Logo
শিরোনাম

রোমাঞ্চকর জয়ে সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২2 | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

এশিয়া কাপে শ্রীলংকার বিপক্ষে রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ পর্যন্ত হারতে হলো বাংলাদেশকে। ২ উইকেটের হারে আসরটি থেকে বিদায়ও নিলো সাকিব আল হাসানের দল। আর ম্যাচ জিতে সুপার ফোরে জায়গা পেয়েছে লংকানরা।

‘বি’ গ্রুপ থেকে সুপার ফোরে আফগানিস্তানের সঙ্গী হলো লংকানরা। আফগানরা দুই ম্যাচই জিতেছে। বাংলাদেশ হারল দুই ম্যাচ।

বৃহস্পতিবার দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচে মুখোমুখি হয় দুদল। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় ম্যাচটি শুরু হয়। বাংলাদেশ। যেখানে প্রথমে ব্যাট করা বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৮৩ রান করে। জবাবে ৮ উইকেট হারিয়ে ও ৪ বল বাকি থাকতে জয় তুলে নেয় শ্রীলংকা। লংকানদের ১৮৪ রান তাড়া করে জয় এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টির সর্বোচ্চ রেকর্ডও।

বাংলাদেশের দেওয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করলেও এবাদত হোসেনের বলেই টপঅর্ডারের ৩ উইকেট হারায় শ্রীলংকা। ২০ রান করা ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কাকে মোস্তাফিজুর রহমানের ক্যাচে ফিরিয়ে শুরু করেন। এরপর চরিথা আসালঙ্কাকে ব্যক্তিগত এক রানে মাহমুদউল্লাহর ক্যাচ বানান। পরে দানুশ্কা গুনাথিলাকাতে তুলে মারতে চাইলে থার্ডম্যান অঞ্চলে থাকা তাসকিন আহমেদ দারুণ এক ক্যাচ ধরেন।

এরপর ভানুকা রাজাপাকসেকে ফেরান তাসকিন আহমেদ। এর আগে তাসকিনের বলে একটি ক্যাচ মিস করেন উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিম।

কিন্তু কয়েকবার জীবন পাওয়া কুশল মেন্ডিস ঝড় তোলেন। শেষ অবধি এই ওপেনার ৩৭ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৬০ রান করে মোস্তাফিজুর রহমানের বলে আউট হন।

ম্যাচে রোমাঞ্চ এতটা হয় যে একবার জয়ের পাল্লা এক দিকে হেলে পড়ে। তবে মেন্ডিসের পর লংকান অধিনায়ক দাসুন শানাকা হাল ধরেন ৩৩ বলে তিনি ৪৫ রান করেন। মেহেদী হাসান তাকে ফেরালে ফের বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা জাগে। কিন্তু চামিকা করুনারত্নের ১০ বলে ১৬ ও দশম ব্যাটার আসিথা ফার্নান্দোর ৩ বলে ১০ রানের ইনিংস জয় পাইয়ে দেয় লংকাকে। মেহেদী হাসান নিজের তৃতীয় ও দলীয় শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে নো বল করলে দুই রানের পাশাপাশি জয় নিশ্চিত করে শ্রীলংকা।

বাংলাদেশ বোলার এবাদত অভিষেকে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট পান। তাসকিন নেন দুটি উইকেট।

টস হেরে এর আগে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আফিফ, মিরাজ, সাকিব ও মাহমুদউল্লাহদের সমন্বিত ব্যাটিংয়ে এশিয়া কাপে শ্রীলংকার বিপক্ষে ১৮৩ রানের বিশাল সংগ্রহ পায়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাটিতে এটিই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সংগ্রহ।

বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৩ বছর পর ফিরে ৫ রানে বিদায় নেন সাব্বির রহমান। আসিথা ফার্নান্দোর বলে আউট হন ওপেন করতে নামা এই বাংলাদেশি ব্যাটার।

তবে আরেক ওপেনার মেহেদী হাসান মিরাজ দারুণ ব্যাট করলেন। ২৬ বলে দুটি চার ও সমান ছক্কায় ৩৮ রান করে হাসারাঙ্গা ডি সিলভার বলে বোল্ড হন তিনি। তবে এরপর ব্যাটিংয়ে আসা মুশফিকুর রহিম দ্রুতই বিদায় নেন। ব্যক্তিগত ৪ রান করে তিনি চামিকা করুনারত্নে বলে ফেরেন।

ভালো খেলতে থাকা সাকিব শেষ পর্যন্ত নিজের সংগ্রহ বড় করতে পারেননি। মহেশ থিকশানার বলে বোল্ড হন তিনি। ২২ বলে ৩টি চারে ২৪ করেন সাকিব। এরপরই অবশ্য বাংলাদেশ দলীয় শতক তুলে নেয়।

পঞ্চম উইকেট জুটিতে আফিফ হোসেন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৩৭ বলে ঝড়ো ৫৭ রান তোলেন। তবে এরপর দ্রুতই দুজনে মাঠ ছাড়েন। আফিফ অসাধারণ ব্যাট করে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২২ বলে ৩৯ রান করেন। তরুণ এই বাঁহাতি ৪টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকিয়ে দিলশান মধুশঙ্কার বলে আউট হন। পরে হাসারাঙ্গার বলে ২২ বলে ২৭ রান করে আউট হন। অভিজ্ঞ এই তারকা একটি চার ও একটি ছক্কা মারেন।

করুনারত্নে বলে মেহেদী হাসান দ্রুত বিদায় নিলেও শেষদিকে ঝড় তোলেন মোসাদ্দেক হোসেন ও তাসকিন আহমেদ। মোসাদ্দেক ৯ বলে ৪টি চারে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন। আর ৬ বলে একটি ছক্কায় ১১ করে অপরাজিত থাকেন তাসকিন।

 লংকান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট পান হাসারাঙ্গা ও করুনারত্নে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর