Logo
শিরোনাম

‘পদ্মা সেতুর নাট-বল্টু হাত দিয়ে খোলা সম্ভব নয়’

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১৩৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পদ্মা সেতুর নাট-বল্টু খোলা যুবক দেশের এত বড় স্থাপনা নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে ভিডিও করেছে, ভিডিও আপ করার পরপরই সে তার টিকটক এবং ফেসবুক আইডি ডিঅ্যাক্টিভ করে দিয়েছিল বলে জানিয়েছে সিআইডি। সংস্থাটি বলছে, অপরাধীরা অপরাধ করার পর যেসব কর্মকাণ্ড করে এই যুবকও তাই করেছে। তার গিল্টি মাইন্ড রয়েছে।

সোমবার (২৭ জুন) দুপুরে সিআইডি সদর দফতরে পুলিশ সুপার রেজাউল মাসুদ এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান।

পদ্মা সেতুতে দাঁড়ানো বা ছবি তোলা নিষিদ্ধ হলেও প্রথম দিনে (২৬ জুন) শিথিলতার সুযোগে বায়েজিদ তালহা নামের এক যুবক পদ্মা সেতুর রেলিংয়ের দুটি নাট-বল্টু খুলে ফেলেন। সেটার চিত্র মোবাইল ফোনে ধারণ করে নিজেই তার টিকটক আইডিতে শেয়ারও করে। পরে তাকে আটক করে সিআইডি। আটক বায়েজিদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। সিআইডি মামলাটির তদন্ত করবে বলেও জানান পুলিশ সুপার রেজাউল মাসুদ।

তিনি ওই যুবকের পরিচয় তুলে ধরে বলেন, গ্রেফতার যুবকের নাম বায়েজিদ তালহা। তার বাড়ি পটুয়াখালীতে। বর্তমানে ঢাকার শান্তিনগরে থাকে। তার টিকটক আইডি প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা যায়, সে নাট-বল্টু খুলে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে মন্তব্য করছে। আমরা তাকে তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় শান্তিনগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছি।

সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, তার অতীত অপরাধ-কর্মকাণ্ডসহ সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সবকিছু তদন্ত করা হবে।

এই নাট-বল্টু কোনোভাবেই হাত দিয়ে খোলার কথা নয় উল্লেখ করে রেজাউল মাসুদ বলেন, এটি অবশ্যই কোনও ইনস্ট্রুমেন্ট (যন্ত্র) ব্যবহার করে খোলা হয়েছে, তাদের কোনও পরিকল্পনা আছে। তবে আমরা এখনই এ বিষয়ে বলতে পারবো না। তদন্ত করেই সবকিছু জানানো হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থাপনা পদ্মা সেতু। তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বড় ধরনের কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। সেতুতে কোনও ঘটনা ঘটলে তার উচিৎ ছিল সেতু কর্তৃপক্ষ বা ওখানে থাকা পুলিশকে জানানো। কিন্তু সে সেটা করেনি। এটা অনেক বড় অপরাধ।

এই ঘটনায় ওই যুবক তিনটি অপরাধ করেছে উল্লেখ করে বলেন, সে মানুষের অনুভূতিতে আঘাত করেছে, রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে এবং অন্তর্ঘাতমূলক কাজ করেছে। এখানে তার একটি গিল্টি মাইন্ড আছে। এটা অপরাধ।

ঘটনার সময় তার সঙ্গে আরও একজন ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের কাছে অনেক তথ্য আসছে, এখন পর্যন্ত আমরা দুজনের সম্পৃক্ততা পেয়েছি। হয়তো আরও সম্পৃক্ততা আসতে পারে। তাই আমরা এখনই নির্দিষ্ট করে বলতে পারি না কতজন জড়িত। ভিডিওটি আপলোড হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে আমাদের মনিটরিংয়ে চলে আসে। আমরা এসব মনিটরিং করছি।

সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, ভিডিওটি মুহূর্তে টিকটকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে; যা নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালেও রিপোর্ট হয়। ভিডিওতে দেখা যায় পদ্মা সেতু নিয়ে যুবকটি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য এবং ব্যাঙ্গাত্মক অঙ্গভঙ্গি এবং হাসাহাসি করছে। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গেছে- পদ্মা সেতুর রেলিংয়ের দুটি নাট-বল্টু খুলতে সে বলতে থাকে, এই হলো পদ্মা সেতু, আমাদের পদ্মা সেতু। দেখো আমাদের হাজার হাজার কোটি টাকার পদ্মা সেতু। এই নাট খুইলা এহন আমার হাতে। এ সময় পাশে থেকে আরেক ব্যক্তি বলেন, ভাইরাল কইরা ফালায়েন না।

এক প্রশ্নের জবাবে সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, অনেক তথ্য আছে, তা সবসময় পাবলিকলি বলা যায় না। তদন্তাধীন বিষয় নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক না। অপরাধী এখন কী বলছে, তা বিবেচ্য বিষয় না। তার মোবাইলটি জব্দ করা হয়েছে। একজন অপরাধী অপরাধ করার পরে যা করে, সেই সব কাজ সে করেছে।

তার কোনও রাজনৈতিক পরিচয় আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে। কিন্তু আমরা তার অপরাধটাকেই গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর