Logo
শিরোনাম

সবচেয়ে বেশিবার নাম পরিবর্তন করেছে যে শহর

প্রকাশিত:রবিবার ০২ অক্টোবর 2০২2 | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | ৫০০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সময়ের পরিক্রমায় বহু নাম পেয়েছে কাজাখস্তানের রাজধানী। ১৮৩০ সালে রুশ সামরিক বাহিনীর ফাঁড়ি হিসেবে প্রতিষ্ঠার সময় আকমোলিনস্ক নামে যাত্রা শুরু করেছিল এটি। তবে ১৯৬১ সালে সোভিয়েত সম্প্রসারণের কেন্দ্র হিসেবে শহরটির নাম হয়ে যায় সেলিনোগ্রাদ, রুশ ভাষায় যার অর্থ কুমারী ভূমির শহর। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে স্বাধীন কাজাখস্তান আবির্ভাবের সময় এর নতুন নামকরণ হয় আকমোলা বা সাদা সমাধি। কিন্তু ১৯৯৮ সালে দেশটির রাজধানী হওয়ার পরপরই ফের বদলে যায় শহরটির নাম। এবার রাখা হয় আস্তানা বা রাজধানী

২০১৯ সাল পর্যন্ত ওই নামেই পরিচিত ছিল কাজাখ রাজধানী। কিন্তু সে বছর আবারো পরিবর্তনের পরে শহরটির নতুন নাম হয় নুর-সুলতান। কাজাখস্তান স্বাধীনতালাভের পর থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বপালন করা নুরসুলতান নজরবায়েভের সম্মানে এই নাম রাখা হয় রাজধানীর। ওই বছর স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছিলেন নজরবায়েভ। এর মধ্যেই সবচেয়ে বেশিবার নামপরিবর্তন করে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লেখায় কাজাখ রাজধানী। তবে সেখানেও থামেনি শহরটি। গত ১৭ সেপ্টেম্বর আবারও আস্তানা নামে ফিরে গেছে এটি। অর্থাৎ নুর-সুলতান আউট, আস্তানা ইন। কাজাখ রাজধানীর নাম নুর-সুলতান রেখেছিলেন নুরসুলতান নজরবায়েভেরই নির্বাচিত উত্তরসূরী কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ। চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত একসঙ্গে দেশ শাসন করেছেন তারা।

তবে বছরের শুরুর দিকে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ-সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এতে প্রাণ হারান প্রায় ২৩০ জন। শেষপর্যন্ত পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাশিয়ার কাছে সাহায্য চাইতে বাধ্য হন তোকায়েভ। নজরবায়েভের ঘনিষ্ঠরা সহিংসতাকে উসকে দেওয়ায় জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে সেসময়। তোকায়েভ বলেন, এই অস্থিরতা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রচেষ্টা ছিল। যদিও এতে জড়িত কারও নাম উল্লেখ করেননি তিনি। কিন্তু রাজধানী থেকে নজরবায়েভের নাম সরিয়ে ফেলাই সবচেয়ে স্পষ্ট লক্ষণ যে, তার গড়ে তোলা সংস্কৃতি বদলে ফেলা হচ্ছে। গত জুনে রাজনৈতিক সংস্কার সংক্রান্ত একটি গণভোটে তার অবশিষ্ট সুযোগ-সুবিধা বাতিল করা হয়। চলতি সেপ্টেম্বরে কাজাখ সরকার নজরবায়েভের সম্মানে সরকারি ছুটি হিসেবে প্রথম রাষ্ট্রপতি দিবস উদযাপন বাতিল করেছে। তার আত্মীয়দেরও রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে।

সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধারে গোটা রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কাজাখ প্রেসিডেন্ট কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ। তিনি জোর দিয়ে বলেছিলেন, জুনে অনুষ্ঠিত গণভোটে অনুমোদন পাওয়া সংস্কারগুলো রাজনৈতিক বিরোধিতাকে বিকশিত করার সুযোগ দেবে। যদিও এখন পর্যন্ত তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। সেপ্টেম্বরের শুরুতে তিনি আরও একটি বড় সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। প্রেসিডেন্টের শাসনকালের সংখ্যা দুই থেকে কমিয়ে এক এবং শাসনকালের মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে সাত বছর করা হয়েছে। কালবিলম্ব না করে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই এ প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে কাজাখ পার্লামেন্ট। গত ২১ সেপ্টেম্বর তোকায়েভ ঘোষণা দিয়েছেন, পূর্বনির্ধারিত সময়ের প্রায় ১৮ মাস আগে আগামী ২০ নভেম্বর পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে তিনি ভূমিধস জয় পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সমালোচকরা তোকায়েভের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্টের মেয়াদ বাড়ানোর মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের অভিযোগ তুলেছেন। নির্বাচনে জিতলে তার সাত বছরের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৯ সালে। কিন্তু তোকায়েভ যদি পুরোনো নিয়মে দুবার পাঁচ বছর মেয়াদে দায়িত্বপালন করতেন, তাহলে তিনি ক্ষমতা ছাড়তেন এর চেয়ে মাত্র পাঁচ মাস আগে। নতুন সংবিধানের অধীনে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় না থাকার অঙ্গীকার করেছেন কাজাখ প্রেসিডেন্ট। তবে রাজধানীর নাম আবারও বদলাবেন না, এমন কোনো প্রতিশ্রুতি দেননি তিনি।

নিউজ ট্যাগ: কাজাখস্তান

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর