। বড় খেলার ইভেন্টগুলোতে কার্বন নির্গমন অনুমান করা একটি অপেক্ষাকৃত নতুন অনুশীলন ও এ ক্ষেত্রে তত্ত্বও পরিবর্তিত হতে পারে। তবে এই পরিমাণ নিঃসরণ সম্প্রতি বিশ্বকাপ হওয়া অলিম্পিকের চেয়েও বেশি।

এটি উল্লেখযোগ্যভাবে অবমূল্যায়নও হতে পারে। ২০২২ সালের মে মাসে একটি জলবায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থা, কার্বন মার্কেট ওয়াচ-এর ২০২২ এর একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, স্টেডিয়ামগুলো থেকে নির্গমনের পরিমাণ, সরকারি পূর্বাভাসের সঙ্গে সঠিকভাবে হিসাব করে বের করতে ব্যর্থ হয়েছে। ফিফা জোর দিয়ে বলে এই পদ্ধতিটি অনুশীলনে সর্বোত্তম কারণ নির্গমনের সিংহভাগ (৫২ শতাংশ) আসবে কাতারে ভ্রমণকারী ও খেলোয়াড়দের কাছ থেকে, যেখানে ২৫ শতাংশের কম আসবে নির্মিত স্টেডিয়াম থেকে। কার্বন মার্কেট ওয়াচ ধারণা করে এই ধরনের যুক্তি সুদূরপ্রসারী। বিশ্বকাপ ফুটবল উপলক্ষে কাতার সাতটি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে। এরমধ্যে একটি, স্টেডিয়াম ৯৭৪, সম্পূর্ণ শিপিং কনটেইনার ও মডুলার ইস্পাতে নির্মিত এবং টুর্নামেন্টের পরে এটা সরিয়ে ফেলা হবে। অন্য স্টেডিয়ামগুলো অবশ্য থেকেই যাবে।

ফিফা ও কাতার অন্ততপক্ষে কার্বন ক্রেডিট কেনার মাধ্যমে তাদের পূর্বাভাস দেওয়া ৩ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন নির্গমনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এটি করার জন্য, কাতার গ্লোবাল কার্বন কাউন্সিল (জিসিসি) প্রতিষ্ঠা করেছে, যেটি একটি নিবেদিত কার্বন পর্যবেক্ষণ সংস্থা। বিশ্বকাপে কার্বন নির্গমনের বিষয়টি সমন্বয় করার বাইরে, জিসিসি কম কার্বনের নির্গমনের ভবিষ্যৎ এর পথকে উন্নীত করবে। বিশ্বের বড় খেলার ইভেন্টের চেয়ে কার্বন নির্গমন তুচ্ছ মনে হতে পারে। এমনকি কাতারের এই আয়োজনে কার্বন মার্কেট ওয়াচ এর অনুমান, ৫ মিলিয়ন টন যা বিশ্বের বার্ষিক নির্গমনের শূন্য দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এরও কম। কিন্তু খেলার দল ও সংস্থাগুলো তাদের কার্বন-নিরপেক্ষ প্রমাণপত্রের একটি বড় কৌশল তৈরি করেছে। স্পোর্টস ফর ক্লাইমেট অ্যাকশন ফ্রেমওয়ার্ক (এস৪সিএ) এ উচ্চাভিলাষী কার্বন নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে। ফিফাসহ প্রায় ২০০টি দল ও সংস্থা ইউএন স্পোর্ট ফর ক্লাইমেট অ্যাকশন ফ্রেমওয়ার্কে স্বাক্ষর করেছে। এটি ক্রীড়া সংস্থাগুলোকে তাদের কার্বন নির্গমন কমাতে সাহায্য করার একটি বড় উদ্যোগ।

তবে এর মধ্যে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগসহ ৯৩টি সংস্থা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, ২০৩০ সালের মধ্যে নির্গমন অর্ধেক করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এবং ২০৪০ সালের মধ্যে নেট-শূন্য নির্গমন অর্জন করার জন্য। যদিও ফিফা সেই প্রতিশ্রুতিতে অংশ নেয়নি। এর কারণ সম্ভবত, ২০২৬ সালে পরবর্তী বিশ্বকাপের আয়োজনে, আমেরিকা, কানাডা, মেক্সিকোর মধ্যে একটি যৌথ প্রচেষ্টায় টুর্নামেন্ট ৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করবে, যা কাতারের চেয়েও বেশি।

নিউজ ট্যাগ: কাতার বিশ্বকাপ

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর