Logo
শিরোনাম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

এর আগে তিনি আজ সোয়া ১১টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন। সেখানে তিনি অসুস্থবোধ করলে জরুরি হাসপাতালে নেওয়া হয়। গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। হাসপাতাল থেকে গত ১৭ জানুয়ারি স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফেরেন বিএনপি মহাসচিব।

এরপর গত ১০ ফেব্রুয়ারি সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন মির্জা ফখরুল। ৭৫ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে (এনইউএইচ) চিকিৎসা নেন। সিঙ্গাপুরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে পাঁচ দিন পর ১৬ ফেব্রুয়ারি দেশে ফেরেন তিনি।


আরও খবর



এদেশে জন্ম নেওয়া কেউই সংখ্যালঘু নয়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ৯৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

এদেশে যারা জন্মগ্রহণ করেছেন তারা যে ধর্মেরই হোক, কেউই সংখ্যালঘু নয়। নিজেদের সংখ্যালঘু না ভাবতে সনাতন ধর্মের মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার দুপুরে গণভবনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, কে জাতীয় পার্টি, কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ, বা কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে খ্রিষ্টান, তা দেখে সেবা করি না আমরা। সব রক্তের রং লাল। মুক্তিযুদ্ধে সবার রক্ত মিশে গেছে এক স্রোতে। তাই এই দেশ সবার।

সরকারপ্রধান বলেন,  যোগ্যতা দেখেই মূল্যায়ন করা হয়, এখানে ধর্মীয়ভাবে কোনো চিন্তা করা হয় না। বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ। এদেশে সব ধর্মের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে আওয়ামী লীগ। ধর্ম যার যার উৎসব সবার- এই নীতিতে সরকার বিশ্বাস করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণভবনের মাটি আজ ধন্য হয়েছে। যারা এই দেশের মাটিতে জন্ম নিয়েছেন, তারা সবাই এই মাটিরই সন্তান ও নাগরিক। এই মাটির ওপরই আপনাদের অধিকার। কেন সংখ্যালঘু বলেন নিজেদের?

শেখ হাসিনা বলেন, শ্রী কৃঞ্চের আবির্ভাব হয়েছিল দুষ্টের দমন শিষ্টের লালনের জন্য। সব ধর্মের মর্মবাণী এক ও অভিন্ন। ভাষা হয়ত ভিন্ন হতে পারে।

এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ভূলুণ্ঠিত করেছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালায়।

প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার সব ধর্মের উন্নয়নে সমানভাবে কাজ করছে। মসজিদভিত্তিক শিক্ষার যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে তেমনি মন্দিরভিত্তিক শিক্ষারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। হিন্দুরা মন্দিরে যাবে, মুসলিমরা মসজিদে যাবে। সবাই প্রাথমিক শিক্ষা পাবে।


আরও খবর



ওমরাহ পালনে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সৌদি আরবে ওমরাহ পালন করতে অনেক বাবা মা তাদের সন্তানদের নিয়ে যান। সেখানে গিয়ে যেন শিশুদের নিয়ে কোনো বিড়ম্বনায় পড়তে না হয় সে কারণে অভিভাবকদের জন্য অভিভাবকদের জন্য চারটি নির্দেশনা জারি করেছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। আর তাই ওমরাহ পালনে ইচ্ছুক যাত্রীদের জন্য শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে নতুন নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।

নির্দেশনাগুলো হলো

১. পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট: উমরাহর সময় প্রত্যেক শিশুর ডান অথবা বাঁ-হাতের কবজিতে অবশ্যই পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট থাকতে হবে। লাখ লাখ ওমরাহযাত্রীর ভিড়ে কোনো শিশু হারিয়ে গেলে তার পরিচিতি সম্পর্কিত প্রাথমিক কিছু তথ্য পাওয়া যাবে সেই ব্রেসলেটে।

২. যথাসম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলা: যেসব ওমরাহযাত্রী তাদের শিশুদের নিয়ে ওমরায় এসেছেন, তাদেরকে ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদনের জন্য ভিড় কম হয়- এমন সময় ও স্থান বেছে নিতে বলা হয়েছে।

৩. শিশুদের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা: শিশুদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তাদেরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে অভিভাবকদের যত্নশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রাথমিক দায়িত্ব অবশ্যই অভিভাবকদের।

৪. শিশুদের খাদ্যের প্রতি নজর রাখা : ওমরাহর সময় শিশুরা যেন স্বাস্থ্যকর ও তাদের শরীরের জন্য উপযোগী খাদ্য গ্রহণ করতে পারে, সেজন্য অভিভাবকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।

এর আগে, হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় মক্কা গ্র্যান্ড মসজিদ পরিদর্শনকালে মুসল্লিদের জন্য পাঁচটি নির্দেশনা জারি করেছিল।


আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার ৪ কারণ চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ২৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশে বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। দাম বাড়ার চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক। গত আগস্টে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশে পৌঁছেছে। মূল্যস্ফীতি এখন প্রধান মাথাব্যাথার কারণ হয়েছে দেশবাসীর কাছে।

নিত্যপণ্যের চড়া দামে দিশেহারা ক্রেতারা। দেশে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির জন্য চারটি বিষয়কে দায়ী করেছে বিশ্বব্যাংক। যেসব কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে সেগুলো হলো, অভ্যন্তরীণ জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়া, দুর্বল মুদ্রানীতি, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা কমে যাওয়ায় আমদানি কমে যাওয়া।

একই প্রতিবেদনে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়ে এনেছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির নতুন এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অর্থবছর জিডিপি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সংস্থাটির ঢাকা অফিসে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।

প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, দেশে ২০২৫ সালে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতে ৬ দশমিক ৩ ও মালদ্বীপে ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কায় প্রবৃদ্ধি ছিল নেতিবাচক, মাইনাস ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২৪ সালে দেশটি ঘুরে দাঁড়াবে প্রবৃদ্ধি হবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ।

এর আগে বাংলাদেশে ২০২১-২২ অর্থ বছরে ৭ দশমিক ১ ও ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশ হয়েছে ২০১৬ সালে যা ছিল ৯ শতাংশ।


আরও খবর



আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ১২৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আবারও বন্ধ হয়ে গেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা জানান, এবার কয়লা সংকট নয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

এ বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজীমকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এর আগে টারবাইন (বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের ঘূর্ণায়মান যন্ত্র) ত্রুটির কারণে গত ১৬ জুলাই বন্ধ হয়ে যায় রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র। টারবাইন মেরামত শেষে ২০ জুলাই দুপুর থেকে পুনরায় উৎপাদন শুরু হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর উৎপাদন শুরুর পর প্রথম ১৪ জানুয়ারি, এরপর ১৫ এপ্রিল, ২৩ এপ্রিল, ৩০ জুন, ১৬ জুলাই ৩০ জুলাই ও সবশেষ ১৫ সেপ্টেম্বর বন্ধ হয় এ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।


আরও খবর



চীনের কাছে চিপ রপ্তানিতে আসছে আরও মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

চীনে চিপ রপ্তানির ক্ষেত্রে আরও নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। বাইডেন প্রশাসন চীনকে এই বলে সতর্ক করেছে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চিপ বা এআই চিপ ও চিপ নির্মাণের উপকরণ রপ্তানি সীমিতকরণ বিধিমালা শিগগিরই হালনাগাদ করা হবে। চলতি মাসেই তা করা হতে পারে।

 বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সংবাদে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মূলত এ রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার বিষয় দেখভাল করে। তারা এখন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা বিধি হালনাগাদ করতে কাজ করছে। এর মধ্য দিয়ে নেদারল্যান্ডস ও জাপানের অনুসরণে যুক্তরাষ্ট্র চীনের কাছে চিপ রপ্তানি আরও সীমিত করবে। সেই সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চিপ রপ্তানির ক্ষেত্রে যেসব ফাঁকফোকর আছে, সেগুলো বন্ধ করা হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, চিপ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞার এক বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে। এ সময় যে তালিকা হালনাগাদ করা হতে পারে, চীন নিজেই তা ধারণা করছিল। এর আগে ২০২২ সালের ৭ অক্টোবর মূল নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সম্প্রতি চীনের সরকারি কর্মকর্তাদের এ তথ্য দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তারা। তবে এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে ঠিক কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

নিষেধাজ্ঞা হালনাগাদের তথ্য আগাম জানানোর মধ্য দিয়ে বাইডেন প্রশাসন অবশ্য চীনের সঙ্গে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের আকাশে চীনের গোয়েন্দা বেলুন ভূপাতিত করার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক অনেকটাই খারাপ হয়ে যায়।

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র বেশ কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে চীন সফরে পাঠিয়েছে। এর মধ্যে আছেন দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমোন্ডো। গত আগস্ট মাসেই তিনি চীন সফর করে ফিরেছেন। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইর সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

গত বছরের অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্র যে নিষেধাজ্ঞা দেয়, তার মূল্য উদ্দেশ্য ছিল এ রকম: চীন যেন মার্কিন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে না পারে এবং তারা যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সবচেয়ে উন্নত চিপ নির্মাণের উপকরণ আমদানি করতে না পারে। এ বিষয়ে রয়টার্স মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্তব্য চাইলে তারা কথা বলতে রাজি হয়নি।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের চীন দূতাবাসের মুখপাত্র বলেন, ওয়াশিংটনের দেওয়ার মতো কিছু নেই। মুখপাত্র লিউ পেংগুই বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে জাতীয় নিরাপত্তার ধারণা সম্প্রসারণ করছে এবং রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দিয়ে চীনের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে, আমরা তার জোর বিরোধিতা করি।

হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা পিটার হ্যারেল অবশ্য জানেন না যে মার্কিন প্রশাসন চীনকে এই নতুন নিয়মের বিষয়ে অবগত করেছে। তবে যদি তারা সেটা করে থাকে, তাহলে তাকে বড় ধরনের পরিবর্তন হিসেবে মানতে হবে। এতে ভুলবোঝাবুঝির অবকাশ থাকবে না।

রয়টার্সের সংবাদে বলা হয়েছে, বিশ্বের চিপ তৈরির উপকরণের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস ও জাপান। তারা চলতি বছরের শুরুর দিকে চীনের কাছে এসব উপকরণ রপ্তানি সীমিত করতে একযোগে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়।


আরও খবর