Logo
শিরোনাম

নীলফামারীতে রূপসা ট্রেনের সঙ্গে মিতালীর ইঞ্জিনের সংঘর্ষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৮২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নীলফামারী প্রতিনিধি,

নীলফামারীর ডোমারের চিলাহাটিতে মিতালী এক্সপ্রেসের লাইট ইঞ্জিনকে খুলনাগামী রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেন ধাক্কা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৩ চালকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

আজ বুধবার সকাল ৯টায় চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

চিলাহাটি ফায়ার সার্ভিসের লিডার নুরে আলম সিদ্দিকি এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে।

আহদের মধ্যে রূপসার লোকোমাস্টার নাজমুল হক ও মিতালী এক্সপ্রেসের সহকারী লোকোমাস্টার মাজেদুর রহমানের নাম জানা গেছে। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

স্টেশন ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, খুলনাগামী রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনটি চিলাহাটি স্টেশন ছেড়ে কিছুটা সামনে এগোচ্ছিল। এ সময় আগে থেকে দাঁড়িয়ে থাকা মিতালী এক্সপ্রেসের লাইট ইঞ্জিনের সঙ্গে সেটি ধাক্কা খায়। এতে রূপসার যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ছুটাছুটি করে নামতে থাকেন ট্রেন থেকে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হন। 

স্টেশন মাস্টার টুটুল চন্দ্র রায় বলেন, দুর্ঘটনা কারণ এখনও বলা যাচ্ছে না। কোনো ট্রেন বা ইঞ্জিন স্টেশন ছেড়ে গেলে স্টেশন মাস্টারকে সঙ্গে সঙ্গে অবগত করতে হয়। পয়েন্টসম্যানের দায়িত্বে থাকা শ্রমিকরা তখন ট্রেন চলাচলের জন্য রেললাইনের পয়েন্টগুলো মিলিয়ে দেন। কিন্তু কিভাবে একই লাইনে খুলনাগামী রূপসা এক্সপ্রেস ও মিতালী ট্রেনের ইঞ্জিন গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে জানা যাবে।


আরও খবর



খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ছে

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৬৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগের দুটি শর্তেই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ছে। এ-সংক্রান্ত আবেদনে দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।

রোববার (১২ মার্চ) সচিবালয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

খালেদার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আগামী ২৪ মার্চ শেষ হবে। এ অবস্থায় কিছুদিন আগে খালেদার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো এবং চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়। এ নিয়ে নির্বাহী আদেশে সাতবারের মতো খালেদার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।

আইনমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করেছেন। ফৌজদারি কার্যবিধির নিয়ম অনুযায়ী এ দরখাস্ত করতে হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, এ দরখাস্ত তারা প্রথম থেকেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে করে আসছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোন পদক্ষেপ নেওয়ার আগে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে থাকে।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ষষ্ঠবারের মুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। সেজন্য তারা আবেদন করেছিলেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তাকে আগের মতো, আগের যে দুটো শর্ত ছিল, সেই দুটো শর্ত সাপেক্ষে আবারও মুক্তির মেয়াদ ছয় মাসের জন্য বৃদ্ধি করছি।

শর্ত দুটি তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, তিনি ঢাকাস্থ নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। নিজ বাসা থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন মানে তিনি হাসপাতালে যেতে পারবেন না, তা নয়। তিনি হাসপাতালেও যেতে পারবেন।

আর তিনি (খালেদা জিয়া) এ সময়ে বিদেশে গমন করতে পারবেন না। এ দুই শর্ত সাপেক্ষে তার দণ্ডাদেশ আরও ছয় মাস স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আনিসুল হক বলেন, আমরা মতামত দিয়েছি। আমাদের মতামতের ভিত্তিতেই গত কয়েকবার এটা (দণ্ড স্থগিত) কার্যকর করা হয়েছে। আশা করি, এ মতামতের ভিত্তিতেই এবারও সেটা কার্যকর হবে।

তিনি বাসায় থেকে রাজনীতি করতে পারবেন কি না- এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, আমি একটা কথা বারবার বলেছি। দরখাস্তে যেটা বলা হচ্ছে, তিনি গুরুতর অসুস্থ। সেক্ষেত্রে রাজনীতি করার প্রশ্নটা তো অবান্তর। তিনি মুক্ত, তিনি অসুস্থ, তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন। এখানে রাজনীতির কথাটা আসাটা আমরা মনে হয় প্রয়োজন নেই।

একজন অসুস্থ মানুষ কী করতে পারবেন, কী করতে পারবেন না আমি সেটা ডিকটেশন দিয়ে দেব না। কিন্তু এটা সবাই স্বীকার করছেন যে, তিনি অসুস্থ।

শর্তে নেই কিছুদিন ধরে তো এটা (রাজনীতি করা) নিয়ে আলোচনা হচ্ছে- এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা আইন পড়েন। আইনে কী আছে, আইনই বলে দিবে। আমার এখানে স্পষ্টীকরণের কিছু নেই। একটা বাস্তবতা আপনাদের মেনে নিতে হবে। মুক্তির আবেদনের মধ্যে যে কথাটা প্রথম থেকে রয়েছে- তা হলো তিনি অসুস্থ, গুরুতর অসুস্থ। সেই পরিপ্রেক্ষিতে রাজনীতি করার প্রশ্নটা তো অবান্তর।

আমরা আমাদের মতামত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করবে। প্রয়োজন হলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সামারি পাঠাবেন বলেন তিনি।

সাতবারের মতো খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। এর মধ্যে কী রাজনীতি রয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, এর মধ্যে কোন রাজনীতি নেই। এটা সম্পূর্ণভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহানুভবতা।

আজকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিএনপি তাদের বলেছেন, এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। ইইউ রাষ্ট্রদূতরা জানিয়েছেন, তারা আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন- এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, এর মধ্যে আমার কী বলার আছে। জনগণ যেটা চায়, সংবিধানের বাইরে আমরা যাবো না। এটাই হলো সারা বাংলাদেশের অবস্থান।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। অসুস্থতা বাড়লে মাঝে মাঝে তাকে হাপাতালে নিতে হচ্ছে।

দুটি মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া কারাবন্দি ছিলেন। নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত রয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন বকশীবাজার আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ আদালত। রায় ঘোষণার পর খালেদাকে পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রাখা হয়। এরপর ৩০ অক্টোবর এই মামলায় আপিলে তার আরও পাঁচ বছরের সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন হাইকোর্ট।

একই বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন একই আদালত। রায়ে সাত বছরের কারাদণ্ড ছাড়াও খালেদা জিয়াকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

২০২০ সালের মার্চে করোনা মহামারি শুরু হলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত করে কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে সরকার শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয়। এরপর পরিবারের আবেদনের দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ ছয়বার বাড়ানো হয়।


আরও খবর



৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের।

তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে একক নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। এটি জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দল, সব জায়গায় আমাদের লোক আছে এবং আমরা সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের রাজনীতি এবং সংগঠন এই দুটিকে আমরা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি একক নির্বাচন করার জন্য।

শুক্রবার দুপুরে লালমনিরহাট ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন উপলক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জিএম কাদের বলেন, আমাদের দেশের মানুষের জন্য চিকিৎসক নেই। সাধারণ মানুষের বাঁচার যে একটা অধিকার সেটিও তারা হারিয়ে ফেলেছেন। চিকিৎসা সুবিধার উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু সেটি উচ্চ শ্রেণির জন্য। সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

এ সময় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রমজান আলীর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিভিল সার্জন নির্মলেন্দু রায়, চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতিকুল হক, সমাজসেবা কর্মকর্তা এরশাদ আলী, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব জাহিদ হাসান লিমন, সদর উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব আলী, পৌর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলমগীর চৌধুরী প্রমুখ।


আরও খবর



সরকার বুঝে গেছে, তাদের সময় ফুরিয়ে আসছে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৪৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সরকার বুঝে গেছে, তাদের সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই নানা নাটক ঘটিয়ে জনগণের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার কূটকৌশল চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, মানুষের ভোট ও মত প্রকাশের অধিকার হরণকারী ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী নিশিরাতের ভোটের সরকার পরিকল্পিতভাবে দেশে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে দেশের মানুষের কোনো নিরাপত্তা নেই, নেই জানমালের নিরাপত্তা। যেখানেই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হচ্ছে সেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিচ্ছে সরকার। সাধারণ মানুষের ওপরও গুলি চালাতে কুণ্ঠাবোধ করছে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, পঞ্চগড়ে বিনা উস্কানিতে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে। সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে ফায়দা লুটে নেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নিরীহ মানুষের ওপর পুলিশ যেভাবে গুলি চালিয়েছে তা সরকারের নিষ্ঠুরতার আরেকটি বহিঃপ্রকাশ। পুলিশের নির্বিচার গুলি ও হামলায় শত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। একদিকে গুম-খুন-লুটপাট ও নিপীড়ণ চলছে, অন্যদিকে চলছে গোয়েবলসীয় কায়দায় অকথ্য মিথ্যাচার।

তিনি বলেন, ক্ষমতা হারানোর ভয়ে সরকারের লোকজন উন্মাদ হয়ে গেছে। অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মহান স্বাধীনতার ঘোষক সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আপোষহীন নেত্রী খালেদা জিয়া এবং দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন ও চলমান গণতন্ত্র পুনঃরুদ্ধার আন্দোলনের নেতা দেশনায়ক তারেক রহমানকে নিয়ে যেসব মিথ্যাচার চালাচ্ছেন তা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বিবর্জিত। ফ্যাসিস্ট সরকার প্রধানের মুখে এসব কথাই শোভা পায়। মন্ত্রীত্ব বাঁচাতে সরকারের মন্ত্রীরাও মিথ্যাচারের প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তাদের রুচিহীন এমন বক্তব্য জনগণ কোনোভাবেই বিশ্বাসতো করেই না, বরং তা ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেছে।

তিনি বলেন, নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, দফায় দফায় গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে সাধারণ মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ দেখে অবৈধ সরকার ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। সরকার বুঝে গেছে-তাদের সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই নানা নাটক ঘটিয়ে জনগণের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার কূটকৌশল চালাচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতাত্তোর আওয়ামী সরকার হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়ে, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে দেশে-বিদেশে ফায়দা লুটেছিল। এই ভোটারবিহীন সরকারও একই কায়দায় ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার নানা ধরনের অপকৌশল চালাচ্ছে। জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসিত মিথ্যাচার, পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণ, বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা-মামলা, গ্রেপ্তার, নিপীড়ণ, নেত্রকোণায় সাবেক এমপির বাড়িতে পুলিশি হামলা, সাবেক এমপি হারুন অর রশীদ ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে নিয়ে অশ্রাব্য মিথ্যাচারের ঘটনা সবই একই সূত্রে গাঁথা।

বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে পঞ্চগড়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ একের পর এক বিভেদ সৃষ্টি করে পুলিশি হামলা-মামলা-গ্রেপ্তার এবং জিয়া পরিবার ও নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।


আরও খবর



বন্দুক হামলায় জার্মানিতে গির্জায় নিহত ৮

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জার্মানির হামবুর্গ শহরে একটি গির্জায় বন্দুক হামলায় বন্দুকধারীসহ কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও সাতজন। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এ বন্দুক হামলার এ ঘটনা ঘটে।

দেশটির উত্তরাঞ্চলের হামবুর্গ পুলিশ বলছে, শহরের গ্রোস বরস্টে ডিস্ট্রিক্টে ডিয়েবুগা নামের সড়কে অবস্থিত একটি গির্জায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম হ্যামবার্গার অ্যাবেন্ডব্ল্যাটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার স্থল থেকে ১৭ জনকে অক্ষতভাবে উদ্ধার করা হয়েছে, যারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গির্জার ওপরের দিকে একটি গুলির শব্দ শুনতে পান পুলিশ সদস্যরা। এর পর সেখানে গিয়ে একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তিই হামলাকারী। 

এদিকে হামলার পর পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। আশপাশের বাসিন্দাদের ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। ঘটনাস্থল ঘেরাও করে বিপজ্জনক ঘোষণা দিয়েছে স্থানীয় পুলিশ।

তবে কি কারণে এ হামলা এ বিষয় এখনো জানাতে পারেনি পুলিশ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত আশপাশের রাস্তাঘাট, দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমগুলোয় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে পুলিশ। এর মধ্যে কাউকে অ্যাম্বুলেন্সে করেও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্সে যাদের নিয়ে যাওয়া হয় তারা হামলায় আহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

হামবুর্গের মেয়র পিটার চেনসচার এক টুইট বার্তায় বন্দুক হামলায় হতহতের ঘটনাকে আকস্মিক উল্লেখ করে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, অপরাধীদের শনাক্তে নিরাপত্তাবাহিনী কাজ করছে।


আরও খবর



বাংলাদেশ-কাতার বিজনেস ফোরাম গঠনের আহ্বান শেখ হাসিনার

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ১২৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যৌথ ব্যবসায়িক ফোরাম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দুই দেশের বেসরকারি খাতগুলোকে পারস্পরিক লাভজনক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের জন্য একক প্ল্যাটফর্মে আনতে হবে। পারস্পরিক লাভজনক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে আমাদের সম্পর্ককে পুনঃস্থাপন করতে হবে।

সোমবার (৬ মার্চ) কাতারের রাজধানীতে অনুষ্ঠিত দোহা ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৩ দ্য রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়ালস অব ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ এ ভাষণ দেওয়ার সময় এ কথা বলেন। তিনি কাতারের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের কিছু থ্রাস্ট সেক্টরের দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দেন। সরকার অবকাঠামো ও লজিস্টিক খাত বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে বলেও তিনি জানান।

শেখ হাসিনা নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ জ্বালানি খাতে কাতারের বিনিয়োগের সুযোগের কথা উল্লেখ করে বলেন, অফশোর গ্যাস অনুসন্ধান ও জ্বালানি বিতরণ ব্যবস্থায় কাতারের দক্ষতা থেকে বাংলাদেশ উপকৃত হতে পারে।

বাংলাদেশের কৃষি প্রবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটিও কাতারের সঙ্গে বাই-ব্যাক ব্যবস্থায় কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করে। এই প্রসঙ্গে তিনি সরকারের তিনটি বিশেষ পর্যটন অঞ্চল স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, সেখানে কাতার রিয়েল এস্টেট এবং হসপিটালিটি উভয় ক্ষেত্রেই জড়িত হতে পারে।

এছাড়া কাতারের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে পোর্টফোলিও বিনিয়োগ বিবেচনা করতে পারেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পুঁজিবাজারের আরও উন্নয়নে কঠোর পরিশ্রম করছে। আমাদের বন্ড মার্কেটকে একটি দৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক জ্বালানি বাজারে ব্যাঘাত বাংলাদেশের মতো দেশকে কঠিন জায়গায় ঠেলে দিয়েছে। ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে আমরা কাতার থেকে এলএনজি আমদানি বাড়াতে আগ্রহী। আমরা বাংলাদেশ থেকে আরও রফতানির সুযোগ অন্বেষণ করতে কাতারকে অনুরোধ করছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ও কাতার দৃঢ় ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ এবং এখানকার প্রবাসী বাংলাদেশি সম্প্রদায় দুই দেশের মানুষের মধ্যে একটি চমৎকার সেতুবন্ধন। আমি আজ কাতারের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনেক বাংলাদেশি নাগরিককে দেখে আনন্দিত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এই অঞ্চলের সবচেয়ে উদার বিনিয়োগ ব্যবস্থা রয়েছে এবং প্রণোদনা দিচ্ছে ট্যাক্স হলিডে, মেশিনারি আমদানিতে রেয়াতমূলক শুল্ক, রয়্যালটি রেমিট্যান্স, প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও ফি, ১০০ শতাংশ বৈদেশিক ইকুইটি অনুমোদন, অনিয়ন্ত্রিত প্রস্থান নীতি, প্রস্থানের ওপর লভ্যাংশ এবং মূলধনের সম্পূর্ণ প্রত্যাবাসন সুবিধা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা) বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এক ছাদের নিচে অনেকগুলো সেবা দিচ্ছে। তার সরকার সমন্বিত সুবিধাসহ ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করছে এবং এখন পর্যন্ত পাঁচটি দেশের নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, সরকার একটি আঞ্চলিক সংযোগ এবং লজিস্টিক হাবের জন্য উপযোগী অবকাঠামোতে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। এ প্রসঙ্গে তিনি পদ্মা বহুমুখী সেতু, কর্ণফুলী নদীর টানেল, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর, ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারিত তৃতীয় টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রো-রেল ব্যবস্থার মতো বিভিন্ন মেগা-প্রকল্পের কথা উল্লেখ করেন। এর সবই এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের দৃঢ় প্রত্যয়ের সাক্ষ্য দেয় বলে তিনি মন্তব্য করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ইতোমধ্যে সমগ্র জাতিকে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট কাভারেজের আওতায় এনেছে। বাংলাদেশের প্রথম যোগাযোগ স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রতিযোগিতামূলক মজুরিতে সহজে প্রশিক্ষণযোগ্য কর্মীবাহিনীর একটি বড় খাত রয়েছে, যেখানে এটি নিবন্ধিত আইটি ফ্রিল্যান্সারদের বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্প্রদায় পেয়েছে। দেশের ছেলেমেয়েরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে যোগদানের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করছে। আমরা প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডিজিটাল ব্যাকবোনের বিকাশে বড় লাফ দিয়েছি। আমরা ধীরে ধীরে ৩৮টি হাই-টেক পার্ক তৈরি করছি। সেখানে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এখন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ থেকে শক্তি নিয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

শেখ হাসিনা বলেন, কাতার ন্যাশনাল ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অংশীদার হওয়ার প্রস্তাব দিচ্ছে। আমরা কাতারে উন্নত কর্মসংস্থানের বাজার পূরণে আমাদের কর্মীবাহিনীকে জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সজ্জিত করতে পারি। আমাদের জনগণের ভালো যত্ন নেওয়ার জন্য আমরা কাতার সরকার ও জনগণের কাছে কৃতজ্ঞ।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন ২০২৬ সালে জাতিসংঘের এলডিসি গ্রুপ থেকে স্নাতক হওয়ার পথে রয়েছে, কারণ এর ১৬৮ মিলিয়ন মানুষ তাদের কঠোর পরিশ্রম এবং প্রতিশ্রুতি দিয়ে এটি অর্জন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি প্রমাণ করেছে যে তার দেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তাদের ভিশন বাস্তবায়ন করতে পারে। মহামারির ঠিক আগে বাংলাদেশের অর্থনীতি ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির হারে পৌঁছেছিল।

এমনকি মহামারি চলাকালীনও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ, যখন এর মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, এক দশকে তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের রফতানির পরিমাণ ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে এবং ২০২২ সালে ২ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এফডিআই পেয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দশটি রেমিট্যান্স উপার্জনকারী দেশের মধ্যে রয়েছে এবং এটি এখন ৪৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের জিডিপিসহ বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতি। আমরা ২০৩০ এর প্রথমার্ধের মধ্যে ২৪তম বৃহত্তম হয়ে উঠবো বলে অনুমান করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬-২০০১ সালে প্রথম মেয়াদে তাঁর সরকার বেসরকারি খাতের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের দ্বার পুরোপুরি খুলে দিয়েছিল। এখন বেসরকারি খাত বিকাশ লাভ করছে এবং আমাদের সরকার একটি সুবিধাদাতা হিসেবে কাজ করছে। আমরা আশা করি বাংলাদেশকে উন্নয়নের পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারব।

প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন পূরণে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং কাতারের নেতৃত্ব ও জনগণ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে আস্থা প্রকাশ করেন।

সূত্র : বাসস


আরও খবর