Logo
শিরোনাম

করোনায় একদিনে ২০ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৯৯১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশে নতুন বছরের প্রথম মাসের পাঁচ দিনের মধ্যে চতুর্থ দিনের মতো করোনাতে নতুন করে শনাক্ত সংখ্যা হাজারের নিচে রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন ৯৯১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ২০ জন। এ নিয়ে সরকারি হিসাবে মারা গেলেন সাত হাজার ৬৭০ জন। এই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ৯৪৪ জন।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি হিসাবে মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ৯২০ জন। এ পর্যন্ত করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন চার লাখ ৬২ হাজার ৪৫৯ জন। শনাক্তের হার গত ২৪ ঘণ্টায় ছয় দশমিক ৮৫ শতাংশ আর এখন পর্যন্ত ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ২৯ শতাংশ, মৃত্যু হার এক দশমিক ৪৮ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, দেশে বর্তমানে ১১৪টি আরটি-পিসিআর, ২৬টি জিন-এক্সপার্ট ও ৪০টি র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষাগারসহ মোট ১৮০টি পরীক্ষাগারে করোনার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ১৪ হাজার ৬২৯টি, পরীক্ষা হয়েছে ১৪ হাজার ৪৬২টি। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩২ লাখ ৮৬ হাজার ৮৮৫টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২৫ লাখ ৯৯ হাজার ৯৫৬টি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ছয় লাখ ৮৬ হাজার ৯২৯টি পরীক্ষা হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ২০ জনের মধ্যে পুরুষ ১৬ জন এবং নারী চার জন। এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৮৩১ জন পুরুষ এবং এক হাজার ৮৩৯ জন নারী করোনাতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে শতকরা হিসাবে পুরুষ ৭৬ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ আর নারী ২৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

বয়স বিবেচনায় তাদের মধ্যে ষাটোর্ধ্ব রয়েছেন আট জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে আট জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুই জন এবং ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে রয়েছেন দুই জন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে ১৯ জন এবং বাড়িতে একজন মারা গেছেন। মারা যাওয়া ২০ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে আছেন ১৪ জন, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগে দুই জন করে এবং খুলনা ও সিলেট বিভাগে আছেন একজন করে।

গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হওয়া ৯৪৪ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে রয়েছেন ৬৯৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৯ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, খুলনা বিভাগে ১৪ জন, বরিশাল বিভাগে ১৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৩০ জন, সিলেট বিভাগে ২২ জন আর ময়মনসিংহ বিভাগে রয়েছেন নয় জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ৬১৯ জন আর ছাড় পেয়েছেন ৪৭৮ জন। এখন পর্যন্ত কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ছয় লাখ ছয় হাজার ৬২১জন আর ছাড় পেয়েছেন পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার দুই জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৩৮ হাজার ৬১৯ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ১১৭ জন আর ছাড় পেয়েছেন ১৫০ জন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ৯৬ হাজার ৮৮১ জন এবং ছাড় পেয়েছেন ৮৫ হাজার ৫৬৯ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১১ হাজার ৩১২ জন।

দেশে এখন পর্যন্ত করোনাতে আক্রান্ত হয়ে সরকারি হিসেবে মারা যাওয়া সাত হাজার ৬৭০ জনের মধ্যে চার হাজার ২২৩ জনই ঢাকা বিভাগের। শতকরা হিসেবে যা কিনা ৫৫ দশমিক শূন্য ছয় শতাংশ।

অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা বিভাগের পর চট্টগ্রাম বিভাগে মারা গেছেন এক হাজার ৪১৮ জন; ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। রাজশাহী বিভাগে ৪৪১ জন; পাঁচ দশমিক ৭৫ শতাংশ। খুলনা বিভাগে ৫৩৭ জন; সাত শতাংশ। বরিশাল বিভাগে ২৩৮ জন; তিন দশমিক ১০ শতাংশ। সিলেট বিভাগে ২৯৪ জন; তিন দশমিক ৮৩ শতাংশ। রংপুর বিভাগে ৩৪৬ জন; চার দশমিক ৫১ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন ১৭৩ জন যা কিনা দুই দশমিক ২৬ শতাংশ।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর