Logo
শিরোনাম

নেইমারের জায়গাটা নেবেন কে?

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নেইমারই ব্রাজিলের একমাত্র তারকা নয়, ব্রাজিলের তরুণ প্রজন্ম নেইমারের কাঁধের বোঝা নামিয়ে দেবে... এতসব কথা ব্রাজিলের বিশ্বকাপ শুরুর আগে শোনা গিয়েছে হরহামেশাই। যে দলে ভিনিসিয়াস জুনিয়র, রাফিনিয়া, গ্যাব্রিয়েল জেসুস, রিচার্লিসনদের মতো উঠতি তারকারা আছেন, সে দল নিয়ে এসব বলা মোটেও অত্যুক্তি নয়। তবে সেসব কথার এবার প্রমাণ দেওয়ার সময় চলে এসেছে। আজ ব্রাজিল যখন নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের মুখোমুখি হবে, তখন যে পাবে না নেইমারকে! গোড়ালির চোটের কারণে পিএসজি তারকাকে গ্রুপ পর্বে আর পাওয়ার তেমন সম্ভাবনা নেই পাঁচ বারের বিশ্বকাপজয়ীদের।

নেইমার না থাকায় তার জায়গায় খেলবেন কে, এ নিয়ে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। তবে নেইমারের খেলার ধরনের কারণে তার বিকল্প খুঁজে পাওয়াটা দুষ্করই হবে কোচ তিতের জন্য। তিতে যেমন কাল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, নেইমার নিঃসন্দেহে এক্সটা অর্ডিনারি খেলোয়াড়। একটি ম্যাচে তিন-চারটি বিশেষ মুহূর্ত আসে। সেই মুহূর্ত তৈরি করার ক্ষেত্রে নেইমারের অবদান থাকে। আমাদের সব খেলোয়াড়ই মানসিক ও শারীরিকভাবে প্রস্তুত। সবারই সমান সামর্থ্য আছে। কোচ তিতে অবশ্য যতই বলুন যে সবারই সমান সামর্থ্য আছে, নেইমারের সামর্থ্যটা যে ব্রাজিল দলের আর সবার চেয়ে বেশি তা কারোই অজানা নয়। 

বলের দখল, দারুণ সব ড্রিবল, পাসে সুযোগ সৃষ্টি করা, দারুণ ফিনিশিং মিলিয়ে নেইমার ব্রাজিলের জন্য একটা কমপ্লিট প্যাকেজ। গেল কোপা আমেরিকার কথাই ধরুন, প্রতি ম্যাচে সেবার নেইমারের প্রত্যাশিত গোলে অবদান ছিল ১.৭, যা সেই টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসির প্রায় দুই গুণ! আর নেইমার এমন সব কাজ অবশ্য করে যাচ্ছেন শেষ দশ-বারো বছর ধরেই। এমন একজনের বিকল্প খুঁজে বের করাটা যে চাট্টিখানি কথা নয়! তবে আমরা কথা বলছি ব্রাজিল নিয়ে, যে দলে খেলেছেন পেলে, গারিঞ্চা, জিকো-সক্রেটিস-ফ্যালকাও, রোনালদো-রিভালদো-রোমারিও, রোনালদিনিও-কাকাদের মতো তারকারা। এত জনের নাম নেওয়ার পরেও বাদ পড়ে যাওয়াদের তালিকা নেহায়েত কম নয়। ব্রাজিলে যে কখনোই প্রতিভার কমতি ছিল না, এখনো নেই! ব্রাজিল দলে নেইমার খেলতেন বাম উইংয়ে। সেটা যদি এই বিশ্বকাপেও তার ভূমিকা হতো, তাহলে সরাসরি বেশ কয়েকটা বিকল্প হাতে ছিল কোচ তিতের। 

তবে শেষ কিছু দিনে কোচ তাকে ব্যবহার করেছেন খানিকটা জটিল এক ভূমিকায়। নেইমারের বাম উইংয়ে পাঠিয়েছেন ভিনিসিয়াস জুনিয়রকে। আর নেইমারকে নামিয়ে এনেছেন খানিকটা নিচে, পিএসজি তারকাকে এখন দেখা যায় প্রতিপক্ষ বক্সের সামনে জোন ১৪ অঞ্চল থেকে লেফট হাফ স্পেসের আশেপাশে। যেখানে নেইমার গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেন, গোলে সহায়তা করতে পারেন, আবার করতে পারেন গোলও। উইঙ্গার থেকে ভূমিকাটা হয়ে গেছে তার ইনসাইড প্লেমেকারএর। এমন একজনের বিকল্প খুঁজে পাওয়াটা তিতের জন্য একটু কঠিনই হয়ে পড়েছে, নেইমারের মতো সর্বগুণসম্পন্ন খেলোয়াড় যে পৃথিবীতেই বিরল! নেইমারের ফেলে যাওয়া একাদশের জায়গাটায় দেখা যেতে পারে রদ্রিগো গোয়েজকে। তবে রিয়াল মাদ্রিদে তাকে দেখা যায় বিপরীত পাশে, ডান উইংয়ে, ফলে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে তাকে দিয়ে এমন কিছু করানোর সিদ্ধান্ত না-ও নিতে পারেন তিতে।

লুকাস পাকেতাকে দেখা যেতে পারে এই ভূমিকায়, প্রতিপক্ষে জোন ১৪ অঞ্চল থেকে লেফট হাফ স্পেসে ইনসাইড প্লেমেকার হিসেবে। ক্লাব দল ওয়েস্ট হ্যামেও এই ভূমিকায় দেখা যায় তাকে। পাকেতাকে তার আগের ভূমিকায় রেখে ব্রুনো গিমারেসকেও দেখা যেতে পারে নেইমারের জায়গায়। তবে নিউক্যাসল মিডফিল্ডার ক্লাবে যত ভালো পারফর্মই করুন না কেন, কোচ তিতের বিশ্বাসটা অর্জন করতে পারেননি বিশ্বকাপের আগের অগুরুত্বপূর্ণ সব প্রীতি ম্যাচেও, সেই তিতে তাকে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নেইমারের জায়গায় খেলিয়ে দেবেন, সেটা তাই দূর কল্পনাই হয়ে যায়। 

তবে নেইমারের জায়গায় যাকেই খেলান না কেন, তার মতো পরিপূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে পাবেন না কাউকেই। আর এই কারণেই সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রাজিলকে হাঁটতে দেখা যেতে পারে ভিন্ন রাস্তায়। ফরোয়ার্ড হোক বা মিডফিল্ডার, সবাইকেই নিতে হবে বাড়তি দায়িত্ব, যেটা নেইমার নিতেন, সবাইকেই এখন ভাগাভাগি করে নিতে হবে সেটা। তাতে সফল হলেই বর্তে যাবে ব্রাজিল, হেক্সা মিশনে এগিয়ে যাবে আরও একটু দূর।

নিউজ ট্যাগ: নেইমার

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর