Logo
শিরোনাম

মিউজিক্যাল রূপেও অনবদ্য ‌মুঘল-ই-আজম

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জনপ্রিয় নির্মাতা ফিরোজ আব্বাস খানের মাথায়ই পরিকল্পনাটা আসে প্রথম। ১৯৬০ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‌মুঘল-ই-আজম-এর মিউজিক্যাল হাজির করার পরিকল্পনা। ২০১৬ সালে সাপুরজি পালোনজি গ্রুপের প্রযোজনায় সফলভাবেই সামনে আসে ‌মুঘল-ই-আজম-এর নতুন রূপ। বলিউড দ্বিতীয় দফায় মুগ্ধ হয় ‌মুঘল-ই-আজম নিয়ে। ২০১৭ সালে সাতটি পদক ঝুলিতে ওঠায় মিউজিক্যালটি।

সর্বশেষ শো অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে থমকে দাঁড়ায়। সম্প্রতি আবার ফিরছে মিউজিক্যাল। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে মুম্বাইয়ে কয়েকটি শো অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ মাসেও নতুন শোয়ের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। নাট্যরূপে এমন সময়ে সামনে আসছে, যখন ভারতে কট্টর ডানপন্থী প্রচারণায় বেশ জোরেশোরে প্রকাশ পাচ্ছে ইসলামোফোবিয়া। অস্বীকার করা হচ্ছে ভারতের ইতিহাসে মোগলদের অবদান।

কে আসিফ পরিচালিত মহাকাব্যিক সিনেমা মুঘল-ই-আজম। অভিনয়, সংগীত, সংলাপের বাক্যবিন্যাসের জন্য বিপুলভাবে সমাদৃত হয় সিনেমাটি। প্রবেশ করে সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্রের তালিকায়। তবে এবারের উপস্থাপনও নজরকাড়া। ডেভিড ল্যান্ডারের আলোকসজ্জা, মনীশ মলহোত্রার কস্টিউম ও উর্দু ডায়ালগের অভূতপূর্ব সমন্বয়। নওশাদের স্কোর আর শাকিল বাদাউনির লিরিক জীবিত হয়ে উঠেছে পুনরায়। মধুবালার পরিবর্তে আনারকলির চরিত্রে রয়েছেন নেহা সারগাম ও প্রিয়াংকা বার্ব। ময়ুরি উপাধ্যায়ের কোরিওগ্রাফিতে নায়িকাদের নৃত্যে তাল মিলিয়েছে লতা মুঙ্গেশকারের ‌ পেয়ার‌ে কিয়া তো ডরনা কিয়া

১৯২২ সালে ইমতিয়াজ আলি তাজের লেখেন ‌আনারকলি নাটক। গল্প মূলত আনারকলির কিংবদন্তিকে ঘিরে। মোগল সম্রাট আকবরের ছেলে সেলিম আনারকলির প্রেমে পড়েন। সম্রাট আকবরের অস্বীকৃতি, আনারকলির অবাধ্যতা আর পুত্র সেলিমের বিদ্রোহ প্রকাশিত হয়েছে শক্তিশালী বাক্য আর গানের মাধ্যমে। সেই নাটককেই চলচ্চিত্রে রূপান্তরের কাজ হাতে নেন কে আসিফ। ১৯৪০-এর পুরো দশক নিয়ে তৈরি করেন মুঘল-ই-আজমের ভিত্তি। ডায়ালগগুলোকে সাজানো হয়েছিল পার্সি নাটকের ধাঁচে। কে আসিফের সেই সিনেমাকে আরো ব্যঞ্জনাময় করে তুলতে চেয়েছেন ফিরোজ আব্বাস খান। নিজের প্রচেষ্টাকে গণ্য করতে চান শেকড় স্পর্শ করার সুযোগ হিসেবে। ফিরোজ আব্বাস খান তুমহারি অমৃতা, সালগিরাহ ও সেলসম্যান রামলাল নাটক উপহার দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন। ‌মুঘল-ই-আজম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‌এমন কাজের চিন্তা আসার সময়েই মুঘল-ই-আজমের কথা আমার মনে আসে। গল্পটা দুর্দান্ত। লেখার দিক থেকেও উঁচু মানের সাহিত্য। তার চেয়ে বড় কথা সিনেমাটির শেকড় থিয়েটার। আনারকলি নাটক আগেও কয়েকবার সিনেমায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। সিনেমার গঠন আর পরিবেশনও পার্সি নাটকের ধাঁচে। ফলে একে নাটকে রূপান্তর করাটা তুলনামূলক সহজ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এর গানগুলো। কথা আর সুর উভয়ই এক কথায় অসাধারণ। যেন একটা যথার্থ অ্যালবাম। প্রতিটা গানই স্মরণীয়। গল্পের বক্তব্যে মুনশিয়ানার সঙ্গে গেঁথে দেয়া হয়েছে যেন।

মুঘল-ই-আজম যা দেখায়, তাকে ইতিহাস বলা যায় না। তবে সাহিত্যিক নিদর্শন হিসেবে সবার আগে স্মরণীয়। আকবর দায়িত্বের কথা বলে। সেলিম বলে ভালোবাসার কথা। অন্যদিকে আনারকলি যেন একটা সাম্রাজ্যের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার পেছনে এটাও একটা কারণ। চলচ্চিত্রটির সৌন্দর্যের বড় একটা অংশ হলো তার ভাষার বিশুদ্ধতা। সিনেমাজুড়ে মনোমুগ্ধকর উর্দু ডায়ালগ। নাটকে তা অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। তবে দর্শকের সুবিধার জন্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে অনুবাদ।

নিউজ ট্যাগ: মুঘল-ই-আজম

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর