করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে গত ২৪ ঘণ্টায়
সারাবিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭২৮ জন। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে
নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮১৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি
সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত
হয়েছেন ১ লাখ ৯২ হাজার ১০৯ জন এবং মারা গেছেন ৫৩ জন। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায়
শীর্ষে উঠে এসেছে মেক্সিকো। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন
১০৫ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৮ হাজার ৫৩৯ জন।
সোমবার (২৫ জুলাই) সকালে করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ
তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৪ লাখ ২ হাজার ৯৬৫ জন। এতে মহামারির
শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭ কোটি ৫০
লাখ ২২ হাজার ৯৭৪ জনে।
ব্রাজিল গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত
হয়ে মারা গেছেন ৪২ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৯ হাজার ৮২৩ জন। যুক্তরাষ্ট্রে
নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৫৬ জন এবং মারা গেছেন ১৭ জন। ফ্রান্সে
আক্রান্ত হয়েছেন ৫০ হাজার ৩২ জন।দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৪৩৩ জন এবং
মারা গেছেন ১৮ জন।
ইতালিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৫১ হাজার ২০৮
জন এবং মারা গেছেন ৭৭ জন।ইসরায়েলে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৮৭৮ জন এবং মারা গেছেন ৫৮
জন। তাইওয়ানে মারা গেছেন ৬৫ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২১ হাজার ৭৩৭
জন। ইরানে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৮৩১ জন এবং মারা গেছেন ৩৪ জন। রাশিয়ায় মারা গেছেন
৩৭ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ৫২৩ জন। নিউজিল্যান্ডে আক্রান্ত
হয়েছেন ৫ হাজার ৮৪৯ জন এবং মারা গেছেন ১৪ জন। অস্ট্রেলিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার
৪৬ জন এবং মারা গেছেন ৩৮ জন। থাইল্যান্ডে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩৯০ জন এবং মারা
গেছেন ৩০ জন। চিলিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৭৩০ জন এবং মারা গেছেন ২৯ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের
উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা
করে।