Logo
শিরোনাম

শীতে কেন বাড়ে পায়ের ব্যথা? মুক্তি মিলবে যেভাবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আবহাওয়া এখন বেশ ঠান্ডা। সারাদিন রোদের তাপে গরম অনূভূত হলেও, সন্ধ্যা থেকেই টের পাওয়া যায় শীতে আগমনী বার্তা। শীতে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। শুধু ফ্লু নয়, শীতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে যেমন-হাতে, পায়ে, ঘাড়ে, পিঠে, কোমরে ব্যথা বেড়ে যায়। ফলে চলাফেরায় বেশ কষ্ট পোহান অনেকেই।

তবে ঠান্ডা আবহাওয়া বা শীতে পায়ের ব্যথাতেই বেশিরভাগ মানুষ কষ্ট পান। তবে শীতে পায়ে ব্যথা হওয়ার কারণ কী ও কীভাবে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? এ বিষয়ে হায়দ্রাবাদের কেয়ার হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট, অর্থোপেডিক ও জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জন ডা. মনোজ কুমার গুডলুরু জানিয়েছেন ঠিক কী কী কারণে শীতে বাড়ে পায়ে ব্যথা ও ঘরোয়াভাবে কীভাবে এই ব্যথা সারানো যায়-

পায়ে ব্যথার কারণ কী: অতিরিক্ত পায়ের পরিশ্রম, জয়েন্ট, হাড়, পেশী, লিগামেন্ট, টেন্ডন বা অন্যান্য নরম টিস্যুতে আঘাত, পানিশূন্যতা, রক্তে পটাসিয়াম, ভিটামিন ডি, সোডিয়াম বা ম্যাগনেসিয়ামের অভাব, পেশী ক্লান্ত হলে নমনীয়তার অভাব। আপনি যদি গুরুতর ও একটানা পায়ের ব্যথায় ভোগেন তাহলে দ্রুত ডাক্তার দেখান। না হলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

ঠান্ডা আবহাওয়া কি পায়ের ব্যথার জন্য দায়ী:  শীতকালে জয়েন্টে ব্যথা বা পায়ে অস্বস্তি হওয়া খুবই সাধারণ বিষয় বলে জানান এই বিশেষজ্ঞ। বিশেষ করে বয়স্ক ও যারা আসীন জীবনযাপন করেন তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়। মূলত দুটি কারণে শীত জয়েন্টে ব্যথা বাড়ে, সেগুলো হলো- প্রথমত শীতকালে গতিশীলতা কমে যায় ফলে হঠাৎ পায়ে চাপ পড়লে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া শীতে সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন পাওয়ার সম্ভাবনাও কমে। যা শীতকালে পায়ে ব্যথার দ্বিতীয় প্রধান কারণ।

পায়ের ব্যথা কমানোর উপায়

স্বাস্থ্যকর খাবার খান: ভিটামিন ডি, সি, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, আদা, সয়াবিন, সালমন মাছ, সবুজ শাকসবজি, বাদাম, বীজ ও কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখতে হবে শীতে। এই খাবারগুলো হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

যোগব্যায়াম করুন: শীতে বেশিরভাগ মানুষই অলস হয়ে পড়েন। এ কারণে অনেকেই শরীরচর্চা কম করেন। আর পর্যাপ্ত চলাচল ও শরীরচর্চার অভাবে পায়ের ব্যথা বাড়তে পারে। এ কারণে নিয়মিত ২০-৩০ মিনিট যোগব্যায়াম করুন। যা পায়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে পায়ের জন্য উপকারী এমন কয়েকটি যোগাসন করুন ১০ মিনিটের মতো। এতে আপনার ভারসাম্য উন্নীত হবে। এছাড়া স্নায়ুতন্ত্রকে প্রশমিত করবে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত হবে, নিতম্ব, পা, পায়ের পেশীতে চাপ ও উত্তেজনাও কমবে। একই সঙ্গে গোড়ালির ব্যথা ও ফোলাভাবও কমবে।

ওজন কমান: পায়ে ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা। তাই আপনি যদি ওভারওয়েট বা স্থূলকায় হন তাহলে এখন থেকেই ওজন কমানোর চেষ্টা করুন। তাহলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে পায়ের ব্যথা থেকেও মুক্তি মিলবে।

ম্যাসেজ করুন: ওয়ার্কআউটের পরে শরীরের যেসব অংশে বেশি চাপ পড়েছে সেসব স্থানের পেশীতে ম্যাসেজ করুন। ফলে ব্যথা কমবে। আর অবশ্যই শরীরচর্চার আগে ও পড়ে স্ট্রেচিং করুন, না হলে রগে বা পেশিতে টান লাগতে পারে।

হাইড্রেটেড থাকুন: পায়ে ক্র্যাম্পের সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো ডিহাইড্রেশন। ক্র্যাম্প হলো একটি অনিয়ন্ত্রিত পেশী সংকোচন। শরীর পর্যাপ্ত আর্দ্র থাকলে পেশীর শিথিলতা বজায় থাকে।

অন্যদিকে শরীরে পানির ঘাটতি থাকলে পেশীগুলো উত্তেজিত হয়ে ওঠে ও ক্র্যাম্পিং বা পেশীর খিঁচুনি বাড়ে। তাই সারাদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

গরম ও ঠান্ডা সেঁক: পেশীর ব্যথা কমাতে ঠান্ডা সেঁক নিন। এটি পেশীর খিঁচুনি, ফোলাভাব ও ব্যথা কমাতে পারে। অন্যদিকে গরম সেঁক কম্প্রেস ক্লান্ত পেশী পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে।

নিউজ ট্যাগ: পায়ের ব্যথা

আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর