Logo
শিরোনাম

পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল চেয়ে ফের হাইকোর্টে রিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচলের নির্দেশনা চেয়ে ফের রিট করা হয়েছে। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) ওই রিটের শুনানি আট সপ্তাহের জন্য মুলতবি করেছেন বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তৈমুর আলম খন্দকার ও আইনজীবী ইয়ারুল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

পরে তৈমুর আলম খন্দকার জানান, মোটরসাইকেলের লাইসেন্স নেওয়ার সময় আলাদা কোনো স্থানে চলাচলে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। এছাড়া দেশের কোনো ব্রিজেও মোটরসাইকেলে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা নেই। এখানে বলা হচ্ছে দুর্ঘটনা ঘটছে। দুর্ঘটনা-তো অন্যান্য স্থানেও হয়। তাই নিষেধাজ্ঞা না দিয়ে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল। যেমন ব্রিজে স্পিড গভর্নর বসিয়ে দেওয়া যেতে পারে।

তিনি আরও বলেন, রিট আবেদনটি আট সপ্তাহের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। আদালত দেখবেন এই সময়ে এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা নেওয়া হয় কি না।

আবু হানিফ হৃদয় নামের যাত্রাবাড়ীর এক বাসিন্দা এ রিট করেন। এর আগেও তিনি এ সংক্রান্ত একটি রিট করেছিলেন। যেটি গত ১৫ জানুয়ারি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই আদেশ দিয়েছিলেন।

রিটে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ করে সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।

এরপর নতুন করে তিনি আবার রিট করেন।


আরও খবর



মিয়ানমারে বৌদ্ধ মঠে সেনাবাহিনীর হামলা, নিহত ৩০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের এক বিদ্রোহী গোষ্ঠী জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনী শান রাজ্যের এক মঠে হামলা চালিয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেছে।

কারেনি ন্যাশনালিটিস ডিফেন্স ফোর্স (কেএনডিএফ) জানিয়েছে, সেনারা শনিবার নান নেইন গ্রামে গোলাবর্ষণ করেছে।

বিবিসি জানিয়েছে, দুই বছর আগে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের জান্তা ক্ষমতা দখল করার পর থেকে দেশটির সামরিক বাহিনী ও সশস্ত্র প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে প্রাণঘাতী লড়াইয়ের ঘটনা বাড়তে দেখা যাচ্ছে।

এর মধ্যে সবচেয়ে তীব্র কিছু লড়াই হয়েছে শান রাজ্যে, মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদো ও প্রতিবেশী থাইল্যান্ডের সঙ্গে রাজ্যটির সীমান্ত আছে। খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।

কেএনডিএফ জানিয়েছে, গোলাবর্ষণের পর শনিবার স্থানীয় সময় বিকাল ৪টার দিকে জান্তার বিমান বাহিনী ও গোলন্দাজ বাহিনী গ্রামটিতে প্রবেশ করে এবং মঠে লুকিয়ে থাকা গ্রামবাসীদের খুঁজে বের করে এনে হত্যা করে।

তারা অন্তত ৩০ বেসামরিক ও তিনজন বৌদ্ধ ভিক্ষুকে হত্যা করেছে বলে গোষ্ঠীটি জানিয়েছে।

স্থানীয় সংবাদপত্র কান্তারাওয়াদ্দি টাইমসের প্রতিবেদনে দেওয়া উদ্ধৃতিতে কেএনডিএফ এর মুখপাত্র বলেছেন, সামরিক বাহিনীর তাদের মঠের সামনে এনে লাইন ধরে দাঁড়াতে বাধ্য করে তারপর ভিক্ষুদেরসহ সবাইকে নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যা করে।

কেএনডিএফ এর এক ভিডিওতে অন্তত ২০টি মৃতদেহ দেখা গেছে। লাশগুলো মঠের পাশে স্তূপ করে রাখা ছিল। নিহতদের কয়েকজনের পরনে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ব্যবহৃত কমলা রঙের পিরান দেখা গেছে।

মৃতদেহগুলোর শরীরে বন্দুকের গুলির আঘাতের মতো অনেক চিহ্ন দেখা গেছে। ভিডিওতে মঠের দেয়ালে গুলির আঘাতে তৈরি হওয়া গর্তও দেখা গেছে।

মঠের চারপাশের কয়েকটি ভবন ও বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এগুলো গ্রামটিতে সামরিক বাহিনীর হামলার নজির বলে জানিয়েছে কেএনডিএফ।

মিয়ানমারের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠীর যে বাহিনীগুলো যোগ দিয়েছে কেএনডিএফ তাদের মধ্যে একটি।

বিবিসি জানিয়েছে, ঘটনাটির বিস্তারিত যাচাই করা কঠিন হলেও মিয়ানমারের এই অংশে নিরস্ত্র বেসামরিকদের বিরুদ্ধে এ ধরনের বর্বরতার ঘটনা নতুন নয়। অভ্যুত্থানের পর থেকে এখানে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সবচেয়ে প্রবল প্রতিরোধের কিছু ঘটনা ঘটেছে।

ওই এলাকার অন্যান্য গ্রামে সামরিক বাহিনীর অভিযান অব্যাহত আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছেন।

মিয়ানমারের জান্তা সরকার চলতি বছর একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের আশা করছে। এটি তাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় কিছু বৈধতা এনে দেবে বলে মনে করছে তারা।

কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ব্যাপক বিমান হামলা সত্ত্বেও তাদের শাসনের বিরোধীদের দমন করতে ব্যর্থ হয়েছে তারা, এতে নির্বাচন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মিয়ানমারে কয়েক দশক ধরেই গৃহযুদ্ধ চলছে, এ যুদ্ধ ২০২১ এর সামরিক অভ্যুত্থানের পর আরও ছড়িয়ে পড়েছে।

জাতিসংঘ জানিয়েছে, এসব লড়াইয়ের ঘটনায় ১৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, ৪০ হাজার বাড়ি গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ৮০ লাখ শিশু স্কুল ছাড়তে বাধ্য হয়েছে এবং প্রায় দেড় কোটি লোক খাদ্যের অভাবের মুখোমুখি হয়ে বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে আছেন।

ভিন্ন মতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে জান্তার দমনপীড়নে এ পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন বলে দেশটির পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণকারী অ্যসিসট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স গোষ্ঠী জানিয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: হত্যা বৌদ্ধ মঠ

আরও খবর



রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেবে না ইসি: হাবিবুল আউয়াল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের দরজা সব সময় খোলা, কেউ এলে সহযোগিতা করা হবে। ভোটে অংশ নিতে উদাত্ত আহ্বান থাকবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার কোনও উদ্যোগ নেবে না ইসি। সংকট নিরসন করতে হবে দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে।’ রবিবার (১২ মার্চ) বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।

প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, ওনারা (হাই কমিশনের প্রতিনিধি দল) আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হবে, ফ্রুটফুল হবে। আমরা প্রিপারেশনের কথা জানিয়েছি। আমরা ফুললি প্রিপেয়ার্ড। আমরাও চাচ্ছি অংশগ্রহণমূলক হোক, কনটেস্টেড হোক।

রাজনৈতিক সমঝোতায় ইসির উদ্যোগের বিষয়টিও জানতে চান প্রতিনিধিরা।

এ বিষয়ে সিইসি বলেন, আমাদের দায়িত্বের মধ্যে ওনারা জানতে চেয়েছে আমরা রাজনৈতিক দলের সমঝোতার সৃষ্টি করতে পারি কিনা। আমরা বলেছি, সেটা আমাদের দায়িত্বের পরিধিভুক্ত নয়। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে কন্সট্যান্টলি বলে যাচ্ছি নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হওয়া প্রয়োজন।

তাহলে এটার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি হবে এবং লেজিটেমেসিটা বাড়বে উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সে লক্ষ্যে আমরা আগেও যেভাবে সব দলকে আহ্বান করেছি, এখনও করে যাচ্ছি। গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমাদের সে ইচ্ছেটা জানাচ্ছি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো নির্বাচনটা যেন অবাধ, সুষ্ঠু হয়। আমরা আবেদন করবো, আস্থা রাখুন। দেখুন, নির্বাচনটা কেমন হয়।

তিনি জানান, সব দল যদি অংশগ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচনের ফলাফল অনেক ভালো, জনগণের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, অংশগ্রহণের বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নেবো না। এটা পলিটিক্যাল ইস্যু। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর মধ্যে সে লক্ষ্যে কোনও সংকট যদি থেকে থাকে, তারা নিজেরা আলাপ-আলোচনা করে নিরসন করবে। আমরা মাঝখানে কোনও ব্রোকারেজ করবো না, করতে পারবো না।

দলগুলোর জন্যে ইসির দরজা খোলা বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তিনি বলেন, এভাবে ওপেনলি আহ্বান জানিয়ে যাবো। আমাদের দরজা খোলা আছে, কোনও পার্টি যদি এসে অংশ গ্রহণ করতে চায়, আমাদের সহযোগিতা নিতে চায়, আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি, আমাদের তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা দরকার করে যাবো।


আরও খবর



গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ : জিএম কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর পুলিশের হামলার ঘটনায় ক্ষোভ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের। আজ বৃহস্প্রতিবার (১৬ মার্চ) এক বিবৃতিতে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন তিনি।

এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় গণমাধ্যম কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা, ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। সংবাদ সংগ্রহের সময় নিরাপরাধ সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা সভ্য সমাজে মেনে নেওয়া যায় না।

জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, এমনিতেই দেশের গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না। বিভিন্ন নিবর্তনমূলক আইনের কারণে দেশের গণমাধ্যমে বেড়েছে সেলফ সেন্সরশিপ। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে দেশের গণমাধ্যম সাধ্যমত চেষ্টা করে তথ্য প্রবাহ সচল রাখছে। গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা ছাড়া গণতন্ত্র সমুন্নত রাখা অসম্ভব। তাই, গণতন্ত্রের স্বার্থেই গণমাধ্যমের বিকাশে সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে গণমাধ্যমকর্মীদের সকল নিরাপত্তা। 

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর পুলিশের হামলার ঘটনায় একইভাবে ক্ষোভ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু।


আরও খবর



যারা দেশই চায়নি তারাই আবার ক্ষমতায় যেতে চায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশ স্বাধীন করতে যারা বিরোধিতা করেছে, ষড়যন্ত্র করেছে, মেধাবী চিকিৎসক, পেশাজীবিসহ বুদ্ধিজীবীদের নির্বিচারে হত্যা করেছে, যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি তারাই এখন এদেশের ক্ষমতায় যেতে মরিয়া।

রোববার (২৬ মার্চ) রাজধানীর মহাখালীতে জাতীয় জনসংখ্যা ও পুষ্টি ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জাহিদ মালেক বলেন, দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, তারা (বিএনপি) এর আগে ক্ষমতায় গিয়েছিল। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা এদেশের পতাকাকে পদদলিত করেছিল, তারা সেই সকল স্বাধীনতা বিরোধীদের গাড়িতে আমাদের জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছিল।

তিনি বলেন, এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ বিশ্বের রোল মডেল হয়ে গেছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেয়া হয়েছে। দেশে খাদ্যের অভাব নেই, একটি মানুষও দেশে না খেয়ে থাকেনা।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, করোনায় গোটা বিশ্ব লন্ডভন্ড হয়ে গেলেও বাংলাদেশ ঠিকই মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে আছে। এসব সম্ভব হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই। আগামীতে যাতে এই দেশকে নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে সেজন্য আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকেই ক্ষমতায় নিয়ে আসতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।

সভায় একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মুহ. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহান আরা বানু বক্তব্য রাখেন।


আরও খবর



বাইডেনের আশ্বাসের পরও বিশ্বব্যাপী ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আমেরিকার আর্থিক ব্যবস্থা নিরাপদযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন আশ্বাসের পরও গতকাল সোমবার বিশ্বব্যাপী ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন হয়েছে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের দুই ব্যাংক প্রযুক্তিখাতে ঋণদানকারী সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিবি) এবং সিগনেচার ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে দেশটির সরকারকে গ্রাহকদের আমানত রক্ষায় পদক্ষেপ নিতে হয়। এরই মধ্যে গতকাল এ দরপতনের ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি অনলাইন এই খবর দিয়েছে।

এদিকে জো বাইডেন ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে রক্ষা করতে করণীয় সবই করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু তার এই প্রতিশ্রুতিও বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক কাটাতে পারছে না। বিনিয়োগকারীদের ভয়, অন্যান্য ঋণদানকারী ব্যাংকেরও হয়তো পতন হতে পারে। আর এই শঙ্কাই বিশ্বব্যাপী ব্যাংকের শেয়ারের পতন ঘটায়।

এর আগে গতকাল সোমবার দিনের এক পর্যায়ে স্পেনের স্যান্টান্ডার এবং জার্মানির কমার্জ ব্যাংক তাদের শেয়ারের দর ১০ শতাংশেরও বেশি পতন দেখে। তবে ইউরোপীয় ব্যাংকগুলোর তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের ছোট ছোট ব্যাংকগুলোর শেয়ারের দরপতন বেশি হয়েছে। এমনকি আর্থিক ধাক্কায় থেকে গ্রাহকদের রক্ষায় প্রয়োজনের তুলনায় অধিক তারল্য আছে নিশ্চয়তা দেওয়ার পরও এই দরপতন ঘটে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর।

অন্যদিকে, এই অস্থিরতার মধ্যে গুঞ্জন তৈরি হয়, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদের হার বাড়ানোর যে পরিকল্পনা আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ করেছিল, সেই পরিকল্পনা স্থগিত করা হবে।

গতকাল বাইডেন বলেন, সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকে যেসব মানুষ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অর্থ জমা রেখেছিল তারা সোমবার থেকে তাদের সব অর্থ ফেরত পেতে শুরু করবে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব গ্রাহকদের আমানতের সুরক্ষায় পদক্ষেপ নেয়। কারণ ব্যাংক দুটির পতনের পর অনেক ব্যবসায়ী গ্রাহকের অর্থ আটকে যাওয়ায় তাদের কর্মীদের বেতন ও সাপ্লাইয়ারদের মূল্য পরিশোধ করতে পারেনি।


আরও খবর