Logo
শিরোনাম

পদ্মা সেতু প্রকল্পের মেয়াদ আরও ২ বছর বাড়াতে আবেদন

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | ২৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্পের মেয়াদ ২ বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত অনুমোদন দিতে যাচ্ছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ইতোমধ্যে চারবার পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এবার পঞ্চমবারের মতো এই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়তে যাচ্ছে। তবে এবার মেয়াদ বাড়লেও বাড়ছে না ব্যয়।

সোমবার (২২ মার্চ) এ বিষয়ে আইএমইডি সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী গণমাধ্যমকে বলেন, কদিনের মধ্যে মেয়াদ বাড়িয়ে দেব। আমরা মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষে। কিন্তু কতটুকু মেয়াদ বাড়াবো, সেটা এনালাইসিস করে জানিয়ে দেব। এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয় নাই।

সূত্র জানায়, প্রকল্পটির মূলসেতু ও নদীশাসন কাজসহ অবশিষ্ট কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১ বছর এবং দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী রক্ষণাবেক্ষণ কাজ ও ঠিকাদারদের দেনাপাওনা মিটিয়ে দেয়ার জন্য আরো ১ বছরসহ সুপারিশ ও মতামত প্রতিপালন সাপেক্ষে প্রকল্পটির ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে মেয়াদ (তৃতীয়বার) ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত নির্ধারণ করা যেতে পারে বলে আইএমডি মত দিয়েছে।

আইএমডি সুপারিশ করেছে, বিভিন্ন অঙ্গভিত্তিক কাজ নির্ধারিত মেয়াদে সমাপ্ত করার লক্ষ্যে সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং নিয়মিত ফলোআপ সভা করে বাস্তবায়ন অগ্রগতি মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় গৃহীত আয়বর্ধকমূলক কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করাসহ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ যাতে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে পারে সে লক্ষ্যে জব প্লেসমেন্টের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করা যেতে পারে। প্রকল্পের কারিগরি ব্যবস্থাপনা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার বর্তমান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। এসব বিষয়ের আলোকে গৃহীত ব্যবস্থার তথ্যাদি আগামী ১ মাসের মধ্যে আইএমইডিকে অবহিত করতে হবে।

২০০৭ সালের জুলাইয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৫ সালের জুনে। প্রথম সংশোধনী এনে প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রকল্পের মেয়াদ আরো ৩ বছর বাড়িয়ে করা হয় ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।

তারপর ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে পদ্মা সেতুর মেয়াদ দুইবার বাড়ানো হয়েছে। প্রথমবার বাড়িয়ে করা হয় ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। দ্বিতীয়বার করা হয়, ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। এবার ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে প্রকল্পের মেয়াদ আরও ২ বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হচ্ছে, যা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয়ও বৃদ্ধি পেয়েছে তিনবার। প্রকল্পটির মূল ব্যয় ছিল ১০ লাখ ১৬ হাজার ১৭৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রথম সংশোধনীতে ব্যয় দ্বিগুণ বাড়িয়ে করা হয় ২০ লাখ ৫০ হাজার ৭২০ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আর তৃতীয়বার মেয়াদ বৃদ্ধি করে করা হয় ৩০ লাখ ১৯ হাজার ৩৩৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।

এই প্রকল্পের প্রধান প্রধান কাজগুলো হলো ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার মূল সেতু, ১৪ কিলোমিটার নদীশাসন, ১২ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক ও সার্ভিস এরিয়া নির্মাণ এবং ২ হাজার ৬৯৩ দশমিক ২১ হেক্টর ভূমি অধিগ্রহণ করা।

২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি ২৪ হাজার ৫৩২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, যা শতাংশের হিসাবে ৮১ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর বাস্তব অগ্রগতি ৮৪ শতাংশ।

পদ্মা সেতুর মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে ৪ ফেব্রুয়ারি সেতু বিভাগ আবেদনে বলেছে, পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের মেয়াদ আগামী ৩০ জুন শেষ হবে। বর্তমানে এই প্রকল্পের বাস্তব কাজ ৮৩ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। অবশিষ্ট বাস্তব কাজ সমাপ্ত করতে ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে এবং ১ বছর ডিফেক্ট নটিফিকেশন পিরিয়ডসহ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এ অবস্থায় পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালকের প্রস্তাব অনুযায়ী ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রস্তাবটি পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা হলো।


আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর