Logo
শিরোনাম

সরকারি চাকরিজীবীদের ভাতার হার পুনর্নির্ধারণ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সরকারি ব্যয় কমাতে বিদেশ ভ্রমণ বন্ধসহ বিভিন্ন ধরনের সিদ্ধান্ত এরইমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার বেসামরিক প্রশাসনের আওতাধীন দেশের সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৈনিক ভাতা, ভ্রমণ ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমণ ভাতার হার পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ গত বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ক্যাটাগরি-১-এর আওতাভুক্ত গ্রেড-১ ও তদূর্ধ্বদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকা; গ্রেড-২ ও গ্রেড-৩ আওতাভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ১ হাজার ২২৫ টাকা এবং গ্রেড-৪ ও গ্রেড-৫ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ১ হাজার ৫০ টাকা।

ক্যাটাগরি-২ এর আওতাভুক্ত গ্রেড-৬ ও গ্রেড-৭ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ৯০০ টাকা এবং গ্রেড-৮ থেকে গ্রেড-১০ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ৮৭৫ টাকা।

ক্যাটাগরি-৩ এর আওতাভুক্ত গ্রেড-১১ থেকে গ্রেড-১৩ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ৭০০ টাকা এবং গ্রেড-১৪ থেকে গ্রেড-১৬ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ৪৯০ টাকা। এছাড়া ক্যাটাগরি-৪ এর আওতাভুক্ত গ্রেড-১৭ থেকে গ্রেড-২০ ভুক্তদের দৈনিক ভাতার পরিমাণ ৪০০ টাকা।

ভ্রমণের (বিমান/লঞ্চ/স্টিমার/সড়ক/রেলপথ) ক্ষেত্রে ক্যাটাগরি-১ (১ম থেকে পঞ্চম গ্রেড) ভুক্তরা বিমানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ৩০ টাকা হারে এবং বিমান ব্যতীত ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ১৮ টাকা হারে ভাতা পাবেন।

বিমানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে গন্তব্যস্থলের সঙ্গে বিমান বন্দরের অবস্থান বাস্তবভিত্তিক ও যুক্তিসঙ্গত হতে হবে।

ভ্রমণের ক্ষেত্রে ক্যাটাগরি-২ (৬ষ্ঠ থেকে ১০ম গ্রেড) ভুক্তরা ২০০ কিলোমিটার ও তদূর্ধ্ব দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ১২ টাকা হারে এবং ২০০ কিলোমিটার কম দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ১৫ টাকা হারে ভাতা পাবেন।

ক্যাটাগরি-৩ (১১ থেকে ১৬ গ্রেড) ও ক্যাটাগরি-৪ (১৭ থেকে ২০ গ্রেড) ভুক্তরা ২০০ কিলোমিটার ও তদূর্ধ্ব দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ৬ টাকা হারে এবং ২০০ কিলোমিটার কম দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটার ৮ টাকা হারে ভাতা পাবেন।

চাকরি বদলিজনিত কারণে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিজেরসহ সর্বোচ্চ চারজনের ভ্রমণ ভাতা পাবেন।

এছাড়া মালামাল পরিবহনের জন্য ক্যাটাগরি-১ ভুক্তরা একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে ১ হাজার ৫০০ টাকা ও সপরিবারে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৩ হাজার টাকা এবং প্রতি কিলোমিটার দূরত্ব ৫০ টাকা হারে; ক্যাটাগরি-২ ভুক্তরা একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে ১ হাজার ২০০ টাকা ও সপরিবারে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৫০০ টাকা এবং প্রতি কিলোমিটার দূরত্ব ৪৫ টাকা হারে; ক্যাটাগরি-৩ ভুক্তরা একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৮০০ টাকা ও সপরিবারে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা এবং প্রতি কিলোমিটার দূরত্ব ২০ টাকা হারে; ক্যাটাগরি-৪ ভুক্তরা একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা ও সপরিবারে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৬০০ টাকা এবং প্রতি কিলোমিটার ৮ টাকা হারে ভাতা পাবেন।

প্রজ্ঞাপনে ভাতার পরিমাণ/হার নির্ধারণে ১ম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ক্যাটাগরি-১-এর আওতায় রয়েছেন ১ম থেকে পঞ্চম গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ক্যাটাগরি-২-এর আওতায় ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম গ্রেডভুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী, ক্যাটাগরি-৩-এর আওতায় ১১ থেকে ১৬ শ গ্রেডভুক্ত কর্মচারী এবং ক্যাটাগরি-৪ এর আওতায় রয়েছেন ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা।

এছাড়া প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, বিমানযোগে ভ্রমণের ক্ষেত্রে গন্তব্যস্থলের সঙ্গে বিমানবন্দরের অবস্থান বাস্তবভিত্তিক ও যুক্তিসঙ্গত হতে হবে। কর্মস্থলে নিয়মিত যাতায়াতকে ভ্রমণ হিসেবে গণ্য করে ভ্রমণ ভাতা দাবি করা যাবে না।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর