Logo
শিরোনাম

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অস্ত্র ব্যবহার করছে রাশিয়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ এপ্রিল 20২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যত দিন গড়াচ্ছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের বিষয়ে তত নতুন তথ্য উঠে আসছে। অভিযোগ, এই যুদ্ধে রুশ বাহিনী অত্যাধুনিক অস্ত্রের সঙ্গে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত প্রাণঘাতী অস্ত্রও প্রয়োগ করেছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে। অস্ত্র হিসাবে ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে রেখে ছোট ডার্টকে ব্যবহার করা হচ্ছে । ইউক্রেনের শহর বুচাতে এই ডার্ট ব্যবহারের উদাহরণ পাওয়া গিয়েছে।

ডার্টগুলি দেখতে এক ইঞ্চি পেরেকের মতো। যেগুলির এক প্রান্তে তীরের মতো পাখনা থাকে। বাতাসের মধ্যে গিয়ে এইগুলি গতিশীল হয়ে ওঠে।বুচার বাসিন্দারা তাঁদের বাগানে এবং রাস্তা থেকে এই রকম প্রচুর ডার্ট উদ্ধার করেছেন। ডার্টগুলি বাগানে গাছের গায়ে, বাড়ির দেওয়ালে এবং গাড়ির গায়ে আটকে ছিল।

বুচার স্থানীয় এক বাসিন্দা স্বিতলানা চুমতের কথায়, আপনি যদি আমার বাড়ির দিকে তাকান তবে এ রকম জিনিস অনেক পাবেন। যুদ্ধ চলাকালীন তিনি এক দিন সকালে দেখেন তাঁর বাডি়র দেওয়ালে এবং ঘরের ভিতর এই ধরনের ডার্ট আটকে রয়েছে। এই ডার্টগুলি ছুড়ে দেওয়ার সময় শঙ্কু আকৃতির এক ধরনের ফ্লোচেট সেল ব্যবহার করছে রাশিয়া। যার মুখের ছিদ্র দিয়ে নাগাড়ে বেরোতে থাকে ডার্টগুলি। সেগুলি ৩০০ গজ দূর পর্যন্ত যেতে পারে।

যুদ্ধে এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মানুষ মারার জন্য ডার্ট ব্যবহার করার উদাহরণ রয়েছে। এ ছাড়া ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় আমেরিকা একে অ্যান্টি-পারসনেল প্রজেক্টাইল হিসাবে উল্লেখ করে এর ব্যবহার করা হত। ২০১৪ সালে গাজায় ফ্লোচেট ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। একটি মানবাধিকার সংস্থার অভিযোগ অনুযায়ী ১৭ জুলাই খান ইউনিসের পূর্বে খুজা গ্রামের উদ্দেশে ৬টি ফ্লোচেট ছোড়ে ইজরায়েল।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ডার্টের মুখগুলি কিছুটা ইউ আকৃতি করা হত। কতকটা মাছের বড়শির মতো। এর ফলে শরীরে মারাত্মক ক্ষত তৈরি হত। এই ক্ষত থেকে মৃত্যুও হত। যুদ্ধে এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহারে নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠে কারণ এই ধরনের অস্ত্র লক্ষ্যের বাইরে অন্য কাউকে আঘাত করত। কতকটা ছররা গুলির মতো।

ইজরায়েলে ক্যামেরাকে অস্ত্র ভেবে ২০১০ সালে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক সাংবাদিককে ফ্লোচেট ছুড়ে আঘাত করা হয়। কিন্তু এই হামলায় সাংবাদিক ছাড়াও আরও আট জন অসমারিক ব্যক্তি আহত হন। এই ঘটনার পর ইজরায়েল ফ্লোচেট ব্যবহার বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু তার পরেও তাদের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে এই অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলিও যুদ্ধে এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। যদিও এই অস্ত্র ব্যবহারকে এখনও নিষিদ্ধ করেনি কোনও আন্তর্জাতিক সংগঠন। মানবাধিকার সংগঠনগুলি এর নির্বিচার ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি করে আসছে। বুচা শহরটিকে দখলদার মুক্ত করার পর রাশিয়ান বাহিনীর দ্বারা পরিচালিত নৃশংসতা উন্মোচিত হয়েছিল। এর নিন্দায় সরব হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক মহল।

বুচার রাস্তাগুলি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছিল। অবিশ্বাস্য দ্রুততায় স্থানীয় বাসিন্দারা তা পরিষ্কার করেছেন। স্বেচ্ছাসেবকরা শহরের আশেপাশে এলাকাগুলি পরিষ্কারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। সপ্তাহ খানেক আগে শহরের যে ছবি দেখেছিল বিশ্ব তার অনেকটাই বদল এনেছেন বাসিন্দারা।


আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর