Logo
শিরোনাম

মাথাপিছু আয় ২৭৬৫ মার্কিন ডলার

প্রকাশিত:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | ২৩৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। রোববার (১১ জুন) সংসদে জাতীয় পার্টির সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের টেবিলে উপস্থাপিত এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এটি ছিল ৬৮৬ মার্কিন ডলার।

তিনি বলেন, সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করা। সে লক্ষ্যে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। 


আরও খবর

বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম

সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4




সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বায়ত্তশাসন দাবি সম্পাদকদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বায়ত্তশাসন দাবি করেছেন দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদকগণ। আজ (মঙ্গলবার) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এক বৈঠকে এ দাবি জানানো হয়।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের সময় অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন সম্পাদকেরা। এ সময় সাংবাদিকতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিলের দাবি করা হয়েছে। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যেভাবে মামলা করা হচ্ছে, তা বন্ধের দাবিও করা হয়েছে। ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানসহ দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা দেড় ঘণ্টা বৈঠক করেন।

বৈঠক শেষে দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, বিটিভি, বিএসএস এবং রেডিও, যেগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে সেগুলোকে স্বায়ত্ত শাসন দেওয়ার দাবি জানিয়েছি। তারা যেন পেশাগতভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সারাবিশ্ব বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা উৎসুক বাংলাদেশকে সহায়তা করতে।

দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক বলেন, আমরা কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আশা করছি। সেই সংস্কারের মধ্যে সংবিধান পরিবর্তন, স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করা, বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলো, এন্টি করাপশন কমিশন, হিউম্যান রাইটস কমিশন, নির্বাচন কমিশন এগুলোকে সংস্কার করা। সত্যিকার অর্থে গণমুখী সংস্থা আমরা চাই। নির্বাচন কমিশন যাতে ভবিষ্যতে ভোটারদের চিন্তার প্রতিফলন ঘটান, এরকম একটা সংস্থা চাই। আমরা এমন দুর্নীতি দমন কমিশন, তারা যেন স্বাধীন ভাবে দেশের দুর্নীতি দমন করতে পারে।

সাংবাদিকতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিলের দাবি করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, সাইবার সিকিউরিটি আইনের মধ্যে সাংবাদিক নিপীড়নের যে অধ্যায়গুলো আছে সেগুলো কার্যত হবে না। এমনটা যাতে ঘোষণা করা হয়। এটা সংস্কারের জন্য ওনারা সময় নিয়ে করতে পারেন। তিনি সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন সাংবাদিকতা বিশ্বাস করেন। আমাদেরকে যে বিশেষ আবেদন করেছেন, আমরা যেন আমাদের লেখনীর মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। এ সরকারের ভুল ত্রুটি সোচ্চার ভাবে, নির্দ্বিধায় সেটা যেন কাগজে ছাপি। এই সরকারকে সাহায্য করি।

তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সত্যিকার অর্থে মিডিয়ার স্বাধীনতা বিশ্বাস করেন। মিডিয়াবান্ধব যদি কোনো সরকারপ্রধান আমরা পেয়ে থাকি, তাহলে আমরা এখন পেয়েছি। আমরা এর জন্য অত্যন্ত আনন্দিত।

সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা যদি মনে করেন যে, একটা গ্রুপ করে দেওয়া বা একটা বিশেষ কমিটি করে দিয়ে সব ধরনের আইনের যে পরিবর্তন করা হয়। আমারও সংবিধান সংস্কার চাই। আমরা গণতান্ত্রিক রিফর্ম চাই।

সাংবাদিকদের নিরাপত্তার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে এগুলো তার সরকারের কোনো পলিসিগত কিছু না।

মাহফুজ আনাম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার কতদিন থাকবে সেটা সম্পাদকদের কাছে জিজ্ঞেস করেছেন ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস। সে বিষয়ে অনেকের মতামত দিয়েছেন। তবে এই সরকারের মূল অ্যাজেন্ডা কী? সেটার অনুপাতে সময়। ২,৩, ৫বছর, ওনার নিজস্ব কোনো চিন্তা নেই। জাতি কী চায়? জনতা কী চিন্তা করছেন? সেটা তিনি জানতে চান৷ তিনি মিডিয়াকে আহ্বান করেছেন। আমরা যেন জনগণের কথা লিখি।


আরও খবর

শহীদি মার্চে লাখো ছাত্র-জনতার ঢল

বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেতা গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন, গন্তব্য স্পেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেতা এডমান্ডো গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন। তাঁর গন্তব্য স্পেন। তিনি স্পেনে আশ্রয় চাচ্ছেন। ভেনেজুয়েলা ও স্পেনের কর্মকর্তারা গতকাল শনিবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন। গত জুলাইয়ে ভেনেজুয়েলায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোর বিপক্ষে লড়েন বিরোধী প্রার্থী গঞ্জালেজ (৭৫)।

নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। মাদুরোকে জয়ী ঘোষণা করে দেশটির নির্বাচন কর্তৃপক্ষ। তবে বিরোধীরা এই ফলাফল মানতে অস্বীকৃতি জানায়। তারা দাবি করে, নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থী গঞ্জালেজ জয়ী হয়েছেন।

বিতর্কিত নির্বাচনের পর থেকে বিরোধীদের ওপর দমন-নিপীড়ন চালিয়ে আসছে মাদুরো সরকার। সম্প্রতি গঞ্জালেজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন দেশটির একটি আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে উসকানির অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া অন্যান্য অপরাধের অভিযোগও আনা হয়। এখন তিনি দেশ ছাড়লেন।

ভেনেজুয়েলার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেলসি রদ্রিগেজ ইনস্টাগ্রামে পোস্টে বলেছেন, বেশ কয়েক দিন আগে রাজধানী কারাকাসের স্প্যানিশ দূতাবাসে স্বেচ্ছায় আশ্রয় নেওয়ার পর এখন গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোসে ম্যানুয়েল আলবারেস এক্সে (সাবেক টুইটার) বলেছেন, গঞ্জালেজ কারাকাস থেকে স্প্যানিশ বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে স্পেনের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। গঞ্জালেজের কাছ থেকে আসা একটি অনুরোধে সাড়া দিচ্ছে মাদ্রিদ।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গঞ্জালেজ এত দিন ভেনেজুয়েলায় আত্মগোপনে ছিলেন। তিন স্প্যানিশ সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, গঞ্জালেজকে নিরাপদে যেতে দিতে রাজি হয় কারাকাস। এরপর তিনি দেশ ছাড়েন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ভেনেজুয়েলার সব নাগরিকের রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে স্পেন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গঞ্জালেজের এক আইনজীবী বার্তা সংস্থা এএফপিকে নিশ্চিত করেছেন যে তিনি (গঞ্জালেজ) স্পেনের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন। তবে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো বিস্তারিত তথ্য জানান নি।


আরও খবর



আরব আমিরাতে দণ্ডপ্রাপ্ত সেই ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতের দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। শিগগিরই তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গণমাধ্যম সম্পাদক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ কথা জানান। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ জন বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি আদালত। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং বাকি একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আমিরাতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আমিরাতি নিউজ এজেন্সি (ডব্লিউএএম) তখন জানিয়েছিল, কারাদণ্ডের মেয়াদ শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে।

ডব্লিউএএমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ব্যক্তিরা তাদের নিজ দেশের সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছিলেন। একজন প্রত্যক্ষদর্শী নিশ্চিত করেছেন যে বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেশ কয়েকটি সড়কে বড় ধরনের বিক্ষোভের আয়োজন করেছিলেন।

এদিকে গত ১৮ আগসট ফাউন্ডেশন ফর ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ফ্লাড) চেয়ারপারসন সিনিয়র অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছিলেন, তখন (দূতাবাসের) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা দুবাইয়ের কর্মকর্তাদেরকে জানিয়েছেন এরা সন্ত্রাসী, (প্রবাসী আন্দোলনকারীরা) এরা স্বাধীনতাবিরোধী, এদেরকে অ্যারেস্ট করলে ওনাদের আপত্তি নেই। যার কারণে কোনো প্রকার আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়নি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রত্যেক দূতাবাসে চিঠি দিয়েছে এদেরকে (আন্দোলকারীদের) চুপ করাতে হবে, শাস্তি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য উপদেষ্টাসহ পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছি। ওনারা যেন রেমিটেন্স যোদ্ধাদের নিয়ে ব্যবস্থা নেন। আমরা দেশ থেকে লিগ্যাল সাপোর্ট দেব।

সেদিন ফাওজিয়া করিম ফিরোজ আরও বলেন, দুবাইয়ের যিনি কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন। তিনি কিন্তু সবচেয়ে দায়ী ব্যক্তি যিনি এই ৫৭ জনের দণ্ডের জন্য দায়ী। কোনো ধরনের লিগ্যাল সাপোর্ট দেননি তিনি। তিনি ওদেরকে (আন্দোলনকারীদেরকে) স্বাধীনতাবিরোধী বলেছেন। এটা খুব ফেভারিট ডায়ালগ ছিল। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, যদি দ্বিমত পোষণ করতো তখন আপনি হয়ে যেতেন আরেক দলের ব্যক্তি। আপনি স্বাধীনতাবিরোধী। যখন মানবাধিকার কমিশনে ছিলাম তখন এ কথা আমি নিজেও শুনেছি।

তিনি বলেন, শুধু ৫৭ জনই নয়। আরও বেশি লোকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেকে জানেন না ট্রেস লেস হয়ে গেছে। শুধু আমিরাতে নয়, অন্যান্য দেশেও হয়েছে। আমাদের কাছে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসেছেন। যারা ৫৭ জনের মধ্যে পড়ছেন না। আমরা সব ধরনের সহায়তা দেব। আমরা দুবাইতে স্বেচ্ছায় একটি চেষ্টা করছি। সরকারকে তার ব্যবস্থা অবিলম্বে নিতে হবে।

এ ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশন থেকে নিন্দা জানানো হয়।


আরও খবর



বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

চলতি মাসে ভোক্তাপর্যায়ে এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৩৭৭ টাকা থেকে ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) নতুন এ দর ঘোষণা করে। নতুন দর আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে ভোক্তাপর্যায়ে আগস্ট মাসের জন্য ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম জুলাই মাসের তুলনায় ১১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৭৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এর আগের মাসে এ দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩ টাকা। সে সময় ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।

নিউজ ট্যাগ: এলপি গ্যাস

আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3




ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের দিলীপ আগারওয়ালা গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) দিলীপ কুমার আগারওয়ালাকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে র‍্যাবের লিগ্যাল ও মিডিয়া উইংয়ের এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এর আগে, মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড কার্যালয়ে অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে সেখান থেকে আগারওয়ালাকে গ্রেপ্তার করে সংস্থাটি।

এ প্রসঙ্গে র‌্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনিম ফেরদৌস গণমাধ্যমকে বলেন, হত্যা মামলায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সম্প্রতি রাজধানীর বাড্ডা থানায় মো. শাহাদাত হোসেন খান বাদী হয়ে দিলীপ কুমারের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি গত ২৩ আগস্ট রুজু করা হয়েছে। মামলায় দিলীপ কুমারের বিরুদ্ধে হত্যা ও সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলার ২০ নং আসামি তিনি।

সিআইডির পুলিশ সুপার আজাদ রহমান জানান, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগারওয়ালার বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ ও হীরা আমদানির নামে বিদেশে অর্থপাচার, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে।

তিনি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন জেলায় নামমাত্র শো-রুমের মাধ্যমে প্রকৃত ডায়মন্ডের বদলে উন্নত মানের কাচের টুকরো প্রকৃত ডায়মন্ড হিসেবে বিক্রি করতেন। এ ছাড়া দুবাই ও সিঙ্গাপুরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ, ভারতের কলকাতায় তিনটি জুয়েলারি দোকান ও ১১টি বাড়ি এবং মালয়েশিয়া, দুবাই ও কানাডায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করে পাচার করেছেন বলে তথ্য রয়েছে।

এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।


আরও খবর