Logo
শিরোনাম

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে ফিরোজায় ফেরেন তিনি।

এর আগে বিকাল সোয়া ৪টায় গুলশানের বাসা থেকে বেরিয়ে হাসপাতালে যান তিনি। হাসপাতালে দুই ঘণ্টায় তার বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে এ্ভারকেয়ার হাসপা্তালে ম্যাডাম গিয়েছিলেন। যেসব পরীক্ষা করা দরকার, সেগুলো করা হয়েছে। ওই পরীক্ষার রিপোর্ট কালকে নাগাদ পাওয়া যেতে পারে। তারপর চিকিৎসকরা বসে পরবর্তী বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবেন।

বর্তমানে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কেমন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, উনি আগের মতোই আছেন। শারীরিক অবস্থা পূর্বের ন্যায় আছে। অবস্থার তেমন কোনো পরিবর্তন হয় নাই।

এর আগে, গত বছর ২৮ আগস্ট তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কয়েকদিন তাকে হাসপাতালে থাকতে হয়। ৩১ আগস্ট তিনি বাসায় ফেরেন।

১০ জুন গভীর রাতে বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। পরে দ্রুত এনজিওগ্রাম করে তার হার্টে একটি রিং বসানো হয়। হার্টের দুইটা ব্লক এখনো রয়ে গেছে।

খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভার সিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। অনেক বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় রয়েছে উনার।

দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্ত সাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে সাময়িকভাবে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। খালেদা জিয়া নিজেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। এরপর কয়েক দফা তাকে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। এর মধ্যে ২০২১ সালে একবার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানান চিকিৎসকরা।


আরও খবর



নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট, তফসিল পেছানোর দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে আটটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট। নির্বাচনে ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত বলে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়ালে ৩০০ আসনেও প্রার্থী দিতে সক্ষম বলে জানান তারা।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান জোটের নেতারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের মহাসচিব ও ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, আমাদের লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো স্বাধীন বাংলাদেশকে নিয়ে দেশে-বিদেশে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এ দুঃসময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি।

তিনি বলেন, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত। নির্বাচন কমিশন যদি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ১০ দিন বাড়ালে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে পারবো। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসি তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করবেন বলে আমরা আশাবাদী।

বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার স্বার্থে আমাদের সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা জরুরি। বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। তা না হলে আপনারা নির্বাচনী ট্রেন মিস করবেন। মনে রাখতে হবে নির্বাচনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো নিবন্ধিত দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় সেসব দলের সংযুক্তি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে তফসিল কমপক্ষে ১০দিন পেছানোর দাবি জানাচ্ছি।

সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট কোন প্রতীকে নির্বাচন করবে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন, আমরা এখনো মার্কা নির্ধারণ করিনি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হবে।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্বে জোটের মধ্যে থাকা অন্য দলগুলো হলো- ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি।

বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউর রহমান আতিকীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা হারিছুল হক, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা ইয়ামিন হোসাইন আজমী, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




হোয়াইট হাউজ ও পেন্টাগনের ছবি তুলেছে উত্তর কোরিয়ার নতুন গোয়েন্দা স্যাটেলাইট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাশিয়া ও চীনের বন্ধু হিসেবে পরিচিত দেশ উত্তর কোরিয়া এতদিন পর্যন্ত বিদেশী স্যাটেলাইটের নজরদারিতে ছিল। এবার তারা নিজেরাই কক্ষপথে একটি স্যাটেলাইট পাঠিয়ে অন্যান্য দেশকে নজরদারিতে আনতে সক্ষম হয়েছে, যা কিম জং উনের জন্য একটি বড় অর্জন।

আজ মঙ্গলবার রয়টার্স উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম কেসিএনএর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, দেশটির নেতা কিম জং উন গোয়েন্দা স্যাটেলাইটের ধারণ করা হোয়াইট হাউজ, পেন্টাগন ও মার্কিন রণতরীর ছবি নিরীক্ষা করেছেন।

গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়া তাদের প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়। দেশটি জানায়, এই স্যাটেলাইটের মূল কাজ হবে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কার্যক্রমের ওপর নজর রাখা।

এরপর কেসিএনএ জানায়, স্যাটেলাইটটি দক্ষিণ কোরিয়া, গুয়াম ও ইতালির বেশ কয়েকটি শহর ও সামরিক ঘাঁটির ছবি তুলেছে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের ছবিও তুলেছে এই স্যাটেলাইট।

তবে এখন পর্যন্ত পিয়ংইয়ং তাদের স্যাটেলাইটের ধারণ করা কোনো ছবি প্রকাশ করেনি। যার ফলে পশ্চিমের বিশ্লেষক ও বিদেশী সরকারগুলো তাদের নতুন স্যাটেলাইটের উপযোগিতা নিয়ে এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি। মঙ্গলবারের ছবিগুলোকে কেসিএনএ 'গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুর' ছবি হিসেবে বর্ণনা করেছে।

কেসিএনএ জানায়, কিম জং উন গুয়ামে অবস্থিত অ্যান্ডারসেন বিমানঘাঁটি, নরফোকের একটি নৌঘাঁটি ও নিউপোর্টের একটি বিমানঘাঁটির ছবিও নিরীক্ষা করেন। এই ছবিগুলোতে চারটি পারমাণবিক সক্ষমতাসম্পন্ন রণতরী ও যুক্তরাজ্যের একটি যুদ্ধবিমানবহনকারী রণতরী চিহ্নিত করেছে পিয়ংইয়ং।

উত্তর কোরিয়ার দাবি, এই ছবিগুলো গতকাল সোমবার তোলা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে অন্য কোনো বাণিজ্যিক উৎস থেকে উল্লেখিত অবস্থানগুলোর একই দিনে তোলা কোনো ছবি সংগ্রহ করতে পারেনি রয়টার্স।

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া পিয়ংইয়ংয়ের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়টির নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিল উত্তর কোরিয়ার ব্যালিসটিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।


আরও খবর



যেসব তারকাকে ছেড়ে দিয়েছে আইপিএলের দলগুলো

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দরজায় কড়া নাড়ছে আরও একটি আইপিএল (ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ)। তার আগে আগামী মাসের ১৯ তারিখ দুবাইতে বসবে মিনি নিলাম। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় এই টুর্নামেন্টে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর তাদের পুরোনো খেলোয়াড়দের রেখে দেওয়ার সর্বশেষ তারিখ ছিল ২৬ নভেম্বর। গতকাল রবিবারই দলগুলো জানিয়ে দিয়েছে কাদের তারা দলে রাখছে বা ছেড়ে দিয়েছে।

ছেড়ে দেওয়াদের তালিকায় আছেন তিন বাংলাদেশি সাকিব আল হাসান, লিটন দাস ও মোস্তাফিজুর রহমান। এর মধ্যে সাকিব ও লিটনকে গত মৌসুমে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর) আর মোস্তাফিজ ছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের দলে। আইপিএলে গত মৌসুমে বাজে পারফরম্যান্স ও ভারতে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্সের কারণেই দলগুলো রাখেনি তাদের।

এই তিন বাংলাদেশি ছাড়াও অনেক বড় বড় তারকাকেই ছেড়ে দিয়েছে আইপিএলের দলগুলো। দল অনুসারে তাদের তালিকা দেওয়া হলো:

কলকাতা নাইট রাইডার্স

সাকিব আল হাসান, লিটন দাস, ডেভিড ভিসা, আর্য দেশাই, এন জাগদিসান, মনদীপ সিং, কুলবন্ত খেজরোলিয়া, শার্দুল ঠাকুর, লকি ফার্গুসন, উমেশ যাদব, টিম সাউদি, জনসন চার্লস।

চেন্নাই সুপার কিংস

আম্বাতি রায়ডু, বেন স্টোকস, ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস, ভাগথ ভার্মা, শুভ্রাংশু সেনাপতি, আকাশ সিং, কাইল জেমিসন, সিসান্দা মাগালা।

গুজরাট টাইটানস

যশ দয়াল, কেএস ভরত, শিবম মাভি, উরভিল প্যাটেল, প্রদীপ সাংওয়ান, ওডেন স্মিথ, আলজারি জোসেফ, দাসুন শানাকা।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর

ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, হার্ষাল প্যাটেল, জশ হ্যাজলউড, ফিন অ্যালেন, মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভিড উইলি, ওয়েন পার্নেল, সোনু যাদব, অবিনাশ সিং, সিদ্ধার্থ কৌল, কেদার জাদব।

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স

আরশাদ খান, রমনদীপ সিং, হৃতিক শোকিন, রাঘব গোয়াল, জোফরা আর্চার, ট্রিস্টান স্টাবস, ডুয়ান জানসেন, ঝাই রিচার্ডসন, রাইলি মেরেডিথ, ক্রিস জর্ডান, সন্দীপ ওয়ারিয়ার।

দিল্লি ক্যাপিটালস

রাইলি রুশো, চেতন সাকারিয়া, রোভম্যান পাওয়েল, মনীশ পান্ডে, ফিল সল্ট, মোস্তাফিজুর রহমান, কমলেশ নগরকোটি, রিপাল প্যাটেল, সরফরাজ খান, আমান খান, প্রিয়ম গর্গ।

পাঞ্জাব কিংস

শাহরুখ খান, রাজ বাওয়া, বালতেজ ধান্দা, মোহিত রাঠে, ভানুকা রাজাপাকসে।

লক্ষ্নৌ সুপার জায়ান্টস

জয়দেব উনাদকাট, ড্যানিয়েল সামস, মনন ভোহরা, স্বপ্নিল সিং, করণ শর্মা, অর্পিত গুলেরিয়া, সূর্য্যশ শেডগে, করুণ নায়ার।

সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ

হ্যারি ব্রুক, আদিল রশিদ, আকিল হোসেইন, কার্তিক ত্যাগী, বিভ্রান্ত শর্মা, সমর্থ ব্যাস।

রাজস্থান রয়্যালস

জো রুট, আবদুল বাশিথ, জেসন হোল্ডার, আকাশ বশিষ্ঠ, কুলদীপ যাদব, ওবেদ ম্যাককয়, মুরুগান অশ্বিন, কেসি কারিয়াপ্পা, কেএম আসিফ।

নিউজ ট্যাগ: আইপিএল

আরও খবর

রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




মানবতার আলো ছড়াচ্ছে আনোয়ারার অন্যতম সংগঠন বাতিঘর

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১৫৪০জন দেখেছেন
Image

আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:

বাতিঘর একটি শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন। বাতিঘর যাত্রা শুরু হয় ৮ অক্টোবর ২০২১ সালে, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোলাম মোস্তফা ও মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন। বর্তমানে মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করছেন।

যাত্রা শুরুর মাত্র দুই বছরের মধ্যে একঝাঁক তরুণ-তরুণী মিলে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় বেশ সাড়া ফেলেছে সংগঠনটি। আসহায় মানুষের পাশে ফেরিওয়ালা হয়ে দাঁড়িয়েছেন সংগঠনটির সদস্যরা। সমাজে দরিদ্র, অসহায় ও পিছিয়ে পড়া মানুষের মলিন মুখে হাসি ফোটাতে চালিয়ে যাচ্ছেন মানবিক নানা কার্যক্রম।

গতকাল সন্ধ্যায় আনোয়ারা সদর নুরে মদিনা ইন্টারন্যাশনাল হল রুমে ঝমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে "বাতিঘর" ২ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২৩ এর পুরস্কার বিতরণ ও 'তারুণ্যই শক্তি' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময় কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষানুরাগী, মানবিক ব্যক্তিত্ব ও গুণীজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মানবতা দিয়েই পৃথিবী গড়তে চায় অনেক মানুষ। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যারা মানুষের পাশে আস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তারাই মানবতার কারিগর। তাঁরা আজও দাঁড়িয়ে আছে মানবতার প্রশ্নে। তাঁরা নিজেদের অবস্থান থেকে সাধ্যমতো এগিয়ে আসার চেষ্টা করেছে। এমনই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার সাড়া জাগানো শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন "বাতিঘর"।

ইতোমধ্যে সংগঠনের সদস্যরা ১ম বর্ষে ২৯টি প্রজেক্ট ও ২য় বর্ষে ২১টি প্রজেক্ট সম্পন্ন করেছে। দুই বছরে মোট ৫০টি। ৫০টি প্রজেক্টের মধ্যে গভীর নলকূপ ৪টি, অগভীর নলকূপ ২০টি। অন্যান্যগুলো হলো বিবাহ সহায়তা, চিকিৎসা সহায়তা, শিক্ষা সহায়তা (ফর্ম ফিলাপ, বই উপহার ও নগদ অর্থ সহায়তা) ও স্বাবলম্বী প্রজেক্ট।

সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, সামাজিকভাবে আমাদের একটা দ্বায়বদ্ধতা থেকে যায়, সেই দায়বদ্ধতা থেকে হলেও আমাদের সবার এসব সামাজিক কর্মকাণ্ডে এগিয়ে আসা উচিত, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত। মূলত এই বোধশক্তি থেকে শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন বাতিঘর নামক সংগঠনের যাত্রা।

তিনি বলেন, বাতিঘর এখন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় আলোচিত নাম। আমরা নিজেদের স্বপ্ন ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি এবং সে পথেই হাঁটছি।

নিউজ ট্যাগ: বাতিঘর আনোয়ারা

আরও খবর



অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনের ৭ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর বংশাল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি এনামুল হক এনু ও তার ভাই থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুপন ভূঁইয়ার ৭ বছরের কারাদণ্ড, ৫২ কোটি ৮৮ লাখ ৭৮৮ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ মামলায় বাকি ৬ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- শহীদুল হক ভুইয়া, মো. রশিদুল হক ভুঁইয়া, মো মেরাজুল হক শিপলু, জয় গোপাল সরকার, পাভেল রহমান ও ভুলু চন্দ্র দেব। আসামিদের মধ্যে এনু-রুপনসহ ৬ আসামি কারাগারে আছেন। আর মেরাজুল হক ও ভুলু চন্দ্র দেব পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৮ এর বিচারক মো. বদরুল আলম ভূঞা এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার বিচারকালে ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে দুই ভাই এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়াদের পুরান ঢাকার বানিয়ানগরের বাসাসহ তাদের ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের দুই সহযোগী আবুল কালাম ও হারুন অর রশিদের বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এর পর তাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে সে সময় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ১২টি মামলা হয়।

এর মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট বংশাল থানায় সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম স্কোয়াডের পরিদর্শক মো. মেহেদী মাকসুদ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ১১ জনকে আসামি করা হয়। তবে তদন্ত শেষে তিনজনকে অব্যাহতি দিয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।

উল্লেখ, ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারি এনু ও রুপনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল ওয়ারী থানায় অর্থ পাচারের মামলায় এনু-রুপনসহ ১১ জনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের আদালত। একই সঙ্গে তাদের চার কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

দণ্ড পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- জয় গোপাল সরকার, মেরাজুল হক শিপলু, রশিদুল হক ভূঁইয়া, সহিদুল হক ভূঁইয়া, পাভেল রহমান, তুহিন মুন্সি, আবুল কালাম আজাদ, নবীর হোসেন শিকদার ও সাইফুল ইসলাম।


আরও খবর