Logo
শিরোনাম

পৌর নির্বাচন : ৪৬টিতে আ.লীগ ও ৪টিতে বিএনপির জয়

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | ১৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দ্বিতীয় ধাপের পৌরসভা নির্বাচনেও নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এ ধাপের ৬০টি পৌরসভার মধ্যে ৪৯টিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বেসরকারিভাবে মেয়র পদে জয়লাভ করেছেন।

এছাড়া দলটির চারজন বিদ্রোহী প্রার্থীও মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে বিএনপির প্রার্থী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন চারজন। দলটির দুজন বিদ্রোহী প্রার্থীও জিতেছেন।

এই দুই দলের বাইরে জাতীয় পার্টি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী জিতেছেন দুটি পৌরসভায়।

শনিবার ৬০টি পৌরসভায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। কিশোরগঞ্জের একটি কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত থাকায় ওই পৌরসভার ফল ঘোষণা করা হয়নি। এদিন ভোটে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের ৪১ প্রার্থী।

একক প্রার্থী থাকায় ভোটের আগেই চারজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পান। সবমিলিয়ে দ্বিতীয় ধাপে দলটির ৪৯ জন মেয়র নির্বাচিত হলেন। এর আগে প্রথম ধাপে ২৪টি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ ২৯টিতে, বিএনপি ২টিতে ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩টিতে জয় পেয়েছিলেন।

আওয়ামী লীগের মেয়র হলেন যারা : চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে মোক্তাদের মাওলা সেলিম, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে লতিফুর রহমান রতন ও কেন্দুয়ায় আসাদুল হক ভূঞা, কুষ্টিয়া সদরে আনোয়ার আলী, মিরপুরে হাজী এনামুল হক ও কুমারখালীতে মো. সামছুজ্জামান অরুন, মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সিপার উদ্দিন আহমেদ ও কমলগঞ্জে মো. জুয়েল আহমেদ। মাগুরায় খুরশিদ হায়দার টুটুল, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বিল্লাল হোসেন সরকার ও ফুলবাড়িয়ায় মো. গোলাম কিবরিয়া, নাটোরের নলডাঙ্গায় মনিরুজ্জামান মনির, গুরুদাসপুরে শাহনেওয়াজ আলী মোল্লা ও গোপালপুরে রোকসানা মোর্তজা লিলি, মেহেরপুরের গাংনীতে আহম্মেদ আলী এবং বান্দরবানের লামায় মো. জহিরুল ইসলাম জয় পেয়েছেন।

খাগড়াছড়িতে নির্মলেন্দু চৌধুরী, ফেনীর দাগনভূঞায় ওমর ফারুক খান, নোয়াখালীর বসুরহাটে আবদুল কাদের মির্জা, বাগেরহাটের মোংলাপোর্টে শেখ আব্দুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুরে মো. আনিছুর রহমান, ঢাকার সাভারে হাজী মো. আবদুল গণি, রাজশাহীর কাকনহাটে একেএম আতাউর রহমান ও ভবানীগঞ্জে আবদুল মালেক, সুনামগঞ্জ সদরে নাদের বখত ও ছাতকে আবুল কালাম চৌধুরী এবং বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে মতিউর রহমান মতি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

শরীয়তপুর সদর পৌরসভায় পারভেজ রহমান জন, পাবনার ফরিদপুরে খন্দকার মো. কামরুজ্জামান, সাঁথিয়ায় মাহবুবুল আলম ও ঈশ্বরদীতে ইছাহক আলী মালিথা, দিনাজপুরের বিরামপুরে আক্কাস আলী, নওগাঁর নজিপুরে রেজাউল কবির চৌধুরী, সিরাজগঞ্জ সদরে সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা, উল্লাপাড়ায় এসএম নজরুল ইসলাম ও রায়গঞ্জে আব্দুল্লাহ আল পাঠান এবং ঝিনাইদহের শৈলকুপায় কাজী আশরাফুল আজম নির্বাচিত হয়েছেন। নরসিংদীর মনোহরদীতে আমিনুর রশিদ সুজন, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে সৈয়দ হাসান সরোয়ার মহসিন, কুমিল্লার চান্দিনায় শওকত হোসেন ভূইয়া ও ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সেলিম রেজা জয় পান। এর আগে নারায়ণগঞ্জের তারাব, সিরাজগঞ্জের কাজিপুর, পাবনার ভাঙ্গুরা ও পিরোজপুর-এ চারটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেয়র পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে হবিগঞ্জের মাধবপুরে হাবিবুর রহমান ও নবীগঞ্জে সাবির আহমেদ চৌধুরী, বগুড়ার সান্তাহারে তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু ও দিনাজপুর সদরে সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে মনিরুজ্জামান বকুল, রাজশাহীর আড়ানীতে মুক্তার আলী, দিনাজপুরের বীরগঞ্জে মোশাররফ হোসেন বাবুল ও গাইবান্ধার সদর পৌরসভায় মো. মতলুবর রহমান মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।

অপরদিকে বিএনপি বিদ্রোহী হিসাবে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে আক্তারুজ্জামান আক্তার ও শেরপুরে জানে আলম খোকা মেয়র পদে জয় পেয়েছেন।

এছাড়া কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের আনোয়ারুল কবির টুটুল ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জাতীয় পার্টির আব্দুর রশিদ রেজা সরকার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।

স্বতন্ত্র হিসেবে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মোহাম্মদ হোসেন ফাকু ও সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে সাজ্জাদুল হক রেজা মেয়র হয়েছেন।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর