Logo
শিরোনাম

মাত্র ১৮ দিনের আমদানি ব্যয় মেটানোর রিজার্ভ পাকিস্তানের হাতে

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, বিদেশি ঋণ পেমেন্টের কারণে রিজার্ভ ৫৯২ মিলিয়ন ডলার কমে তিন হাজার ৮৬ দশমিক দুই মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারির পর সর্বনিম্ন।

তাছাড়া এই রিজার্ভ দিয়ে মাত্র ১৮ দশমিক ৫ দিনের আমদানি খরচ মেটানো যাবে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়া এবং স্থানীয় মুদ্রার দরপতনে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে পাকিস্তান।

২০২১ সালের মার্চ মাসে ডলারের বিপরীতে পাকিস্তানি রুপির বিনিময় মূল্য ছিল ১৭৭, এখন আন্তব্যাংক পর্যায়ে তা ২২৬ রুপিতে উঠেছে। খোলাবাজারে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য পড়ছে ২৬০ থেকে ২৭০ রুপি।

পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে (বেলআউট) আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) যেসব শর্ত দিয়েছে, তা ধারণাতীত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তবে তিনি বলেছেন, পাকিস্তান সরকারকে তা মেনে নিতে হবে। আজ শুক্রবার এসব কথা বলেন তিনি।

পাকিস্তানকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে আইএমএফ। এসবের মধ্যে আছে কর বাড়ানো ও ভর্তুকি কমানো। তবে দেশটি শর্তগুলো মানতে রাজি হচ্ছে না। সরকারের আশঙ্কা, আগামী অক্টোবরের নির্বাচনকে সামনে রেখে এ ধরনের সিদ্ধান্ত জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে।

গভীর সংকটে পাকিস্তান, এমনকি গত কয়েক দশক ধরে সংস্থাটির সঙ্গে পাকিস্তানের ২৪টির বেশি চুক্তি শেষ অব্দি আলোর মুখ দেখেনি।


আরও খবর



স্বল্পোন্নত দেশগুলো কারও করুণা চায় না : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কাতার সম্মেলনে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেছি। স্বল্পোন্নত দেশগুলো কারও করুণা বা দাক্ষিণ্য চায় না। বরং আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাদের ন্যায্য পাওনা চায়, প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায়।

প্রধানমন্ত্রী আজ সোমবার (১৩ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৪টায় তার সরকারি বাসভবন গণভবনে শুরু হওয়া সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী কাতার সফরের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন। বাংলাদেশের চলমান উন্নয়নে সহযোগিতা করতে উন্নয়ন সহযোগীদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানি ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের আমন্ত্রণে এলডিসি সম্মেলনে যোগ দিতে গত ৪ মার্চ কাতারে যান শেখ হাসিনা। এলডিসি-৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ বেশ কয়েকটি ইভেন্টে যোগ দেন তিনি। গত ৮ মার্চ প্রধানমন্ত্রী কাতার সফর শেষে দেশে ফেরেন।

সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্জনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশকে আমরা একটি কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের দিকে নিয়ে যেতে কাজ করছি। এ জন্য কাতারসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের প্রতি বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছি।


আরও খবর



চীনের নতুন প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৭২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

টানা তৃতীয় মেয়াদে চীনের প্রেসিডেন্ট পদে শি জিনপিং নির্বাচিত হওয়ার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক কমিউনিস্ট পার্টির নেতা লি কিয়াং।

শনিবার (১০ মার্চ) সকালে পার্লামেন্ট অধিবেশনে শি জিনপিং মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ভোটাভুটিতে জয়ী হওয়ার পর লি কিয়াংয়ের নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী লি কেছিয়াংয়ের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন তিনি।

৬৩ বছর বয়সী নতুন প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসে ২,৯০০ এরও বেশি প্রতিনিধির কাছ থেকে প্রায় প্রতিটি ভোটই পেয়েছেন। তিনি প্রেসিডেন্ট শির একজন ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।

পার্লামেন্টে স্থাপন করা একটি ইলেকট্রনিক স্ক্রিনে দেখা গেছে, লি ২ হাজার ৯৩৬ ভোট পেয়েছেন। মাত্র তিনজন প্রতিনিধি তাঁর নিয়োগের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। আটজন ভোটদানে বিরত ছিলেন।

নির্বাচনের পর চীনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন লি কিয়াং। চীনের সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকার অঙ্গীকার করেন তিনি।

লি কিয়াং তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন সেচপাম্প স্টেশনের শ্রমিক হিসেবে। এরপর ধীরে ধীরে স্থানীয় সরকার পর্যায়ের বিভিন্ন পদে আসীন হন। একসময় সাংহাই শহরে কমিউনিস্ট পার্টিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লি কিয়াং। ২০০০-এর দশকের শুরুতে সি চিন পিংয়ের চিফ অব স্টাফ ছিলেন তিনি।


আরও খবর



‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করা হয়েছি’

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ২৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস এবং জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জিয়াউর রহমান এবং খালেদা জিয়া যে গুম, খুন ও অপহরণের ঘটনা ঘটিয়েছে, তার সামান্যটুকুও তারা সহ্য করতে পারবে না।

রোববার (২৭ মার্চ) বিআইসিসি মিলনায়তনে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছে। বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের হত্যার পর তাদের লাশ গুম করা হয়েছ। বিচারের নামে বাহিনীর সদস্যদের অন্যায়ভাবে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছে। জিয়ার আমলে সাদা মাইক্রোবাস ছিল। সেই মাইক্রোতে যে উঠেছে, সে আর মায়ের কোলে ফিরে আসতে পারেনি।

বিএনপির নেতাকর্মীরা অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন- এমন অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী দলের সদস্যদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। আমরা তো তাদের মিছিল করতে দিচ্ছি। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের বাড়িতেই থাকতে দেয়নি। সড়কে নামলে বর্বর নির্যাতন চালিয়েছে, বাড়িঘর দখল করেছে। হত্যা-গুমের মাধ্যমে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল।

প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, তারা যা করেছে, এর এক ভাগ করলেও তাদের খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু আমরা প্রতিশোধ নেইনি, আমরা অন্যায় করিনি। আমরা কেবল তাদের অন্যায়ের বিচার করছি।


আরও খবর



আরও ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সারাদেশে আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি মসজিদগুলো উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে সারাদেশে মোট ১৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন হলো। এরই মধ্যে প্রকল্পের দুই ধাপে একশ মসজিদ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৫০টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হয়েছে।

ইসলামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তাচেতনা অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ৫৬৪টি মডেল মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা নেন। প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে রূপ দিতে কাজ করে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। বাকি মসজিদগুলোর কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে। এসব মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করে বিশ্বের ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন প্রধানমন্ত্রী।

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চারতলা ও তিনতলা বিশিষ্ট মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ধাপে ধাপে নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব মসজিদে ১৪টি বিশেষ সুবিধা আছে। এগুলো হলো- মসজিদে হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণসহ পবিত্র হজ পালনের জন্য ডিজিটাল নিবন্ধনের ব্যবস্থা, নারী ও পুরুষের পৃথক অজু ও নামাজ আদায়ের সুবিধা, প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের টয়লেটসহ নামাজের পৃথক ব্যবস্থা, ইসলামিক বই বিক্রয়কেন্দ্র, ইসলামিক লাইব্রেরি, অটিজম কর্নার, ইমাম ট্রেনিং সেন্টার, ইসলামিক গবেষণা ও দ্বীনি দাওয়াত কার্যক্রম, পবিত্র কোরআন হেফজখানা, শিশু ও গণশিক্ষা ব্যবস্থা, দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আবাসন ও অতিথিশালা, মরদেহ গোসল ও কফিন বহনের ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং সুবিধা, ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য অফিসের ব্যবস্থা। এসব মসজিদে একসঙ্গে ১ হাজার ২০০ জন নামাজ আদায় করতে পারবেন। আর তিনতলা বিশিষ্ট মডেল মসজিদে একত্রে ৯০০ জনের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা আছে।

প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালের ১০ জুন প্রথম ধাপে সারা দেশে একযোগে মোট ৫০টি মসজিদ উদ্বোধন করেন। চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করেন। আজকে তৃতীয় ধাপে আরও ৫০টি মসজিদ উদ্বোধন করলে তিনি।

প্রসঙ্গত, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন এবং ১৯৭৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আইন প্রণয়ন করেন। বঙ্গবন্ধুর চিন্তাধারার সঙ্গে সংগতি রেখে সারা দেশে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে একটি শক্তিশালী ইসলামি সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে উঠবে।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো যেসব এলাকায় রয়েছে, সেগুলো হলো- ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলার সদর ও বোয়ালমারী, রাজবাড়ী জেলা সদর এবং পাংশা। রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর ও কালাই, নওগাঁ জেলা সদর, পত্নিতলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল, শিবগঞ্জ ও ভোলাহাট, পাবনা জেলার ফরিদপুর ও রাজশাহী জেলার চারঘাট, তানোর। রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম জেলা সদর, ফুলবাড়ী, লালমনিরহাট জেলা সদর, নীলফামারী জেলা সদর, পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া, বোদা, অটোয়ারী, রংপুর জেলার তারাগঞ্জ, দিনাজপুরের পার্বতীপুর। ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়ীয়া, নান্দাইল, নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা, কেন্দুয়া ও মদন উপজেলা। বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলা সদর, আগৈলঝাড়া। চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া, চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ, নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ, সোনাইমুড়ী, চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড, লক্ষ্মীপুর সদর এবং রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলা। খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা, সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর, ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর, মহেশপুর, খুলনা জেলার তেরখাদা, কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর, মিরপুর, বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট, মোল্লাহাট এবং যশোর জেলার সদর।


আরও খবর



ভোলা-৩ আসনে আ.লীগের হয়ে নির্বাচন করতে আগ্রহী ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে এখন থেকেই ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন চষে বেড়াচ্ছেন বিবিএস গ্রুপ ও নাহী গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়েই এগুচ্ছেন নির্বাচনের পথে। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে করছেন গণসংযোগ। নির্বাচনী এলাকা লালমোহন-তজুমদ্দিনের সর্বত্র আলোচনায়  ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার।

জানা যায়, ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচন করতে আগ্রহী সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রাজনীতিতে সক্রিয় থাকা ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার লালমোহন-তজুমদ্দিনের নানা সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। এলাকার বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান প্রদানসহ গরিব ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যার্তদের ত্রাণ প্রদান, বেকারত্ব দূরীকরণে সেলাই প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন প্রদান, দরিদ্রদের মধ্যে টিউবওয়েল ও টিন বিতরণ, ঘর নির্মাণ করে দেওয়াসহ নানাভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে রেখেছেন।

আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার লালমোহন-তজুমদ্দিনকে মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চান। এ দুই উপজেলার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, কৃষি ও খেলাধুলার উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, বেকারত্ব দূরীকরণ ও উদ্যোক্তা তৈরী, নদীভাঙন রোধ, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তৃতি প্রভৃতি নিয়ে তার রয়েছে বিশেষ পরিকল্পনা। 

ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার (সিআইপি) লালমোহন-তজুমদ্দিনে তার ব্যবসায়িক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার প্রার্থিতা ঘোষণা দেয়ার পর থেকে লালমোহন-তজুমদ্দিন উপজেলার দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) সোহরাওয়ার্দী হল শাখার সাবেক ভিপি, ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনের গণমানুষের নেতা। আগামী নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জরিপের মাধ্যমে ভোলা-৩ আসনে মনোনয়ন দিলে নিশ্চিতভাবে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদারের বিকল্প নেই বলে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন।

স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানান, ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ। এ আসনে তার বিকল্প নেই। তিনি এমপি নির্বাচিত হলে কোনো দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, টিআর কাবিখা বিক্রি ও নিয়োগ বাণিজ্যের করবেন না বলে আমাদের বিশ্বাস। আমরা আশা করি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদারের সততার মূল্যায়ন করবেন।

তারা আরও বলেন, ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার ভোলা-৩ আসনে (লালমোহন-তজুমদ্দিন) একমাত্র নৌকার উপযুক্ত মাঝি। আমরা তাকেই নৌকার প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই।

এ প্রসঙ্গে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার (সিআইপি) বলেন, আমি যতদিন বেঁচে থাকবো জনগণের সেবা করবো। মানুষের জন্য কাজ করাই আমার উদ্দেশ্য। আমি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। তিনি আরও বলেন, নৌকায় ভোট দিলেই দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, দেশে উন্নয়ন হয়। নৌকার ওপর ভরসা রাখতে হবে। কারণ এই আওয়ামী লীগের নৌকা বিজয়ী হলে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে। সেজন্য সামনের নির্বাচনে নৌকাকে ভোট দিয়ে আবারো বিজয়ী করার আহ্বান জানাচ্ছি।


আরও খবর