Logo
শিরোনাম

সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে শ্লথগতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

২০২২ সালে সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর হয়েছে। চলতি বছর দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরো ধীর হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের (এমটিআই) প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ সালে দেশটির অর্থনীতি বেড়েছে মাত্র ৩ দশমিক ৮ শতাংশ, যা ২০২১ সালের অর্জিত ৭ দশমিক ৬ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অর্ধেক। এছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গত নভেম্বরের প্রাক্কলন বলছে, ২০২৩ সালে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দশমিক ৫ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে থাকবে।

দেশটিতে তৃতীয় প্রান্তিকে ৪ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি থাকলেও চতুর্থ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ২ দশমিক ২ শতাংশ। সূত্র বলছে, চতুর্থ প্রান্তিকে অর্থনীতি ধীর হওয়ার পেছনে উৎপাদন খাতের বার্ষিক ৩ শতাংশ সংকোচন অন্যতম দায়ী। দ্বিতীয় প্রান্তিকের তুলনায় তৃতীয় প্রান্তিকে ১ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়লেও চতুর্থ প্রান্তিকে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চিত্র বিপরীত। এর কারণ হিসেবে এমটিআই জানিয়েছে ইলেকট্রনিকস, রাসায়নিক ও বায়োমেডিকেলের উৎপাদন কমেছে।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক ওভারসিজ চাইনিজ ব্যাংকিং করপোরেশন (ওসিবিসি) ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ সেলেনা লিং বলেন, উৎপাদন খাতের সংকোচন ২০২০ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের পর প্রথম ছিল। বৈশ্বিক মন্দায় উদ্বেগ বাড়ছে এবং সে সঙ্গে ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদাও কমছে। বিশেষ করে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে এর প্রভাব পড়েছে।

এমটিআই জানিয়েছে, অক্টোবর-ডিসেম্বরে দেশটির নির্মাণ খাত এক বছর আগের তুলনায় ১০ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে। এ হার তৃতীয় প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৮ শতাংশের চেয়ে বেশি। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই নির্মাণ খাতের উৎপাদনে পুনরুদ্ধার অব্যাহত রয়েছে। দেশটিতে চতুর্থ প্রান্তিকে পরিষেবা খাতের মধ্যে পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্য, পরিবহন ও সঞ্চয় খাত সামগ্রিকভাবে ২ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। এ হার তৃতীয় প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশের তুলনায় ধীর। তবে চতুর্থ প্রান্তিকে বাসস্থান, খাদ্য, রিয়েল এস্টেট, প্রশাসন ও সহায়তা পরিষেবা খাতগুলো সম্মিলিতভাবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে তৃতীয় প্রান্তিকে খাতগুলো ৯ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছিল। ২০২১ সাল থেকে সিঙ্গাপুরের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়েছে। তবে ২০২২ সালে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এমটিআইয়ের প্রত্যাশিত ৩ দশমিক ৫ শতাংশ প্রাক্কলনের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। পরিষেবা খাত এক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, চতুর্থ প্রান্তিক ও ২০২২ সালের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পরিসংখ্যান আগামী ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হবে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ২০২২ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত প্রাক্কলনে বলা হয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২০২১ সালের ৬ শতাংশের পর ২০২২ সালে ৩ দশমিক ২ শতাংশে নেমেছে। ২০২৩ সালে তা ২ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে আসতে পারে। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা সতর্ক করেছেন, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের বিশ্ব অর্থনীতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হবে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্কলেস ব্যাংকের সিঙ্গাপুর ইউনিটের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ব্রায়ান ট্যান বলেন, উৎপাদন ও বাণিজ্য কার্যক্রমের মন্দা চলতি বছরেও অব্যাহত থাকতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের পুনরুদ্ধার সিঙ্গাপুরের পরিষেবা খাতকে প্রসারিত করবে।

নিউজ ট্যাগ: সিঙ্গাপুর

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর