Logo
শিরোনাম

অসহায়ের সহায় হিসেবে আবির্ভূত হন ইঞ্জিনিয়ার নোমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার এই মুহূর্তে বাংলাদেশের একজন তরুণ সফল শিল্পোদ্যোক্তা। উদ্যোমী, মেধাবী ও প্রকৌশলী শিল্পপতি হিসেবে ব্যবসায়ী সমাজের কাছে আদর্শ বিজনেস আইকন হিসেবে সমাদৃত তিনি। অল্প সময়ে তার পরিশ্রম, ত্যাগ, সততা, নিষ্ঠা ও সংগ্রামের মাধ্যমে নিজেকে ব্যবসায়ী জগতে যেমন অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, তেমনি রাষ্ট্রের কাছে হয়ে উঠেছেন ব্যবসায়ী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। বৃহৎশিল্প স্থাপন ও পরিচালনার মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে তিনি বেকারত্ব দূরীকরণ এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে নিভৃতে কাজ করে চলেছেন।

ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার ১৯৭৩ সালে ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ভেদুরিয়া গ্রামে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আব্দুল হান্নান হাওলাদার ও মাতা নুর জাহান বেগম। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে নোমান হাওলাদার দ্বিতীয়।

শৈশব থেকেই অত্যন্ত শান্তও মিশুক প্রকৃতির ছিলেন আবু নোমান। তার আদব-কায়দা ও ভদ্রতায় প্রতিবেশীদের কাছে অন্তত এ বিষয়টি স্পষ্ট ছিল যে একজন সুমানুষ হিসেবে গড়ে উঠবেন তিনি। বাবা মায়েরও বুঝতে বাকি ছিলোনা যে তাদের এই মেধাবী সন্তান পড়ালেখায় ভালো করে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন। সম্মান বয়ে আনবেন সমাজ ও দেশের জন্য। বাবা-মারও প্রত্যাশা ছিলো যেতাদের সন্তান দেশের মানুষের সেবা করবে সবটুকু উজার করে।

প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সবসময়ই ক্লাসে প্রথম ছিলেন আবু নোমান। প্রাথমিকে পড়েছেন উত্তর ভেদুরিয়ার কুলচরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এরপর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ শেষে আবু নোমান ভর্তি হন ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের করিমগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ে। সেখানে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন তিনি। এখানেও প্রতিটি শ্রেণিতে প্রথম ছিলেন তিনি। এই সাফল্যের পথ ধরে ১৯৮৮ সালে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে এসএসসি পাস করেন আবু নোমান। পিতা-মাতা উভয়েই শিক্ষার প্রতি অনুরাগী হবার ফলে পড়ালেখার উত্তম পরিবেশ সৃষ্টি করেন তারা এবং তাদের তত্ত্ববধানেই বাড়িতে থেকে পড়ালেখা করে মাধ্যমিকেও সাফল্য অর্জন করেন তিনি।

মাধ্যমিক পাশ করার পর উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ালেখার জন্য রাজশাহীতে যান আবু নোমান। সেখানে মামার তত্ত্ববধানে পড়ালেখা করেন তিনি। ভর্তি হন রাজশাহী সিটি কলেজে। উচ্চ মাধমিক পাস করার পর মেধার স্বাক্ষর রেখে আবু নোমান ভর্তি হন দেশের মেধাবীদের পীঠস্থান,বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়- বুয়েটে। পড়াশোনা করেন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। এই সময়ে জড়িত হন ছাত্র রাজনীতিতে। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশকে বুকে লালন করা পরিবারের সন্তান হিসেবে নিশ্চিত ভাবে আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগই তার রাজনৈতিক, আদর্শিক ঠিকানা হয়ে ওঠে।

নব্বইয়ের দশকে বুয়েটে ছাত্রলীগের রাজনৈতিক অবস্থান অতটা শক্তিশালী ছিলো না। ছাত্রলীগের অবস্থানকে শক্তিশালী করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান। সেই পরিশ্রম ও অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯৭ সনে ইউকসু নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী হল থেকে ভিপি নির্বাচিত হন তিনি।

তার সততা, নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম, বন্ধুবৎসল আচরণে মুগ্ধ হন সবাই। সে কারণেই সাধারণ শিক্ষার্থীরা ও তাকে বিপুল সমর্থকরা ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেন। কর্মজীবনে ও তিনি মানুষকে ভালোবাসার যে শিক্ষা চর্চা করেন, সেই হৃদ্যতাপূর্ণ আচরণের কারণেই দল মত নির্বশেষে সার্বজনীন ভালোবাসাও সম্মানের অবস্থানে নিজেকে উন্নীত করেছেন ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হওলাদার। ছাত্র-শিক্ষক, ধনী-গরীব, নারী-পুরুষ,তরুণ, বৃদ্ধ নির্বিশেষে সবাই ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমানকে একজন সজ্জন, দয়ালু, দানশীল মানবিক মানুষ হিসেবে জানেন এবং শ্রদ্ধাকরেন।

আবু নোমান হাওলাদারের নেতৃত্ব দেবার গুণাবলী অসাধারণ। তার মোহনীয় ব্যক্তিত্বই তাকে নেতৃত্বের স্থানে আসীন করেছে। তিনি এরই মধ্যে লালমোহন-তজুমদ্দিন এবং তার কর্মক্ষেত্রে প্রমাণ করেছেন তার জনপ্রিয়তা। দশ থেকে বারোটি বৃহৎ শিল্প পরিচালনা, এসব ভারী শিল্প কারখানকে টিকিয়ে রাখতে যে দক্ষতা, যোগ্যতা, দূরদর্শিতা এবং নেতৃত্বের প্রয়োজন আবু নোমানের এসবের কোনোটিরই কমতি নেই। তিনি যেমন একজন অদম্য মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে জীবন শুরু করেছিলেন, ঠিক তেমনি ভাবেই একজন প্রতিভাবান ও সুব্যবসায়ী হিসেবে এদেশের শিল্পখাতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

শিক্ষাজীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, ব্যবসায়ী জীবনে সাফল্যের পর রাজনীতিতেও ঈর্ষণীয় সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছেন তিনি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই নিজের যোগ্যতায় বিশেষ বৈশিষ্ট্য মন্ডিত একজন সফল মানুষ ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার। তার মতো প্রমাণিত মেধাবীদের পক্ষেই সম্ভব দেশের রাজনীতিতেও গুণগত পরিবর্তন সাধন করা।

বুয়েটের মেধাবীদের কাছে বিদেশ কোনও স্বপ্ন নয়। অনেকেই ইউরোপ, আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমিয়ে সেখানেই স্থায়ী হয়েছেন পেশায়। বুয়েট থেকে পাশ করা একজন মেধাবী প্রকৌশলী হিসেবে ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদারেরও সেই সুযোগ ছিলো। সেরা বিদ্যাপীঠ থেকে পাস করে বের হওয়া একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের বিদেশে চলে যাবার সুযোগ অবজ্ঞা করা নিশ্চয়ই সহজ কাজ নয়। কিন্তু দেশ, মাটি ও মানুষের কথা চিন্তা করে, নিজের আরাম-আয়েসের কথা বাদ দিয়ে দেশেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বুয়েট প্রকৌশলী। তিনি মা ও মাটিকে ফিরিয়ে দিতে চান তার চেয়েও বেশি যতটুকু তিনি এই দেশ থেকে পেয়েছেন।

ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমানের জীবন পথও কুসুমাস্তীর্ণ ছিলোনা। ক্যারিয়ার ছিলো চ্যালেঞ্জিং ও বিপদ সঙ্কুল। বুয়েটে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর একটি স্বনামধন্য বেসরকারি শিল্প গ্রুপে চাকরি করেন তিনি। কয়েক বছর চাকরি করে এই প্রকৌশলী সিদ্ধান্ত নেন- আর চাকরি নয়; এবার ব্যবসা করবেন তিনি।

শুরু করলেন উদ্যোক্তা জীবন। শুরুটা ২০০০ সালের দিকে। কিন্তু ব্যবসাতো এত সহজ নয়। এই অভিযাত্রায় আছে ঘাত-প্রতিঘাত ও বন্ধুর পথ। আছে লাভ-লোকসানের কঠিন সব সমীকরণ। ব্যবসায় প্রয়োজন অসীম ধৈর্য, হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম, দৃঢ় মনোবল, আত্মবিশ্বাস এবং সঠিক সময়ে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা। জীবনের কঠিন সব চ্যালেঞ্জ উতরে আজকের অবস্থানে নিজেকে মেলে ধরেছেন আবু নোমান হাওলাদার। একজন সফল উদ্যোক্তা, নিষ্ঠাবান, সৎব্যবসায়ী হিসেবে রাষ্ট্রকে কোটি কোটি টাকা কর প্রদান করেন তিনি। শিল্পখাতে নিজের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন তরুণ এই শিল্পপতি।

দুদশকের ব্যাবসায়িক অগ্রযাত্রায় অর্জন আর সাফল্যের ঝুড়ি নিয়ে গর্ব করার অনেক কিছুই অর্জন করেছেন তিনি। সিআইপি মর্যাদা পেয়েছেন দুবার। রাষ্ট্র ব্যবসায়িক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তাদেরকেই মনোনীত করে যাদের অবদান বিশেষ সম্মানের সাথে স্বীকার করে রাষ্ট্র। যেসব বিবেচনায় একজন শিল্প উদ্যোক্তা সিআইপি মনোনীত হন।

ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার একজন সৎ, আদর্শবান, পরিশ্রমী এবং নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী। ছাত্রজীবন থেকে যোগ্য নেতা হিসেবে প্রমাণিত এই মানুষটি করোনাকালে ভোলার লালমোহন-তজুমদ্দিনে অসহায়ের সহায় হিসেবে আবির্ভূত হন। তারপক্ষে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দেয়া হয় নিম্নআয়ের মানুষের ঘরে ঘরে। জাতির পিতার আদর্শের ধারক হিসেবে তিনি বিশ্বাস করেন, সবাইকে নিয়ে বেঁচে থাকার মধ্যেই জীবনের প্রকৃত অর্থ নিহিত। এই মহৎ ভাবনা যাকে তাড়া করে ফেরে, তিনি একজন মানবিক মানুষ। আর মানবিক মানুষেরাই প্রকৃত মানুষ। নেতত্বের আসনে এমন প্রকৃত মানুষদের আসা উচিৎ যারা দায়িত্বকে ক্ষমতা নয়, মনে করেন আমানত।


আরও খবর



নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট, তফসিল পেছানোর দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে আটটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট। নির্বাচনে ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত বলে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়ালে ৩০০ আসনেও প্রার্থী দিতে সক্ষম বলে জানান তারা।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান জোটের নেতারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের মহাসচিব ও ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, আমাদের লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো স্বাধীন বাংলাদেশকে নিয়ে দেশে-বিদেশে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এ দুঃসময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি।

তিনি বলেন, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত। নির্বাচন কমিশন যদি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ১০ দিন বাড়ালে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে পারবো। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসি তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করবেন বলে আমরা আশাবাদী।

বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার স্বার্থে আমাদের সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা জরুরি। বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। তা না হলে আপনারা নির্বাচনী ট্রেন মিস করবেন। মনে রাখতে হবে নির্বাচনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো নিবন্ধিত দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় সেসব দলের সংযুক্তি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে তফসিল কমপক্ষে ১০দিন পেছানোর দাবি জানাচ্ছি।

সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট কোন প্রতীকে নির্বাচন করবে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন, আমরা এখনো মার্কা নির্ধারণ করিনি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হবে।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্বে জোটের মধ্যে থাকা অন্য দলগুলো হলো- ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি।

বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউর রহমান আতিকীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা হারিছুল হক, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা ইয়ামিন হোসাইন আজমী, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




দেশের অর্থনীতি রক্ষায় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে : সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি রক্ষা করতে হলে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, এখানে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। নির্বাচনে বিদেশীরা নজর রাখছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু  ও বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাহস ও সততা নিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন নিয়ে দেশে যে বিতর্ক হচ্ছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত। নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি, আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সিইসি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। পোলিংয়ে ১০ গুণ বেশি নজর রাখবেন। পোলিং হচ্ছে কাস্ট অব ভোট। বাক্সগুলো ওপেন করা হবে, সবাই প্রতিটি কেন্দ্রে চোখ রাখবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




ঢাকায় ফিরলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ঢাকায় ফিরেছেন। আজ সোমবার সকালে তিনি ঢাকায় ফেরেন। উড়োজাহাজে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পিটার হাসের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি বলেন, নো কমেন্ট।

পিটার হাস কলম্বো থেকে আজ সকালে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইটে ওঠেন। তবে তিনি ট্রানজিটে ছিলেন, নাকি কলম্বো থেকেই ফিরলেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক করার বিষয়ে মার্কিন তাগিদ ও ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ১৬ নভেম্বর ঢাকা ছাড়েন পিটার হাস। তাঁর ঢাকা ছাড়া নিয়ে নানামুখী কথা শুরু হয়।

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে মার্কিন কোনো কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শমূলক বৈঠকে যোগ দিতে পিটার হাস ঢাকা ছাড়তে পারেনএমন আলোচনা আছে কূটনৈতিক মহলে। অবশ্য ঢাকায় দেশটির এক কূটনীতিকের দাবি, রাষ্ট্রদূত ছুটি কাটাতে গেছেন।

পিটার হাস যখন ঢাকায় নেই, সেই একই সময়ে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানও ছুটিতে কর্মস্থলের বাইরে আছেন। তিনি চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে আছেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান।

গত শুক্রবার দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের আয়োজনে ৯০ দেশের কূটনীতিকদের এক সভায় মোহাম্মদ ইমরান উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সভায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক হালচাল ও নির্বাচন আয়োজনের নানামুখী প্রস্তুতির কথা বিদেশি কূটনীতিকদের জানান।

পররাষ্ট্রসচিব গতকাল সোমবার ঢাকায় সাংবাদিকদের জানান, মোহাম্মদ ইমরান সরকারের যথাযথ অনুমোদন নিয়েই পারিবারিক ছুটিতে আছেন। সহসাই তিনি ওয়াশিংটনে ফিরবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




দায়িত্ব ছাড়ার আগে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই: পাপন

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে আজ (সোমবার) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন তামিম। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই বিসিবি প্রধানের বাসভবন ত্যাগ করেছেন তামিম। তবে তামিম কথা না বললেও কথা বলেছেন বিসিবি প্রধান।

বৈঠকের জন্য দুপুর বারোটা নাগাদ পাপনের গুলশানের বাসভবনে এসেছিলেন তামিম। প্রায় দেড় ঘণ্টার বৈঠক শেষে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে বেড়িয়ে আসেন তামিম। এই সময় তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন সাংবাদিকরা। তবে কথা না বলেই গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে যান তামিম।

এরপর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন পাপন। তামিমের মাঠে ফেরা প্রসঙ্গে বিসিবি প্রধান বলেন, বিপিএলের পর তামিমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তার আগে সে ফিরবে না। আমার মেয়াদ শেষের দিকে, দায়িত্ব ছাড়ার আগে বেশকিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, 'তামিম কিছু কথা বলেছে। আমি কারোর কথায় কিছু করব না, আগে আমাকে নিজেকে জানতে হবে, সমস্যাটা কোথায়। সবার সঙ্গে কথা বলব, সবকিছু জানব তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নেব, যেটা আমি করতাম আগে। ও বলল এটা খুবই ভালো কথা। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে যেটাই সিদ্ধান্ত নিই সেটা বিপিএলের পর। বিপিএলের পরে সব ইনফরমেশন পেয়ে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার সেটা নেব। যেটা ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে সেটাই করব।'


আরও খবর

রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




বলিউডে হিরো আলম, নায়িকা রাখি সাওয়ান্ত!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম নাকি এবার বলিউডে কাজ করতে যাচ্ছেন। আর নায়িকা হিসেবে থাকবেন ড্রামা কুইন রাখি সাওয়ান্ত। এই সিনেমায় অর্থ বিনিয়োগ করবেন বহুল বিতর্কিত আরাভ খান।

বর্তমানে হিরো আলম সংযুক্ত আরব আমিরাতে রয়েছেন। সেখানে আরাভ খানের একটি মোবাইল ফোনের শোরুম উদ্বোধন করেছেন। এরপরই হিরো আলমকে দেখা গেল রাখি সাওয়ান্তের সঙ্গে। আরব আমিরাতের দুবাই থেকে হিরো আলম বললেন, আমি বলিউডে কাজ করতে যাচ্ছি। আমার সঙ্গে রাখি সাওয়ান্ত কাজ করবেন। ছবিটা প্রযোজনা করবেন আরাভ খান।

হিরো আলমের পাঠানো একটি ভিডিওতে রাখি সাওয়ান্ত ও হিরো আলমকে একসঙ্গে দেখা যায়। যেখানে রাখি চিৎকার করে রাখি বলেন, দেখো সালমান ভাই, বলিউডে নতুন নায়ক নিয়ে আসছি। ওই ভিডিওতে আরাভ খান বলেন, আলমকে নিয়ে আমি বলিউডে সিনেমা বানাবো। যতটাকা লাগে আমি দেব। ভারত, দুবাই ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর শুটিং হবে।


আরও খবর

নিজেকে শুধরানোর ইঙ্গিত শরিফুল রাজের

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩