Logo
শিরোনাম

মোংলা বন্দরে নিলামে উঠছে ১০২টি গাড়ি

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ১৫৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মোংলা আন্তজার্তিক সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে আমদানি করা বিভিন্ন মডেলের ১০২টি রিকন্ডিশন গাড়ি নিলামের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে মোংলা বন্দরের সেডে পড়ে থাকা এসব গাড়ির নিলাম আগামী মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হবে। মোংলা কাস্টমস হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা (নিলাম) মো. রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নিলামযোগ্য গাড়ির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

নিলামে ওঠা রিকন্ডিশন এসব গাড়ির মধ্যে নিশান, টয়োটাসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সেডান, এসইউভি ও মাইক্রোবাস, ডাম্প ট্রাক, কংক্রিট মিক্সচার মেশিন এবং ট্রাক রয়েছে। এর পাশাপাশি খালি গ্যাস সিলিন্ডারসহ ১০টি লটের আমদানি করা পণ্যও নিলামে তোলা হচ্ছে।

মোংলা কাস্টমস হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা (নিলাম) মো. রুহুল আমিন জানান, ২ থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত কাস্টমস হাউসের ই-অকশনের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে নিলামে অংশ নিতে পারবেন আগ্রহী গাড়ি ক্রেতারা। অনলাইনে অংশ নিতে দরপত্র কেনার কোন প্রয়োজন পড়বে না। সরাসরি বা অফলাইনে দরপত্রে অংশ গ্রহণের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা অফেরতযোগ্য দরপত্র কেনা যাবে। ৪ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মোংলা, খুলনা, ঢাকা ও চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে রাখা বক্সে দরপত্র জমা দিতে হবে।

মোংলা কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ নেয়াজুর রহমান বলেন, গত অর্থবছরে দেশের সমুদ্র বন্দর দিয়ে ৩৪ হাজার ৭৮৩টি গাড়ি আমদানি করা হয়েছিল। এরমধ্যে শুধু মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি হয় ২০ হাজার ৮০৮টি। যা দেশে মোট আমদানি করা গাড়ির ৬০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরেও এরই মধ্যে মোংলা বন্দর দিয়ে দেড় হাজারের মতো গাড়ি আমদানি হয়েছে। মোংলা কাস্টমের মোট রাজস্ব আয়ের ৫২ শতাংশ আসে আমদানি করা গাড়ির শুল্ক থেকে। দীর্ঘদিন আমদানি করা গাড়ি বন্দরে পড়ে থাকলে অন্য পণ্য রাখতে সমস্যা হয়। নিলামের প্রক্রিয়া চালু রাখলে গাড়ি বা অন্য পণ্য রাখতে ব্যবসায়ীদের সুবিধাও হয়, অন্যদিকে নির্ধারিত সময়ে সরকারের রাজস্ব আদায় সম্ভব হয়।

মোংলা বন্দরের নিয়ম অনুযায়ী আমদানি করা গাড়ি সংশ্লিষ্ট আমদানিকারককে ৩০ দিনের মধ্যে ছাড়িয়ে নিতে হয়। গাড়ী আমদানিকারকরা তা না করায় এই গাড়িগুলো নিলাম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোংলা কাস্টমস হাউস। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) গাড়ির নিলামে অংশ নিতে আগ্রহী ব্যক্তিরা অনলাইন ও অফলাইন দুই মাধ্যমে অংশ নিতে পারবেন। নিলামে অংশ গ্রহণকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতার তালিকা প্রকাশের পর গাড়িগুলো বিক্রি করা হবে।

 

 

নিউজ ট্যাগ: রিকন্ডিশন গাড়ি

আরও খবর

মোংলা ইপিজেডে ভিআইপি কারখানায় আগুন

মঙ্গলবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৩




৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের।

তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে একক নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। এটি জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দল, সব জায়গায় আমাদের লোক আছে এবং আমরা সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের রাজনীতি এবং সংগঠন এই দুটিকে আমরা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি একক নির্বাচন করার জন্য।

শুক্রবার দুপুরে লালমনিরহাট ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন উপলক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জিএম কাদের বলেন, আমাদের দেশের মানুষের জন্য চিকিৎসক নেই। সাধারণ মানুষের বাঁচার যে একটা অধিকার সেটিও তারা হারিয়ে ফেলেছেন। চিকিৎসা সুবিধার উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু সেটি উচ্চ শ্রেণির জন্য। সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

এ সময় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রমজান আলীর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিভিল সার্জন নির্মলেন্দু রায়, চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতিকুল হক, সমাজসেবা কর্মকর্তা এরশাদ আলী, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব জাহিদ হাসান লিমন, সদর উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব আলী, পৌর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলমগীর চৌধুরী প্রমুখ।


আরও খবর



স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন। শুক্রবার রাতে সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৫ ফ্লাইটযোগে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় ওবায়দুল কাদের সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ঢাকায় পৌঁছান।

উল্লেখ্য, ওবায়দুল কাদের গত ১ মার্চ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর যান।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর



রিভিউ খারিজ: অধ্যাপক হত্যায় দুই জনের ফাঁসির রায় বহাল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ১৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডিত এক আসামির আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আট বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

ফলে একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে ফাঁসির কাষ্ঠে যেতেই হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তবে তার আগে তারা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করতে পারবেন। আর যথারীতি যাবজ্জীবন দণ্ডিতদের সাজাভোগ করতে হবে।

আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, সমরেন্দ্র নাথ গোস্বামী ও নিখিল কুমার সাহা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ। এর আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তিন আসামির আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদেশের জন্য ২ মার্চ দিন রাখেন আদালত।

২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাবির কোয়ার্টারের ম্যানহোলে পাওয়া যায় পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে নৃশংসভাবে হত্যার শিকার অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ। ৩ ফেব্রুয়ারি নিহত অধ্যাপক তাহেরের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। 

এ মামলায় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ।  এ হত্যা মামলার বিচার শেষে ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালত চারজনকে ফাঁসির আদেশ ও দুজনকে খালাস দেন।  দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম, নাজমুল আলম ও আব্দুস সালাম।

খালাসপ্রাপ্ত দুজন হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও আজিমুদ্দিন মুন্সী। ২০০৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়ের পর নিয়ম অনুযায়ী ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ) হাইকোর্টে আসে। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন।

শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল এবং অন্য দুই আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন হাইকোর্ট। ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল রাখা দুই আসামি হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার জাহাঙ্গীর আলম।

ফাঁসির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া দুই আসামি হলেন- নাজমুল আলম ও আব্দুস সালাম। এরপর আসামিরা আপিল বিভাগে আপিল করেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডিত দুই আসামির দণ্ড বাড়াতে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে গত বছরের ৫ এপ্রিল আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায় বহাল রাখেন।

আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়, আসামিদের স্বীকারোক্তিগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, হত্যার এ ষড়যন্ত্রে মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিনই মুখ্য এবং সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। আমাদের এটা বলতে দ্বিধা নেই যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন শুধুমাত্র প্রফেসর হিসেবে পদোন্নতি পেতেই ড. তাহেরকে এ পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেন। তার ধারণা ছিল, ড. তাহের বেঁচে থাকলে অধ্যাপক হিসেবে তার পদোন্নতি পাওয়া সম্ভব না। 

আমাদের এও বলতে দ্বিধা নেই যে, আপিলকারী জাহাঙ্গীর আলম এবং আবেদনকারী আব্দুস সালাম ও নাজমুল আর্থিক সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার জন্য অধ্যাপক তাহেরকে হত্যার জন্য ড. মহিউদ্দিনের প্রস্তাব গ্রহণ করেছিলেন। 

১৫ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। এরপর মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলম এবং যাবজ্জীবন দণ্ডিত সালাম রিভিউ আবেদন করেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রিভিউয়ের ওপর শুনানি শুরু হয়। এরপর শেষ হয় ২৩ ফেব্রুয়ারি।


আরও খবর



৭৫ বছরের বৃদ্ধের কিডনি থেকে ৩০০ পাথর অপসারণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বেশ কয়েক মাস ধরেই ভারতের তেলেঙ্গানার কৃষক এম রাম রেড্ডির পেটের পেছনের অংশে অস্বস্তি হচ্ছিল। কোনো কূলকিনারা না পেয়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন ৭৫ বছর বয়সী এ কৃষক। এরপর তার সিটি স্ক্যান করানো হয়। এতে যা ধরা পড়ে, তাতে যে কারও চোখ কপালে উঠবে! রিপোর্টে দেখা যায়, তার ডান কিডনিতে রয়েছে ৭ সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় পাথর। তবে চিকিৎসকদের সুনিপুণ দক্ষতায় যা পরে ৩০০ টুকরো করে বের করা হয়।

ডা. মোহাম্মদ তায়েফ বেনদিগেরি বলেন, যখন সাধারণত রোগীদের কিডনিতে ৭ থেকে ১৫ মিলিমিটারের পাথর দেখা যায়। কিন্তু ৭ সেন্টিমিটারের বড় পাথর অনেক বড় এবং রোগীর জন্য ব্যথাদায়কও। তাই পাথরটিকে ৩০০ টুকরো করে বের করা হয়। অস্ত্রোপচারের পরদিনই ওই ব্যক্তিকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

রোগীর অস্ত্রোপচার হয়েছে ভারতের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজিতে। দলের নেতৃত্ব দেন ডা. সি মল্লিকার্জুন।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেবে না ইসি: হাবিবুল আউয়াল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের দরজা সব সময় খোলা, কেউ এলে সহযোগিতা করা হবে। ভোটে অংশ নিতে উদাত্ত আহ্বান থাকবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার কোনও উদ্যোগ নেবে না ইসি। সংকট নিরসন করতে হবে দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে।’ রবিবার (১২ মার্চ) বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।

প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, ওনারা (হাই কমিশনের প্রতিনিধি দল) আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হবে, ফ্রুটফুল হবে। আমরা প্রিপারেশনের কথা জানিয়েছি। আমরা ফুললি প্রিপেয়ার্ড। আমরাও চাচ্ছি অংশগ্রহণমূলক হোক, কনটেস্টেড হোক।

রাজনৈতিক সমঝোতায় ইসির উদ্যোগের বিষয়টিও জানতে চান প্রতিনিধিরা।

এ বিষয়ে সিইসি বলেন, আমাদের দায়িত্বের মধ্যে ওনারা জানতে চেয়েছে আমরা রাজনৈতিক দলের সমঝোতার সৃষ্টি করতে পারি কিনা। আমরা বলেছি, সেটা আমাদের দায়িত্বের পরিধিভুক্ত নয়। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে কন্সট্যান্টলি বলে যাচ্ছি নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হওয়া প্রয়োজন।

তাহলে এটার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি হবে এবং লেজিটেমেসিটা বাড়বে উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সে লক্ষ্যে আমরা আগেও যেভাবে সব দলকে আহ্বান করেছি, এখনও করে যাচ্ছি। গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমাদের সে ইচ্ছেটা জানাচ্ছি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো নির্বাচনটা যেন অবাধ, সুষ্ঠু হয়। আমরা আবেদন করবো, আস্থা রাখুন। দেখুন, নির্বাচনটা কেমন হয়।

তিনি জানান, সব দল যদি অংশগ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচনের ফলাফল অনেক ভালো, জনগণের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, অংশগ্রহণের বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নেবো না। এটা পলিটিক্যাল ইস্যু। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর মধ্যে সে লক্ষ্যে কোনও সংকট যদি থেকে থাকে, তারা নিজেরা আলাপ-আলোচনা করে নিরসন করবে। আমরা মাঝখানে কোনও ব্রোকারেজ করবো না, করতে পারবো না।

দলগুলোর জন্যে ইসির দরজা খোলা বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তিনি বলেন, এভাবে ওপেনলি আহ্বান জানিয়ে যাবো। আমাদের দরজা খোলা আছে, কোনও পার্টি যদি এসে অংশ গ্রহণ করতে চায়, আমাদের সহযোগিতা নিতে চায়, আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি, আমাদের তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা দরকার করে যাবো।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩