Logo
শিরোনাম

সীমান্তে ফের মাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল তরুণের পা

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার মিয়ানমার সীমান্তবর্তী ফুলতলীর ৪৬-৪৭ এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে মো. বেলাল (৩২) নামে এক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে।  বুধবার (১৬ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

আহত বেলাল কক্সবাজারের কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা।  

সূত্রে জানা যায়, গরু আনতে ভোরে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে যান বেলালসহ কয়েকজন। এসময় মাইন বিস্ফোরণে বেলালের এক পা উড়ে যায়।  

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নুরুল আবছার জানান, সীমান্ত এলাকায় ভোরে গরু আনতে গিয়ে বেলাল নামে একজন মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন। তার এক পায়ের নিচের অংশ উড়ে গেছে।  স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেছেন।

নিউজ ট্যাগ: মাইন বিস্ফোরণ

আরও খবর

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি-আগুন, নিহত ১

বৃহস্পতিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৩




আদানির সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে সেটা দেশ বিরোধী: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৪১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আদানির সঙ্গে যে চুক্তি করা হয়েছে সেটা দেশবিরোধী, জনগণবিরোধী, অবিলম্বে এই চুক্তি বাতিল করতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২এ একটি হোটেলে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। মহা বিপর্যয়ে বিদ্যুৎ খাত : গভীর খাদে অর্থনীতি শীর্ষক গোল টেবিল আলোচনাটির আয়োজন করে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (অ্যাব)।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে তারা ঠিক করে নিয়েছে বিদ্যুৎখাত থেকে সবচেয়ে বেশি চুরি করবে। তারা যা করে সেটা পরিকল্পিতভাবেই করে। তারা ক্ষমতায় এসে বলতে শুরু করল বিদ্যুৎখাতে বিএনপি সরকার কিছুই করেনি। শুধু খাম্বা তৈরি করেছে। কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এসব বলে জায়েজ করল তারা বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট জায়েজ করার জন্য তারা এসব প্রপাগাণ্ডা শুরু করল।

আদানির সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে পুরো বিষয়টি তারা (সরকার) গোপন রেখেছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, লুট আর লুট, এখানে আর কিছু নেই। এটাকে (লুট) ঠেকানোর জন্য, বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচানোর জন্য আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সমস্ত রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে হবে। সিভিল সোসাইটিকে এগিয়ে আসতে হবে, ব্যক্তিকে এগিয়ে আসতে হবে। এছাড়া আমাদের বাঁচার কোনো পথ নেই।

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান মির্জা ফখরুল।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকৌশলী হাসিন আহমেদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রকৌশলী কে.এম আসাদুজ্জামান চুন্নু। গোল টেবিল আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু।

এছাড়া বক্তব্য দেন, বিএনপির সহস্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আক্তার, সহবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বকুল, বাংলাদেশ পেশাজীবি সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব ও ডিইউজের সভাপতি কাদের গণি চৌধুরী প্রমুখ।


আরও খবর



বায়ুদূষণে আজ শীর্ষ ছয়ে ঢাকা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৪৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের তথ্য অনুযায়ী সোমবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর। এদিন বেলা সাড়ে ৮টার দিকে ১৫৯ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।

এদিন ১৯৯ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। ১৯৬ স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৮৮ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু। ১৭৯ স্কোর নিয়ে তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই।

এ ছাড়া একইসময়ে একিউআই স্কোর ১৬৮ নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। ১৫৯ স্কোর নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাই। ১৫৬ স্কোর নিয়ে অষ্টম স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা। ১৫৬ স্কোর নিয়ে নবম স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। ১৫১ স্কোর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন। এর আগে ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে ঢাকার বায়ু ছিল অস্বাস্থ্যকর বা খুবই অস্বাস্থ্যকর অবস্থায়। প্রায় প্রতিদিনই দূষিত বায়ুর তালিকায় শীর্ষে ছিল ঢাকা।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ সহনীয় হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।


আরও খবর



হজ ব্যবস্থাপনায় খরচ কমাতে ধর্ম মন্ত্রণালয়কে লিগ্যাল নোটিশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হজের প্যাকেজ সংশোধন করে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করতে ধর্ম মন্ত্রণালয়কে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (৬ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আল কোরআন স্টাডি সেন্টারের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট আশরাফ উজ জামান এ নোটিশ পাঠান।

সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি মৌসুমে হজের খরচ ছয় লাখ ৮৩ হাজার ১৮ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। অন্যদিকে, কোরবানি ছাড়াই এবার বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের জন্য সর্বনিম্ন প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয়েছে ছয় লাখ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। এর আগে যা ছিল পাঁচ লাখ ২২ হাজার ৭৪৪ টাকা। অর্থাৎ, আগের বছরের চেয়ে দেড় লাখ টাকা বেড়েছে।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুন সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে গত ৯ জানুয়ারি সৌদি সরকার ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী এ বছর হজযাত্রীর কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন নির্ধারিত হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন পবিত্র হজ পালন করতে পারবেন।

এ বছর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে সৌদি আরবে যাওয়া শতভাগ হজযাত্রীর প্রি-অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশন বিমানবন্দরেই অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



দেশে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ১৪৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হালনাগাদের তথ্য চেয়ে চূড়ান্ত হিসেবে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে। এর আগে দেশের মোট ভোটার সংখ্যা হয়েছিল ১১ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ১৫৮ জন। তবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জনে। বৃহস্পতিবার জাতীয় ভোটার দিবসে নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।

ইসি জানায়, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন, মহিলা ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৩৭ জন। সব মিলিয়ে আজকে পর্যন্ত দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

ইসির চূড়ান্ত হিসাবে ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩০ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ শতাংশ। এর আগে হালনাগাদ শেষে সারাদেশে প্রকাশিত খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন।

ইসি জানায়, চূড়ান্ত হিসাবে মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ২২ লাখ ৯ হাজার ১২৯ জন। কর্তনকৃত ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৭২ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৩০ হাজার ২৫৭ জন। মৃত ভোটার কর্তনের পর দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

গত বছরের ২০ মে থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চার ধাপে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করে ইসি। হালনাগাদের খসড়া তালিকা পূর্ব ঘোষিত সময় (১৫ জানুয়ারি) অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়। এটি বিভিন্ন জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন কারও কোনো ভুল থাকলে আবেদন সংশোধনের সুযোগ পান। এ ক্ষেত্রে দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের আবেদনের শেষ সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের জন্য ভোটাররা সময় পেয়েছিলেন ১৬ দিন। সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন নিষ্পত্তি করে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আবেদন নিষ্পত্তির পর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হলো আজ বৃহস্পতিবার ২ মার্চ।

২০০৭-০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে পাঁচবার। ২০০৯-১০ সাল, ২০১২-১৩ সাল, ২০১৫-১৬ সাল, ২০১৭-১৮ ও ২০১৯-২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।


আরও খবর



সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৫ সিটিতে নির্বাচন শেষ করতে চায় ইসি

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের ৫টি সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচন সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। সিটি কর্পোরেশনগুলো হলো- গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল ও খুলনা।

ইসি কমিশনার আলমগীর বলেন, গাজীপুর, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন নিয়ে কমিশন আলোচনা করেছে। মেয়াদ শেষ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে এসব সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন করতে হয়। ইচ্ছা করলে ৬ মাসে শেষ করা যায়। মাঝামাঝিও করা যায়, আগেও করা যায়। যেহেতু জাতীয় নির্বাচন আছে এ বছরের ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সেজন্য আমাদের চেষ্টা থাকবে এ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন আগে শেষ করা।’ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ দফতরে রোববার গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

৫ সিটি করপোরেশনের ভোট একই দিনে হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, এক দিনে হবে না। ৬টি সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচন করতে হবে। এগুলোর মধ্যে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের অনেক দেরি। বাকি ৫ সিটির নির্বাচন দুই দিনে বা তিন দিনে হতে পারে। যেগুলো আগে নির্বাচন উপযোগী হবে, সেগুলোতে আগে ভোট করা হবে।

তিনি বলেন, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসিল নিয়ে এখন পর্যন্ত কমিশনে কোনো আলোচনা হয়নি, তবে আগামী জুনের মধ্যে গাজীপুর সিটির নির্বাচন করতে কমিশন আগ্রহী বলেও জানান তিনি।

সিটি নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এগুলো নির্ভর করবে বাজেটের ওপরে। আমরা বাজেট চাইবো, টাকা পেলে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করবো। তবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করার আগ্রহ রয়েছে। তবে ইভিএমগুলোর ব্যাটারির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, ব্যাটারি রিপ্লেসমেন্ট করতে হবে। সার্ভিসিং করাতে হবে। সেজন্য টাকা লাগবে। তবে কমিশনের ইচ্ছা ইভিএমে করা।

সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী কোনো সিটির মেয়াদ ধরা হয় প্রথম সভা থেকে পরবর্তী ৫ বছর। কোনো সিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হয়।

গাজীপুর সিটির পরবর্তী ভোটের সময় গণনা শুরু হবে ১১ মার্চ। ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। খুলনা ও রাজশাহী সিটির সময় গণনা শুরু হবে ১৩ এপ্রিল, ১০ অক্টোবরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এছাড়া বরিশাল সিটি নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হবে ১৪ মে, ভোট করতে হবে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে। সিলেট সিটির নির্বাচন করতে হবে ৬ মে থেকে ৬ নভেম্বরের মধ্যে। আর ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হবে ২০ ডিসেম্বর থেকে, আগামী বছরের ১৯ জুনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে।


আরও খবর