Logo
শিরোনাম

নগদকে লাইসেন্স দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৮১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক লেনদেন সহযোগী প্রতিষ্ঠান- নগদ। নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি নামে একটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সম্মতিপত্র (এলওআই) দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।

মঙ্গলবার পর্ষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, কতিপয় শর্তসাপেক্ষে নগদকে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে।’

বোর্ড সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর, নির্বাহী পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের পরিচালকরা।

সূত্র জানায়, দেশে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান (সাবসিডিয়ারি) হতে হয়। কিন্তু নগদ এতদিন কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবসিডিয়ারি ছিল না। তাই তারা এতদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্স পায়নি।

নগদ মোবাইলে সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে ডাক বিভাগের প্রতিষ্ঠান হিসেবে। এখন আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে। সে সুবাদে প্রতিষ্ঠানটি সারাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা পরিচালনা করবে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকের পাশাপাশি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আর্থিক সেবার (এমএফএস) জন্য সাবসিডিয়ারি বা সহযোগী কোম্পানি খুলতে পারবে মর্মে বাংলাদেশ ব্যাংকের মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) রেগুলেশন্স-২০২২ এ নতুন বিধান সংযুক্ত করা হয়।

নতুন রেগুলেশন্সে আগের মতোই এ ধরনের সাবসিডিয়ারি কোম্পানির ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন হবে ৪৫ কোটি টাকা। আগের মতোই মূল প্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম শেয়ার থাকতে হবে ৫১ শতাংশ।

নেতৃত্বে থাকার সুযোগ না থাকলেও এ ধরনের সাবসিডিয়ারিতে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এমআরএ অনুমোদিত ক্ষুদ্র ঋণদান প্রতিষ্ঠান যুক্ত হওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে এতে।

এ নীতিমালার আগ পর্যন্ত ২০১৮ সালের রেগুলেশন্স বা প্রবিধানমালার আলোকে শুধু ব্যাংকের নেতৃত্বে এমএফএসের সাবসিডিয়ারি কোম্পানি খোলার সুযোগ ছিল, যা ব্যাংক লেড মডেল’ হিসেবে বিবেচিত।

জানা গেছে, নগদ’ একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান খুলে তার সাবসিডিয়ারি হিসেবে এমএফএস সেবা দিতে চায়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন সংশোধন না করে সাধারণভাবে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমএফএস সেবা দেয়ার সুয়োগ ছিল না। নতুন বিধান যোগ করার ফলে সেই সুযোগ তৈরি হয়েছে।

২০১১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৮ সালে নীতিমালার আগ পর্যন্ত ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনাপত্তি নিয়ে সেবা দিত। বর্তমানে ১৮টি ব্যাংকের এমএফএস সেবা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিকাশ’, 'উপায়' ও ট্যাপ’ পরিচালিত হচ্ছে সাবসিডিয়ারি হিসেবে। বাকিরা ব্যাংকের নিজস্ব সেবা হিসেবে পরিচালনা করছে।

নগদ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ডে অনুমোদন পেয়েছে বলে সাংবাদিকদের মাধ্যমেই আমরা খবর পেলাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও কিছুই জানি না।

‘আমাদের পরিকল্পনা অনুসারে চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি স্বতন্ত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হবে। তবে ডাক বিভাগের সঙ্গে মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডের বিদ্যমান সম্পর্ক অপরিবর্তিত থাকবে। অর্থাৎ নগদ লিমিটেড ডাক বিভাগের সেবা হিসেবেই পরিচালিত হবে। সেক্ষেত্রে নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি অন্য আর দশটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হবে।’

তানভীর এ মিশুক বলেন, একটি মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে নগদ লিমিটেড এখন অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করে। এক্ষেত্রে নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি এবং নগদ লিমিটেডের সম্পর্কও একই রকম হবে। তখন নগদ ফাইন্যান্স পিএলসি বিভিন্ন প্রডাক্ট নগদ লিমিটেডের মাধ্যমে বিপণন করা হবে।

‘ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা প্রান্তিক মানুষকে সেবার কলেবরের মধ্যে আনতে ফাইন্যান্স পিএলসি ও নগদ যৌথভাবে কাজ করতে পারবে। তাতে সেবার খরচ কমবে। সেবার গুণগত মানও আগের চেয়ে ভালো হবে।’


আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর