Logo
শিরোনাম

সন্তান কথা শোনে না? জানুন তাকে বাধ্য করার সহজ টিপস

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সন্তান যদি বাবা-মায়ের কথা না শোনে, তাহলে সেই ক্ষেত্রে কী করবেন তা নিয়েই আলোচনা করা হল এখানে। অনেক সময় বাচ্চারা বড়দের কথা শুনতে চায় না। তখন বকাবকি না করে চেষ্টা করুন ভালো ভাবে তাকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে। কেন বড়দের কথা শোনা উচিত, সেটা বুঝিয়ে বলুন আপনার সন্তানকে।

সন্তান যে সময় বড় হয়ে ওঠে, সেই সময় তার মধ্য়ে নানা ব্যবহারগত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এই সময় তার কোনও কোনও আচরণ বাবা-মা হিসেবে আপনাদের পছন্দ না-ই হতে পারে। কিন্তু তা বলে তাকে বকাঝকা করে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না। বরং সন্তানের এই বড় হয় ওঠার সময় তার বুঝে তার পাশে থাকা প্রয়োজন।

ছোট বাচ্চাদের মধ্যে বেশিরভাগ সময়েই ভালো ও খারাপের বোধ গড়ে ওঠে না। তাই ঘরের চারদিকে অকারণে দৌড়ে বেড়ানো বা বাড়িতে বড়রা দরকারি আলোচনা করার সময় হই-হট্টগোল করা বাচ্চাদের খুবই স্বাভাবিক আচরণ। অনেক সময় জিনিসপত্র ছোড়া এমনকি কাউকে মারধর করার স্বভাবও দেখা দেয় কোনও কোনও বাচ্চার মধ্যে। এরকম সময়ে বারণ করলেও তারা শুনতে চায় না। এই অবস্থায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা বাবা-মায়ের পক্ষে সত্যিই চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে ওঠে।

এই মিথ্যে কখনোই বলবেন না সন্তানকে:

পড়াশোনার প্রতি বাচ্চাদের রুচি বাড়ানোর জন্য আমরা প্রত্যেকেই বলে থাকি যে, আমি পড়াশোনায় খুব ভালো ছিলাম।’ কিন্তু এটি সত্যি হলেই এমন কথা বলুন তাদের। এমন কোনও মিথ্যে নিজের সন্তানকে বলবেন না, যা একদিন তার সামনে ধরা পড়ে যেতে পারে। পরিবারের সদস্য বা বন্ধুবান্ধবরা আপনার গোপন সত্যটি সন্তানের সামনে ফাঁস দিতে পারেন। অথবা এ-ও হতে পারে, আপনার রেজাল্ট সন্তান দেখে ফেলল। তখন তাদের কাছে কিছুই লুকানো থাকবে না।

বাচ্চার ওপর প্রভাব:

আপনার মিথ্যে ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চা আপনাকে মিথ্যাবাদী মনে করতে শুরু করবে। আবার আপনার কোনও কথাকেই বিশ্বাস করতে পারবে না। তখন পড়াশোনায় রূচি বাড়ানোর জন্য আপনার প্রচেষ্টাও বিফল হতে পারে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে আপনাদের দেখাদেখি বাচ্চারা মিথ্যা কথা বলাকে স্বাভাবিক মনে করতে পারে।

বাচ্চাদের ভুল করা থেকে আটকানোর জন্য, খাওয়ানো বা ঘুম পাড়ানোর সময় অনেকেই অনেক রকমের ভয় দেখিয়ে থাকি। তার মধ্যে অন্যতম হল জুজুবুড়ি বা শ্যাওড়া গাছের পেত্নীর ভয় দেখিয়ে তাদের দিয়ে কাজ হাসিল করানো।

বাচ্চাদের ভুল কাজ করা থেকে আটকাতে হলে, তাদের বোঝান যে সেই কাজের কেমন প্রভাব পড়তে পারে। কখনও কোনও কাল্পনিক চরিত্র দাঁড় করিয়ে তাদের ভয় দেখাবেন না। এর ফলে বাচ্চার মনে ভয় দানা বাঁধে। অন্তর থেকে দুর্বল হতে শুরু করে তারা।

একটি শিশুর বড়দের কথা না শোনার অভ্যেসের পেছনে একাধিক বিষয় কাজ করতে পারে। এর মধ্য়ে অনেকটাই নির্ভর করে বাবা-মায়ের উপর। অনেক সময় এখনকার দিনে বাবা ও মা দুজনেই নিজেদের পেশাগত জীবন নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে সন্তানকে যথেষ্ট সময় দিতে পারেন না। সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় তাঁরা ভুলে যান যে তাঁরা একটি ছোট শিশুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন এবং শিশুর সঙ্গে শিশুর মতোই আচরণ করা জরুরি। আগেকার দিনে সন্তান ভুল করলে তাকে কড়া ভাবে শাসন করার রীতি ছিল। শাসনের ভয়ে সন্তান আর ভুল কাজ করবে না বলে মনে করা হত। তবে পেরেন্টিং স্টাইল এখন বদলেছে অনেকটাই। সন্তানকে শাসন করার বদলে তাকে ভালো করে সময় নিয়ে খারাপ ও ভালোর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখান।

সন্তান যদি আপনার কথা না শোনে তাহলে কী করবেন?

* সন্তান কথা না শুনলে তার সঙ্গে তার বয়সের মতো করেই মিশুন। ঠিক বাচ্চার মতো করেই তার সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করুন, কেন সে কথা শুনতে চাইছে না। বন্ধুর মতো করে কথা বললে সন্তান আপনার কাছে তার মনের কথা বলবে।

* সন্তানের সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। কথা বলার সময় আই কনট্যাক্ট খুবই জরুরি। এতে আপনার প্রতি আস্থা তৈরি হবে সন্তানের মনে।

* সন্তানের সঙ্গে কথা বলার সময় মাথা গরম করে ফেলবেন না। এতে সন্তান হয় ভয় পাবে, নয়তো বিরক্ত হবে।

* সন্তান আপনার কথায় ভয় পেয়ে গেলে হাসি-মজা করে পরিস্থিতি হালকা করে দিন।


আরও খবর

আঙ্গুল ফোটানো কি খারাপ?

শনিবার ০২ জুলাই 2০২2

মাস্ক পরা ভুলে গেলো সবাই?

বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর