Logo
শিরোনাম

পিরোজপুরে নির্বাচনী সংঘর্ষে আহত স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা লালন ফকিরের মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪২৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পিরোজপুরে নৌকার নির্বাচনী অফিসে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় আহত লালন ফকির মারা গেছে। নিহত লালন ফকির স্বেচ্ছাসেবক দলের পিরোজপুর জেলা শাখার শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ছিলো।


গত শনিবার (০৯ ডিসেম্বর) রাতে সদর উপজেলার শারিকতলা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের রানীপুর এলাকায় নৌকার নির্বাচনী অফিসে হামলার সময় আহত হন লালন ফকির।


ওইদিন প্রথমে তাকে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, লালন ফকির বিএনপির সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দলের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হলেও সে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-১ আসনের বিদ্রোহী প্রার্থী এ কে এম এ আউয়ালের ক্যাডার ছিলো।

২০১৪ সালে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি নামে পিরোজপুরে বিএনপির ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনায় লালন ফকিরের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছিলো।

এছাড়া তার বিরুদ্ধে মাদক কারবারসহ পিরোজপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজীর ভাইদের ওপর হামলা ও কোপানোর অভিযোগ রয়েছে।

এসব ঘটনায় তার বিরুদ্ধে পিরোজপুর সদর থানায় দায়ের হওয়া নিম্নল্লোখিত মামলাগুলো আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

১। মামলা নং-০৮, তাং ০৯ জানুয়ারি ২০১৫ইং, ধারা-দ্রুত বিচার আইনের ৪/৫।

২। মামলা নং-০৫, তাং-০৬ জানুয়ারি ২০১৫ইং, ধারা-৩৮৬/১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৫/৩০৭/৩৭৯/৫০৬/১১৪ পেনাল কোড।

৩। মামলা নং-১৩, তাং-১৮ জুলাই ২০২৩ইং, ধারা-১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/৩০৭/৩৩২/৩৩৩/৩৫৩/১৮৯/৪২৭ পেনাল কোডে।

৪। মামলা নং-২৮, তাং-২৫ জুন ২০২৩ইং, ধারা-১৪৩/৪৪৭/৩৩২/৩৭৯/৫০৬ পেনাল কোড।

৫। মামলা নং ০৪, তাং-৬ এপ্রিল ২০২২ ইং, ধারা-মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১)/ ১০ (ক)/৪১।

৬। মামলা নং-০২, তাং-০২ মার্চ ২০১৯ ইং, ধারা- ১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩৭৯/৩৮০/৪২৭/৫০৬ পেনাল কোড।

৭। মামলা নং-০৫, তাং-০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ইং, ধারা-১৪৭/৩৪১/৩০৭/৩২৩/৩২৫/৩৭৯/৫০৬ পেনাল কোড।


এদিকে লালন ফকিরের মৃত্যুর খবরে স্বেচ্ছাসেবক লীগের পিরোজপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সুমন শিকদার ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি পৌর কাউন্সিলর সাইদুল্লাহ লিটনের নেতৃত্বে শহরে মিছিল বের করে আউয়াল সমর্থকরা। মিছিল থেকে তারা আগামীকাল মঙ্গলবার শহরে হরতাল ঘোষণা করে।

এ ব্যাপারে পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশিকুজ্জাআন বলেন, এখনও থানায় কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেতা গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন, গন্তব্য স্পেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেতা এডমান্ডো গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন। তাঁর গন্তব্য স্পেন। তিনি স্পেনে আশ্রয় চাচ্ছেন। ভেনেজুয়েলা ও স্পেনের কর্মকর্তারা গতকাল শনিবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন। গত জুলাইয়ে ভেনেজুয়েলায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোর বিপক্ষে লড়েন বিরোধী প্রার্থী গঞ্জালেজ (৭৫)।

নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। মাদুরোকে জয়ী ঘোষণা করে দেশটির নির্বাচন কর্তৃপক্ষ। তবে বিরোধীরা এই ফলাফল মানতে অস্বীকৃতি জানায়। তারা দাবি করে, নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থী গঞ্জালেজ জয়ী হয়েছেন।

বিতর্কিত নির্বাচনের পর থেকে বিরোধীদের ওপর দমন-নিপীড়ন চালিয়ে আসছে মাদুরো সরকার। সম্প্রতি গঞ্জালেজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন দেশটির একটি আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে উসকানির অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া অন্যান্য অপরাধের অভিযোগও আনা হয়। এখন তিনি দেশ ছাড়লেন।

ভেনেজুয়েলার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেলসি রদ্রিগেজ ইনস্টাগ্রামে পোস্টে বলেছেন, বেশ কয়েক দিন আগে রাজধানী কারাকাসের স্প্যানিশ দূতাবাসে স্বেচ্ছায় আশ্রয় নেওয়ার পর এখন গঞ্জালেজ দেশ ছেড়েছেন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোসে ম্যানুয়েল আলবারেস এক্সে (সাবেক টুইটার) বলেছেন, গঞ্জালেজ কারাকাস থেকে স্প্যানিশ বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে স্পেনের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। গঞ্জালেজের কাছ থেকে আসা একটি অনুরোধে সাড়া দিচ্ছে মাদ্রিদ।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গঞ্জালেজ এত দিন ভেনেজুয়েলায় আত্মগোপনে ছিলেন। তিন স্প্যানিশ সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, গঞ্জালেজকে নিরাপদে যেতে দিতে রাজি হয় কারাকাস। এরপর তিনি দেশ ছাড়েন।

স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ভেনেজুয়েলার সব নাগরিকের রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে স্পেন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গঞ্জালেজের এক আইনজীবী বার্তা সংস্থা এএফপিকে নিশ্চিত করেছেন যে তিনি (গঞ্জালেজ) স্পেনের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন। তবে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো বিস্তারিত তথ্য জানান নি।


আরও খবর



খুলনা মেডিকেলের ৪১ চিকিৎসককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা, চিকিৎসাসেবা বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ভেঙে পড়েছে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা। হাসপাতালের ৪১ চিকিৎসককে অবাঞ্ছিত ও কালো তালিকাভুক্ত করায় বন্ধ রয়েছে বহির্বিভাগের অধিকাংশ সেবা। বুধবার (৪ আগস্ট) সকাল থেকে কর্মস্থলে আসেনি বহির্বিভাগের অধিকাংশ চিকিৎসক। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীরা।

হাসপাতাল সূত্র বলছে, মঙ্গলবার খুলনা মে‌ডি‌কেল কলেজের শিক্ষার্থী‌দের এক‌টি অংশ হাসপাতা‌লের ভারপ্রাপ্ত উপপ‌রিচালক ডা. আক্তারুজ্জামানকে পদ‌ত‌্যাগ করতে বাধ্য করেন। এ সময় আরও ৪১ জন চি‌কিৎসক‌কে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। শিক্ষার্থী‌দের নেতৃত্ব দেন কা‌র্ডিও‌লো‌জি বিভাগের সহকারী অধ‌্যাপক ডা. মোস্তফা কামাল। ফলে বুধবার নিরাপত্তা ঝুঁকি‌তে হাসপাতা‌লে আসেন‌নি অনেক চি‌কিৎসক।

সরেজমিন দেখা যায়, ব‌হির্বিভা‌গের ২০২নং রুমের প্রীতম চক্রবর্তী, ২০৯নং রুমের ডা. হিমেল সাহা, ২০৭নং রুমের ডা. অনিরুদ্ধ সরদার, ২০৫নং রুমের ডা. শেখ তাসনুভা আলম, ২০৪নং রুমের ডা. সুব্রত কুমার মন্ডল, ২০৩নং রুমের আরএমও ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার, ২১১নং রুমের ডা. দীপ কুমার দাশ, ২১২নং রুমের আরএমও ডা. সুমন রায়, ১০৩নং রুমের ডা. তড়িৎ কান্তি ঘোষ, ৩০৮নং রুমের ডা. নিরুপম মন্ডল, ২০৪নং রুমের ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন, ৪১১নং রুমের ডা. রনি দেবনাথ তালুকদার, ৪১০নং রুমের ডা. মিথুন কুমার পাল, ৪১২নং রুমের ডা. জিল্লুর রহমান তরুণ, ১০৫নং রুমের চিকিৎসক শিবেন্দু মিস্ত্রিসহ প্রায় ২০ জন চি‌কিৎসক অনুপস্থিত। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় তারা হাসপাতালে আসেননি বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা।

এ ছাড়া আন্তঃবিভাগের সহকা‌রী রেজিস্ট্রার কনসালট‌্যান্টসহ আরও ২১ জন চি‌কিৎসক অনুপ‌স্থিত। এতে পুরো হাসপাতালের চি‌কিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীরা সেবা না পেয়ে ফেরত যাচ্ছেন।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা থেকে আসা আরেফিন বিল্লাহ বলেন, বাড়ি থেকে ডাক্তার দেখাতে এসেছি সকাল ১০টার দিকে। দুপুর পার হলেও চিকিৎসক আসেননি। আমি শিক্ষকতা করি, আজ ছুটি থাকায় এসেছি। অথচ এসে ডাক্তার দেখাতে পারিনি। শুধু আমি নই, অন্য রোগীরাও ফিরে যাচ্ছেন।

হাসপাতালে আসা রোগী সাদিয়া আফরিন বলেন, ডাক্তার দেখাতে এসেছি সেই সকালে, এখনও দেখাতে পারিনি। আজ তো দেখাতে পারিনি, আগামীকালও ডাক্তার আসবে কি না জানি না।

ডাক্তারদের রুমের সামনে রোগীদের সিরিয়াল দেখভালের দায়িত্বরতরা জানান, সকালে আমরা এসেছি। এসে দেখি চিকিৎসকরা আসেননি। ফোন করলে তারা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছেন তারা, এ জন্য আসেননি। রোগীরা আসছেন, আবার ফিরে যাচ্ছেন।

এ বিষয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. সুমন রায় মুঠোফোনে বলেন, গতকাল ইনটার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে তাদের দাবির বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছিল। এ সময় ডাক্তার মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে কিছু শিক্ষার্থী এসে আমাদের ঘিরে ধরে। পরে তারা উপপরিচালককে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন। আর আমাদের প্রায় ৫১ জন চিকিৎসককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। ফলে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় আমরা আসিনি।

মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল-সংলগ্ন নগরীর ১৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক মো. ফারুক বলেন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাড. শফিকুল আলম মনা আমাকে পাঠিয়েছেন, হাসপাতালে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে চিকিৎসকদের নিয়ে কোনো বিশৃঙ্খলা হচ্ছে কিনা দেখতে। সকালে আমরা এখানে এসেছি, এসে দেখি ডা. মোস্তফা কামাল নেই। বহির্বিভাগে অনেক রোগী এসে ফিরে যাচ্ছে। এটা কাম্য নয়। আমরা চাই হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিবেশ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি বলেন, গত ১৬ বছর বৈষম্যের শিকার হয়েছেন, তারা নিগৃহের শিকার হোক আমরা চাই না। আমরা জানতে পেরেছি, অনেকেই ব্যক্তিগত আক্রোশ মিটাচ্ছেন। একজনকে সরিয়ে দিয়ে আরেকজনকে বসানোর একটা ফাইদা লোটার চেষ্টা চলছে।

তিনি বলেন, এখানে বার বার একজন ডাক্তারের নাম উঠে আসছে। তিনি হলেন, কার্ডিওলোজি বিভাগের ডা. মোস্তফা কামাল। তাকে আমরা পায়নি। তার ব্যাপারেও আমরা তদন্ত করে দেখছি। কাউকে জোর করে সরিয়ে দেওয়া আমরা সমর্থন করি না। কাউকে সরাতে হলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে তদন্ত সাপেক্ষে ধাপে ধাপে করতে হবে। এক দিনেই ৪০ জনকে সরিয়ে দেব, এতে চিকিৎসা সেবা বিঘ্নিত হবে। পুরো খুলনা বিভাগে এর প্রভাব পড়ছে। আমরা সবার সঙ্গে কথা বলছি, স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গেও কথা বলবো। এখানে দুটি পার্ট রয়েছে, স্বাস্থ্য সেবা ও শিক্ষা। শিক্ষা পার্টের শিক্ষার্থীদের একটি অংশ এই কাজটি করেছেন। তবে স্বাস্থ্য বিভাগে শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার নেই, এখানে খুলনা বিভাগের নাগরিক ও রোগীদের অধিকারটাই বেশি। আমরা এখানে সুষ্ঠু সমাধানে একটি ভূমিকা রাখতে চাই।


আরও খবর



প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্যবসায়ী নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল। এসময় তারা শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগের অনুরোধ জানান। এ বিষয়ে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলেও তাদের আশ্বস্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

আজ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাহবুবুর রহমান।

মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড ও ভাঙচুরের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার নজর আনেন তারা।


আরও খবর

শহীদি মার্চে লাখো ছাত্র-জনতার ঢল

বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

চলতি মাসে ভোক্তাপর্যায়ে এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৩৭৭ টাকা থেকে ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) নতুন এ দর ঘোষণা করে। নতুন দর আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে ভোক্তাপর্যায়ে আগস্ট মাসের জন্য ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম জুলাই মাসের তুলনায় ১১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৭৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এর আগের মাসে এ দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩ টাকা। সে সময় ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।

নিউজ ট্যাগ: এলপি গ্যাস

আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3




শেখ হাসিনার সঙ্গে হত্যা মামলার আসামি দিলীপ ও দোলন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ধানমন্ডি এলাকায় শুভ নামে এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাবেক প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান দোলনসহ ১৩৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়েছে।

সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালতে ভিকটিমের মা রেনু মামলাটি করেন। আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-কে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

অপর আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সংসদ সদস্য মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, সাবেক পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, সাবেক সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হক সাচ্চু, সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন, অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল, নূর আলম সিদ্দিকীর ছেলে তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাবেক প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান দোলন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই ধানমন্ডি থানাধীন ৩ নম্বর রোডে গুলিবিদ্ধ হন শুভ। পরদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।


আরও খবর