Logo
শিরোনাম

পুরনো আবহে ফিরেছে রমজান

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আবার এলো ঘুরে মাহে রমজান। করোনাভাইরাসের আক্রমণে নাকাল বিশ্ব কিছুটা স্বস্তি পাওয়ায় বিশ্বের কোটি কোটি মুসলিমদের এবারের রমজান উৎসব ফিরেছে পুরনো আবহে। যা গত দুই বছর ধরে ছিল না।

গত বছর কিছুটা শিথিল থাকলেও ২০২০ সালের রমজান ছিল ঘরমুখো। মসজিদে মুসল্লিরা পাঁচ জনের বেশি নামাজ পড়তে পারেনি। কোনো ইফতার বা সেহরি পার্টি ছিল না। গত রোজায় (২০২১) সেটি কিছুটা শিথিল হলেও পুরোপুরি ছিল না। তবে এবার করোনার প্রকোপও কম। সরকার ভ্যাকসিন দিয়েছে গণহারে। ফলে মানুষের মধ্যে এসেছে সচেতনতা। নেই বিধিনিষেধও। এ কারণে এবার রোজায় সবাই সমবেতভাবে তারাবি যেমন পরতে পারছেন, সেই সঙ্গে থাকছে ইফতার-সেহরি পার্টির কালচারও।

করোনার শুরু থেকে মানুষের মধ্যে ভয় যেমন কাজ করেছে, তেমনি সচেতনতা তৈরি করতেও সময় লেগেছে। ফলে করোনার শুরুতে ২০২০ সালে ঘরের বাইরের সব আয়োজন ছিল বন্ধ। দেশে ছোট-বড় হাজার হাজার সংগঠনের ইফতার বা পুনর্মিলনি দেখা যেত, যা ২০২০ সালে একেবারেই ছিল না। গতবারও উল্লেখযোগ্য হারে হয়নি। তবে এবার সেটি ভেঙে সবাই পুরনো আবহে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

মসজিদে আবারও ইফতার কার্যক্রম

মাহে রমজান এগিয়ে আসায় ইতোমধ্যে সেহরি-ইফতারের সময়সূচী ঘোষণা করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ইসলামী বিধান মতে মাসব্যাপী রোজা পালনের জন্য কিছু আবশ্যিক নিয়ম-কানুন মানতে হয়। যার মধ্য রয়েছে তারাবি নামাজ, সেহরি ও ইফতার। রোজার মাসে মুসলমানরা এগুলো যৌথভাবে পালন করে থাকেন।

এছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রতি বছর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে প্রায় চার হাজার লোকের ইফতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন মসজিদে মসজিদে চালু থাকে ইফতার। সেই সঙ্গে ব্যক্তি ও পরিবারেও ইফতারের দাওয়াত কালচার চালু রয়েছে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক কর্মকর্তা জানান, গত দুই বছরের প্রেক্ষাপট ছিল একরকম, তবে এবার ভিন্ন। সরকারের বিধিনিষেধ সবসময় আমরা মেনে চলি। মানুষের মধ্যে সচেতনতা এসেছে, ভ্যাকসিন নিয়েছে, তাই সরকার সব কার্যক্রম স্বাভাবিক রেখেছে। এ জন্য বলা যায়, রোজা ফিরছে ২০২০ এর আগের ধারায়।

অলি গলিতে ইফতারের দোকানের প্রস্তুতি

গেল দুই বছর করোনা পরিস্থিতিতে মহল্লার অলিতে গলিতে খুব বেশি ইফতারের দোকান বা পসরা দেখা যায়নি। তবে এবার আবারও অলি গলিতে দোকান সাজানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন দোকানিরা। মগবাজার, বেইলি রোড, ইস্কাটনের নিয়মিত কতিপয় ব্যবসায়ীরা জানান, গেল দুই বছর তারা  ঠিকমতো ইফতারের দোকান সাজাতে পারেননি। কিন্তু এবার তারা ধুমসে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

এদিকে, ঢাকার ইফতার মানেই চকবাজারের জমজমাট ইফতার বাজার। জানা গেছে, চকবাজারের শাহী মসজিদকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ীরা এবার ভালোভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন নানা স্বাদের বিভিন্ন আইটেমের ইফতার বিক্রির। তারা আশা করছেন, প্রায় দুই বছর পর এবার ইফতারের দোকানগুলো থেকে খাবারের মনকাড়া সুবাস আর বিক্রেতাদের বড় বাপের পোলায় খায় ঠোঙায় ভইরা লইয়া যায়’ হাঁকডাকে মুখরিত হবে চকবাজার এলাকা।

উল্লেখ্য, রহমত বরকতের মাস, সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজান শুরু হয়েছে। শনিবার (২ এপ্রিল) চাঁদ উঠার পর থেকেই রমজানের আবহ শুরু হয়ে গেছে। রমজান এলেই সারা দেশে শুরু হয়ে যায় এক ভিন্ন মাত্রার উৎসবের আমেজ। দিনব্যাপী পানাহার বিরত থেকে সন্ধ্যায় একটি ইফতারের আনন্দ। অলিতে গলিতে সেহরি ইফতারে সেকি আনন্দ।

শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয় রমজান। মানুষের পাশে দাঁড়ায় মানুষ। একে অন্যের খোঁজ নেওয়া, সেহরি ইফতারে দাওয়াত দেওয়া, দান-সদকাহ্‌ বৃদ্ধি করাসহ কমে আসে অপরাধ কার্যাবলীও। এছাড়া দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনগুলোও ইফতার পার্টির আয়োজন করে থাকে। সবার মধ্যে একটা মেলবন্ধন তৈরি হয়। সবকিছুই দেখা মিলতে পারে এবারের রোজায়, যা অনুপস্থিত ছিল বিগত দুই বছরে।

নিউজ ট্যাগ: রমজান

আরও খবর

আঙ্গুল ফোটানো কি খারাপ?

শনিবার ০২ জুলাই 2০২2




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর