Logo
শিরোনাম

নেলপালিশ সম্পর্কে ১০টি টিপস

প্রকাশিত:শনিবার ২১ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১৮৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

খুব কম বা হাতে গোনা নারী ছাড়া প্রায় সব নারীরাই সাজতে ভালোবাসেন। নিজেকে সাজানোর মধ্যে তারা তৃপ্তি পান। রূপ নিয়ে অহংকার না রাখলেও সব নারীরাই চান সবাই তার কদর করুক। নিজের মত করে সাজানোর পরে তারিফ শুনলে একটু হলেও বেরিয়ে আসে খুশির হাসি। আজকের দিনে তাই সাজার সরঞ্জামের অভাবও নেই। পোশাকে যেমন রোজ নতুন নতুন ডিজাইন আসছে, তেমনি নিজের চুল, ত্বক বা নখের জন্যে ব্যবহার করার প্রসাধনী সামগ্রীর বিপণনও বাজারে নজরকাড়া। আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলাদা আলাদা প্রসাধনী। এর মধ্যে অনেক সময় ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় জানতেও পারি না যে একই জিনিস হয়তো অন্য কাজে ব্যবহার করা যায়।

তেমনি একটা বহুল ব্যবহৃত প্রসাধন সামগ্রী হলো নেলপালিশ। রোজকার এর ব্যবহারে অনেক সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আজকের টপিকে রইলো সেগুলো কে ঠিক করার ঘরোয়া টোটকা। আসুন দেখে নেওয়া যাক।

ভেসলিন ব্যবহার করুন: নেলপালিশ পরতে গিয়ে অনেক সময় দেখা যায় আঙুলের চারপাশে লেগে যাচ্ছে। সেটা তুলতে গেলে আবার নখের উপরের পালিশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর সমাধান খুব সহজ। নেলপালিশ পরার আগে নখের ধার বরাবর একটু ভেসলিন লাগিয়ে নিন। এবার পরুন। আগের সমস্যা আর হবে না।

আইব্রো ব্রাস: নখের আশেপাশে পালিশ লাগলে অনেক সময় নিখুঁতভাবে তোলা আর এক সমস্যা। ধারালো কিছু দিয়ে তুলতে গেলে কেটে যাওয়ার ভয় থাকে। এই ক্ষেত্রে আইব্রো ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করে দেখুন, আপনার পরিশ্রম বৃথা যাবে না।

ঘষে ব্যবহার করুন: অনেকে দেখে থাকেন যে নেলপালিশ পরতে গেলে কনটেইনার থেকে বের করার সময় বুদবুদ লেগে থাকে। এই সমস্যার সমাধানও আছে। ব্যবহারের আগে কনটেইনার টাকে একটু দুই হাতের চেটোতে ঘষুন। দেখবেন আর বুদবুদ থাকবে না।

টি-ব্যাগ ব্যবহার করুন: নেলপালিশ পরতে গেলে একটু বড়ো নখের দরকার হয়। অনেকের নখ পাতলা থাকার জন্য নখের সামনে ভেঙে যায় বা ফেটে যায়। এই অবস্থায় সামনে কোনও অনুষ্ঠান থাকলেও সাজগোজ মাটি হয়। এর সমাধানও এবার আপনার হাতের মুঠোয় আছে। বাড়িতে ব্যবহার করা টি ব্যাগ আছে তো? অল্প একটু কাগজ ওই ব্যাগ থেকে কেটে নিন। হালকা আঠা দিয়ে ভাঙ্গা নখের উপর কাগজটা লাগান। এর উপর আবার হালকা করে একটু আঠার প্রলেপ দিন। ব্যাস, এবার সাজিয়ে নিন আপনার নখ মনের মত নেলপালিশ দিয়ে।

উষ্ণ পানিতে গলবে: অনেক সময় বহুদিন ব্যবহার না করলে নেলপালিশ জমে যায়। কনটেইনার এর ঢাকনা খোলা বেশ কষ্টকর হয়ে যায়। অল্প একটু পানি হালকা গরম করে একটা পাত্রে নিন। তার মধ্যে কন্টেইনারটি বসিয়ে দিন। মিনিট পাঁচেক পর দেখুন আপনার নেলপালিশ পরার জন্য রেডি।

ভিনিগার দিয়ে মুছে নিন: নেলপালিশ পরার আগে নিজের নখ ভিনিগার দিয়ে একটু মুছে নিন। তারপর নেলপালিশ পরুন। দেখবেন রং অনেকক্ষণ বেশি থাকবে আর জেল্লাও বেশি থাকবে।

কুকিং অয়েল ব্যবহার করুন: অনেকে বলে থাকেন যে নেলপালিশ পরতে গেলে অনেক আগে থেকে পরতে হয় না হলে শুকাতে অনেকক্ষণ সময় নেয়। নেলপালিশ পরার পরে হালকা করে কুকিং অয়েল লাগিয়ে রাখুন। আঙুল শুকাতে সময় কম নেবে।

আঁঠার কাজ করবে নেলপালিশ: হাতের কাছে আঠা নেই? কোনও চিঠি বা খাম এর মুখ বন্ধ করতে চান? ক্লিয়ার নেলপালিশ একটু লাগিয়ে চেপে ধরুন। আপনার চিঠি বা খাম পাঠানোর জন্য তৈরী।

আংটি পরতে কাজে লাগবে: আঙুলে অনেক সময় আংটি পরলে মেটালের দাগ হয়ে যায়। পরার আগে একটু ক্লিয়ার নেলপালিশ লাগিয়ে নিন আংটিতে। দেখবেন দাগ আর পড়বে না।

দেশলাই সমস্যা সমাধান: অনেক সময় যারা ক্যাম্পিংয়ে যান, দেশলাই কাঠি বৃষ্টিতে ভিজে গেলে আর জ্বলতে চায় না। একটু নেলপালিশ লাগিয়ে একটা কভার দিয়ে দিন বারুদের উপর। আর দেশলাই কাঠি না জ্বলার সমস্যা থাকবে না।

নিউজ ট্যাগ: নেলপালিশ

আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর