Logo
শিরোনাম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জমে ওঠেনি শেরপুরের পর্যটন কেন্দ্রগুলো

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৩৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

শেরপুর থেকে সাঈদ আহাম্মেদ সাবাব প্রতিনিধি:

শেরপুর জেলার নয়নাভিরাম গারো পাহাড়ের পিকনিক স্পট (পর্যটন কেন্দ্র) গুলো এবার জমে ওঠেনি। করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকদেরও ভালো লাগে না। আবার এখানকার ইজারাদার ও ব্যবসায়ীদেরও লাভের পরিবর্তে গুনতে হচ্ছে লোকসান।

দেশের উত্তর সীমান্তবর্তী শেরপুর জেলার নয়নাভিরাম গারো পাহাড়। এ গারো পাহাড়ের নৈসার্গিক দৃশ্য অবলোকন করার জন্য সারা দেশের মানুষ এখানে প্রায় সারা বছরই বেড়াতে আসেন। তাই এখানে শেরপুর জেলা প্রশাসন গড়ে তুলেছে গজনী অবকাশ ও বনবিভাগ প্রতিষ্ঠা করেছে মধুটিলা ইকোপার্ক নামে দুটি পর্যটন কেন্দ্র। এ পর্যটন কেন্দ্রে শীত ও শুকনো মওসুমে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এখানে সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য আসেন। কিন্তু করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এবার দর্শনার্থী খুবইক কম। তাই ভালো লাগেনা এখানে আসা দর্শনার্থীদেরও। এমনই একজন ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা নিশাদ হুছনাইন নামের এক চাকুরীজীবি জানান, আমার ভালো লাগার জায়গা এ পর্যটন কেন্দ্র। কিন্তু দর্শনার্থী কম থাকায় এবার সেই আগের মতো ভালো লাগছেনা।

আর দর্শনার্থীদের জন্য পশরা সাজিয়েছে এখানকার ব্যবসায়ীরা। মওসুমের জন্য দোকানীরা মালামাল মজুদ করে রেখেছেন। এছাড়া বিভিন্ন স্পট ইজারা নিয়ে থাকে ইজারাদাররা। কিন্তু মরণব্যাধী করোনার কারণে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এবার জমে উঠেনি শেরপুরে পর্যটন কেন্দ্রগুলো। এতে এখানকার ইজারাদার ও ব্যবসায়ীরা বেকায়দায় পড়েছে। দর্শনার্থী কমে যাওয়ায় তাদের টাকা তুলতে পারে নাই এবার। তাই পুঁজি হারিয়ে এখন তারা দিশেহারা।

অবকাশ কেন্দ্রের মেইন ইজারাদার শাহজাহান সরকার জনান, লোকজন কম আসায় গাড়ীও খুব আসতাছে। এতে আমাদের টাকা উঠছেনা। এতে আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। দোকানী রোজিনা বেগম জানান, ছাত্র-ছাত্রী না আসায় এবার আমাদের বেচাকেনা নাই। এঅবস্থায় আমরা ঘরভাড়া দিমু কেমনে আর নিজেরাই খামু কি।

শিশুদের ভালো লাগার জায়গা এটা একটা। এখানে শিশুরা এসে বেশ আনন্দ পায়। কিন্তু করোনার কারণে তারাও এখানে আসছে খুবই কম। ফলে এখানে আসা শিশুরাও আগের চেয়ে কম আনন্দ পাচ্ছে। শিশু রত্না জানায়, এ গজনী অবকাশটা আমাদের খুব ভাললাগে। কিন্তু মানুষ আগের তুলনায় এখন কম আসছে। ঢাকা থেকে আসা শিশু ওয়াছেক মাযহার জানায়, এখানে শিশুদের অনেক রাইট আছে। যা আমাদের অনেক আনন্দ দেয়। 

এদিকে দর্শনার্থীদের অভিযোগ পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে আরো আকর্ষনীয় করা প্রয়োজন। উন্নত খাবার হোটেল, পুরুষ মহিলাদের জন্য আলাদা ওয়াশরুম, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করাসহ এ পর্যটনকেন্দ্রকে নিয়ে আরো প্রচারনা চালানো দরকার।

নাশেদ হোছনাইন নামের একজন জানান, এ জায়গাটা অনেক সুন্দর। তবে এখানে পুরুষ মহিলাদের জন্য আলাদা ওয়াশ রুম বানানো দরকার। নিচের লেইকটা সুন্দর ও মনমুগ্ধকর করা দরকার।

দর্শনার্থী কম থাকায় এখানে গড়ে উঠা মিনি চিড়িয়ানার মালিকও আছে বেকায়দায়। তারও খরচ ওঠছেনা। পর্যটন কেন্দ্রের ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের ক্ষতির কথা স্বীকার করে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল মাহমুদ বলেন, মহামারী করোনা আমাদের অনেক কিছুরই ক্ষতি করেছে। 

এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের বিষয়টি বিচেনার জন্য স্থানীয়রাও দাবী তুলেছেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্যটন কন্দ্রের উন্নয়ন ধীরে ধীরে হচ্ছে, সামনে আরো উন্নয়ন হবে। ব্যবসায়ীদের বিচেনা করা হচ্ছে।

নিউজ ট্যাগ: শেরপুর

আরও খবর

অরণ্যযাপনের আগে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখবেন

বৃহস্পতিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর