Logo
শিরোনাম

কাশ্মীরের প্রথম মাল্টিপ্লেক্স

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

২৩ বছর পর সিনেমা ফিরল ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে। গত ২০ সেপ্টেম্বর আমির খানের লাল সিং চাড্ডা সম্প্রচারের মধ্য দিয়ে শ্রীনগরের শিবপুরে যাত্রা করে কাশ্মীরের প্রথম মাল্টিপ্লেক্স। ভারতীয় মাল্টিপ্লেক্স প্রতিষ্ঠান ইনক্স ও কাশ্মীরি ব্যবসায়ী বিজয় ধরের অংশীদারত্বে দিল্লি নিযুক্ত গভর্নর মনোজ সিনহা এটি নির্মাণে নেতৃত্ব দেন। কাশ্মীরে সরকারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো মাল্টিপ্লেক্সের পাশেও স্থাপন হয়েছে নিরাপত্তা চৌকি। অধিকাংশ সময় বন্ধ থাকে গেট। কেবল দর্শক ও তাদের গাড়ি প্রবেশের প্রয়োজনে অল্প করে খুলে দেয়া হয় কিছুক্ষণ পরপর। এমনিতেই শিবপুর কাশ্মীরের সবচেয়ে নিরাপত্তাবেষ্টিত অঞ্চল। সেখানে প্রবেশের প্রধানতম রাস্তায়ই অবস্থিত বাদামি বাগ ক্যান্টনমেন্ট। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিফটিন কর্পসের সদর দপ্তর এ ক্যান্টনমেন্ট।

মাল্টিপ্লেক্সের গেটেই দুটি নিরাপত্তা চৌকি। তল্লাশির জন্য নিযুক্ত করা হয়েছে একটা বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থাকে। ভবনের ভেতরেই পুলিশ ও প্যারামিলিটারি নিয়ত পর্যবেক্ষণে রয়েছে। শুরুর দিন বেশ ভিড় থাকলেও ক্রমে কমে আসে চাপ। ৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কাশ্মীরের বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া একদল তামিল ছাত্র গিয়েছিলেন মনি রত্নমের পোনিয়িন সেলভান দেখতে। কারগিল থেকে আসা কিছু ছাত্র আর কাশ্মীরের স্থানীয় কিছু তরুণকেও দেখা যায় সেখানে। তৃতীয় প্রেক্ষাগৃহের আসন সংখ্যা ২২৩ হলেও সেখানে শো উপভোগ করেছে মাত্র ৩০ জন দর্শক। কাশ্মীর নিয়ে নির্মিত সিনেমা বিক্রম ভেদাও দেখানো হয়। দেখানো হয় ২০১৭ সালের তামিল অ্যাকশন থ্রিলার স্পেশাল টাস্কফোর্স-এর হিন্দি ডাব। 

মাল্টিপ্লেক্সটি মূলত নিয়মিত ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে ১ অক্টোবর। প্রতিদিন কয়েকটা শো থাকে। সব মিলিয়ে ১৮ হাজার মানুষের উপভোগের সুবিধা। কিন্তু টিকিট বিক্রি হয় মাত্র ১২ শতাংশ। দর্শকের সিংহভাগই পর্যটক ও অন্যান্য প্রদেশ থেকে কাশ্মীরে পড়াশোনা করতে আসা তরুণ। তার পরও চলছে শো। যদিও রাত পৌনে ১০টায়ই নিরাপত্তার জন্য শেষ হয়ে যায় সব আয়োজন।

কাশ্মীরে প্রথম প্রতিষ্ঠিত সিনেমা হলের নাম প্যালাডিয়াম টকিজ, ১৯৩২ সালে শ্রীনগরের লাল পাঞ্জাবি শিখ ব্যবসায়ী ভাই অনন্ত সিং গৌড়ির তত্ত্বাবধানে। ষাটের দশকে এর দ্রুত প্রসার হতে থাকে। শ্রীনগরের সীমা ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়ে দক্ষিণে অনন্তনাগ ও উত্তরে বারামুল্লায়। ১৯৯০ সালে রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রভাবশালী আল্লাহ টাইগার্স সব সিনেমা হল ও সরাইখানা বন্ধ করে দেয়। বন্ধ হয়ে যায় শ্রীনগরের নয়টিসহ মোট ১৫টি সিনেমা হল। ১৯৯০ সালে প্যালাডিয়াম টকিজ বিধ্বস্ত হয় আগুনে। নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকেই ভারত সরকার সিনেমা হলগুলোকে পুনরায় উজ্জীবিত করার প্রচেষ্টায় হাত দেয়। সে সূত্র ধরে ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে রিগ্যাল সিনেমাকে পুনরায় চালু করা হলেও বন্ধ হয়ে যায় প্রথম দিনেই। বন্ধ হয়ে যাওয়া সে সিনেমা হলগুলো ব্যবহৃত হতে থাকে নিরাপত্তা চৌকি ও শপিং সেন্টার হিসেবে।

কাশ্মীর আধুনিকায়নে বর্তমান সরকারের নেয়া পদক্ষেপের অংশ মাল্টিপ্লেক্স স্থাপন। গভর্নর মনোজ সিনহা উদ্বোধন করেছেন এটির। তিনি একে ওই অঞ্চলের বৃহত্তর আর্থসামাজিক বিপ্লবের অংশ হিসেবে মনে করেন। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারায় উদ্ধৃত জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্ত্বশাসন বাতিল করে। এর মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীর পৃথকভাবে কেন্দ্র শাসিত দুটি অঞ্চলে রূপান্তরিত হয়।

নিউজ ট্যাগ: লাল সিং চাড্ডা

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর