Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় ৩ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নওগাঁয় জয়পুরহাট, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত থেকে জব্দ করা ২ কোটি ৯০ লাখ ৮ হাজার ১৬০ টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার ১৪ বিজিবি ব্যাটালিয়ন চত্বরে এসব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়।

ধ্বংস হওয়া মাদকের মধ্যে ছিল ইয়াবা ৯০৯ পিস, ভারতীয় মদ ৬ হাজার ৫০১ বোতল, গাঁজা ১৭৯ কেজি, ফেনসিডিল ২৪ হাজার ২০৫ বোতল, নিষিদ্ধ ট্যাবলেট ৫ হাজার ৭৪৬পিচ, নেশা জাতীয় সিরাপ ১০ হাজার ৮৬০ বোতল, নেশা জাতীয় ইনজেশন ১১হাজার ৮৪৮ পিস, হেরোইন ৭৭ পুরিয়া, গুঁড়া তামাক ১৬৫, পাতার বিড়ি ৪১ হাজার ১৭২ প্যাকেট এবং টেন্ডু বিড়ির পাতা ২১ কেজি।

প্রধান অতিথি হিসেবে এসব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করেন উত্তর-পশ্চিম রিজিয়নের রিজওয়ান কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম নওরোজ এহসান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, সমন্বিতভাবে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। সরকার সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে বিজিবিকে আরও সম্প্রসারিত করছে। আমাদের সবার লক্ষ্য থাকবে যুব সমাজকে মাদকের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করা এবং সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে যে জিরো টলারেন্সে ঘোষণা করেছে সেই লক্ষ্যে কাজ করা।

এছাড়াও মাদকদ্রব্য ধ্বংস অনুষ্ঠানে বিজিবির উদ্ধার করা ৬টি কষ্টিপাথরের মূর্তি ও তিনটি সিমেন্টের মূর্তি পাহাড়পুর প্রত্নতাত্বিক জাদুঘরের সংরক্ষণের জন্য হস্তান্তর করা হয়।

এসময় রাজশাহীর বিভাগের সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আনোয়ার লতিফ, নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান, পুলিশ সুপার রাশেদুল হক, নওগাঁ ১৪ বিজিবির ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল হামিদ উদ্দিন, ১৬ বিজিবির ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানসহ সামরিক ও অসামরিক প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

৯ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে সবজি

বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২




‘অগ্নিঝরা মার্চ’ শুরু আজ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১৪৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মহান স্বাধীনতার মাস মার্চ। বাঙালির স্বাধীনতা ঘোষণার মাস। আনুষ্ঠানিক সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরুর মাস। পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে অধিকার অর্জনের অগ্নিঝরা মাস।

মার্চের প্রথম দিন আজ  বুধবার। এদিন বাঙালির রাজনৈতিক আন্দোলন পরিণতির দিকে যায় ১৯৭১ সালে। ওই বছরের মার্চ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। বাংলার আন্দোলন-সংগ্রামের ঘটনাবহুল ও বেদনাবিধুর স্মৃতি বিজড়িত ১৯৭১-এর এই মার্চ মাস, একইসঙ্গে গৌরব ও অর্জনেরও মাস এই মার্চ।

একাত্তরের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতার স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের চূড়ান্ত পর্বে এসে শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ।

দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বিশ্ব মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা হলেও চূড়ান্ত আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল একাত্তরের ১ মার্চ থেকেই।

১৯৭১ সালের ১ মার্চ। সারা দেশই তখন অগ্নিগর্ভ। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান এদিন বেতার ভাষণে ৩ মার্চের গণপরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের একটি প্রধান দল পিপলস পার্টি এবং অন্য কয়েকটি দল ৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে যোগদান না করার ইচ্ছা প্রকাশ করায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বেতারে এ ঘোষণা প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা প্রচণ্ড বিক্ষোভে ফেটে পড়ে।

এ সময় তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়ামে (বর্তমান বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) পাকিস্তান বনাম বিশ্ব একাদশের ক্রিকেট খেলা চলছিল। ইয়াহিয়া খানের ওই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দর্শক খেলার মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে আসে। ততক্ষণে হাজারো মানুষ পল্টন-গুলিস্তানে বিক্ষোভ শুরু করে দেন। সেই আন্দোলন শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়।

সেদিন মতিঝিল-দিলকুশা এলাকার পূর্বাণী হোটেলে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের পূর্বনির্ধারিত বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। ক্ষুব্ধ ছাত্ররা সেখানে গিয়ে প্রথমবারের মতো স্লোগান দেন, বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। ছাত্ররা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানান। বিক্ষোভ-স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকাসহ গোটা দেশ।

উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে পূর্বাণী হোটেলেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বাইরে চলছিল বিক্ষুব্ধ বাঙালির কঠোর কর্মসূচির দাবিতে মুহুর্মুহু স্লোগান। বৈঠক শেষে বঙ্গবন্ধু ২ ও ৩ মার্চ তৎকালীন পাকিস্তানে সর্বাত্মক হরতালের ডাক এবং ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসভার ঘোষণা দেন।

সেই শুরু। এরপর ১ মার্চ পেরিয়ে ২ মার্চ। একে একে পার হয় ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ ২৫টি দিন। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ চালায়, শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ। এই পথ ধরে বাংলার দামাল ছেলেরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনে একটি স্বাধীন দেশগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

অগ্নিঝরা মার্চের প্রথম প্রহরে (রাত ১২.০১ মিনিটে) ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত শিখা চিরন্তনে মোমবাতি প্রজ্বালন ও শ্রদ্ধা নিবেদন করবে। ক্ষমতাসীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ (ইনু) অগ্নিঝরা মার্চের ঐতিহাসিক বীরত্বপূর্ণ ঘটনাবলি স্মরণে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। বিকাল ৩টায় তাহের মিলনায়তনে সভায় সভাপতিত্ব করবেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

নিউজ ট্যাগ: অগ্নিঝরা মার্চ

আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপ করবে না বিএনপি : মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৪৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কার সঙ্গে সংলাপ করব, প্রধানমন্ত্রী এমন বক্তব্য দিয়েছেন। আমাদেরও কথাকার সঙ্গে সংলাপ করব? আমরা তো সংলাপের কথা বলিনি। কারণ, তিনি কথা দিয়ে কথা রাখেন না।

আজ মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন অব্যশই অনিশ্চিত, পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কিছু হলে এর দায় আওয়ামী লীগকে নিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এতই যদি সাহস থাকে এবং উন্নয়ন করে থাকেন, তাহলে এই মুহূর্তে ডিজাইন করেনতত্ত্বাবধায়ক সরকার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনে যে ক্ষমতায় আসবে, আমরা মাথা পেতে নেব। বিএনপিকে ক্ষমতা আসার জন্য বলছি না, দেশটাকে বাঁচানো দায়িত্ব শুধু বিএনপির নয়, বিশেষ করে আওয়ামী লীগেরও দায়িত্ব। তারা কথায় কথায় বলে থাকেনমুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে তারা দেশ স্বাধীন করেছেন।

এ সময় মির্জা ফখরুল খালেদা জিয়ার মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবি জানান।


আরও খবর



টেক্সাসে ছোট বোনের গুলিতে বড় বোনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সাসের একটি অ্যাপার্টমেন্টে দুর্ঘটনাক্রমে তিন বছর বয়সী ছোট বোনের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে তারই চার বছর বয়সী বড় বোনের। হ্যান্ডগান দিয়ে দুর্ঘটনাক্রমে চালানো এই গুলিতে মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটে। যদিও এই ঘটনার সময় ওই দুই শিশুর বাড়িতে তাদের বাবা-মাসহ পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টন শহরের কাছে। সোমবার (১৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেক্সাসের হিউস্টনের কাছে তিন বছর বয়সী এক মেয়ে শিশু দুর্ঘটনাক্রমে তার চার বছর বয়সী বোনকে হ্যান্ডগান দিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যদিও ওই ঘটনার সময় তাদের বাড়িতে বাবা-মাসহ পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি উপস্থিত ছিল।

হ্যারিস কাউন্টি শেরিফ এড গঞ্জালেস স্থানীয় সময় গত রোববার গভীর রাতে গুলির ঘটনা সম্পর্কে বলেন, তিন বছর বয়সী ওই শিশু গুলি-ভর্তি আধা-স্বয়ংক্রিয় একটি পিস্তল হাতে পেয়েছিল। পরিবারের সদস্যরা হঠাৎ একটি গুলির শব্দ শুনতে পেয়ে বেডরুমে দৌড়ে যান এবং মেঝেতে চার বছর বয়সী মেয়েটিকে পড়ে থাকতে দেখেন।

গঞ্জালেস জোর দিয়ে বলেন, ছোট ওই শিশুটি অনিচ্ছাকৃতভাবে গুলি চালিয়েছিল বলে মনে হয়েছে। তিনি এটিকে দুঃখজনক ঘটনা বলেও উল্লেখ করেন।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের মতে, প্রায় ৪০ শতাংশ মার্কিন পরিবারের কাছে বন্দুক রয়েছে এবং এগুলোর বেশিরভাগই এমন পরিবার যেখানে শিশুরাও রয়েছে।

তবে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির স্কুল অব পাবলিক হেলথর তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে যত পরিবারের বন্দুক রয়েছে তার অর্ধেকেরও কম পরিবার সেগুলো নিরাপদে সংরক্ষণ করে থাকে।

এএফপি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গত বছর ৪৪ হাজারেরও বেশি মানুষের আগ্নেয়াস্ত্রের আঘাতে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।


আরও খবর



‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও সরকারপ্রধান করতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে’

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও সরকারপ্রধান করতে সারা দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, সবার জন্য রাজনৈতিক অঙ্গন মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যে যেভাবে পারছে, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, আমরা বাঁধা দিচ্ছি না।

আজ শনিবার (৪ মার্চ) দুপুর দেড়টায় যশোর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন। যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমেদ, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান ও খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মইনুল হক।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করেএকটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে আবারও নতুন সরকার নির্বাচিত হবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনই বিশ্বাস করে না যে তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে, পেশীশক্তির মাধ্যমে, বন্দুকের নলের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসবে। আওয়ামী লীগ সব সময় চিন্তা করেজনগণই তার শক্তি।

মন্ত্রী বলেন, নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী করতে সারা দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে। কারণ, তারা আর অন্ধকারের দিকে যেতে চায় না। তারা আলোকিত বাংলাদেশ দেখতে চায়। আলোকিত বাংলাদেশের নাগরিক হতে চায়।

মন্ত্রী বলেন, আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি ভাল, স্বনির্ভর, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ দিয়ে যেতে চাই।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) ডাক্তার মো. নাসির উদ্দিন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৫ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল নুরুল আনোয়ার, জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।


আরও খবর



ইতালি উপকূলে ফের বিপজ্জনক যাত্রায় অভিবাসীরা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইউরোপের স্বপ্নে বিভোর হয়ে ফের বিপজ্জনক যাত্রায় অভিবাসীরা। মূলত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে ইতালি প্রবেশের আশায় নৌযাত্রা করে বিপদের মুখে পড়েছেন ১৩০০ অভিবাসী। অবৈধ পথে ইউরোপগামী তিনটি জাহাজের যাত্রীদের সহায়তায় বেশ কয়েকটি অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কোস্টগার্ড জানিয়েছে, উপকূল থেকে প্রায় এক হাজার ১২৫ কিলোমিটার দূরে একটি নৌকায় থাকা ৫০০ লোককে উদ্ধারের জন্য কয়েকটি জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

এ ছাড়া ক্যালাব্রিয়া উপকূল থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে আরও দুটি নৌকায় ৮০০ জন শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। তাদের উদ্ধারেও জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উদ্ধারকাজের জন্য পূর্ণগতিতে রণতরী পাঠানো হচ্ছে। ইউরোপে প্রবেশের জন্য অনেকেই সাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যান।ইতালিতে বুধবার থেকে প্রায় তিন হাজার উদ্বাস্তু পৌঁছেছে।


আরও খবর