Logo
শিরোনাম

শুটিংয়ের ডাকে মুম্বাই উড়লেন বাঁধন

প্রকাশিত:বুধবার ৩১ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নেটফ্লিক্সে বিশাল ভরদ্বাজের খুফিয়ার টিজার প্রকাশের পর বাঁধন-জ্বরে ভুগছে বাংলাদেশ। শিগগিরই এটি উন্মুক্ত হচ্ছে বিশ্বের নামজাদা এই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। তবে তার আগেই ঢাকা থেকে হঠাৎ মুম্বাই উড়াল দিলেন এই অভিনেত্রী। না, খুফিয়ার প্রমোশন প্ল্যানে অংশ দিতে নয় আবার নতুন কোনও প্রজেক্টও নয়। বাঁধন ফের যুক্ত হচ্ছেন খুফিয়ার শুটিং ফ্লোরে। কারণ, তার আরও দুদিনের শুটিং বাকি! মুম্বাই থেকে বললেন, রিলিজ ডেট দুই তিন দিনের মধ্যে চূড়ান্ত হবে। এরমধ্যে আমাকে জরুরি কলে আসতে হলো। এখানে দুদিনের শুটিং বাকি আছে।

অনেকেই জানেন আলোচিত এই ছবির কাস্টিং নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ উঠেছিল গত আগস্ট-সেপ্টেম্বরে। দেশের অনেক শীর্ষ অভিনেত্রী বিশাল ভরদ্বাজের মতো বলিউড জয় করা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতার এই প্রস্তাব ফিরিয়েছেন! কারণ হিসেবে প্রত্যেকেই বলার চেষ্টা করেছেন, এই চরিত্রটি খুবই সেনসিটিভ। বিশেষ করে বাংলাদেশ তথা দেশপ্রেমের প্রেক্ষাপটে। সেজন্যই প্রস্তাবটি লোভনীয় হলেও তারা ফেরাতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু কানফেরত রেহানা ঠিকই কাছে টেনে নিলেন বিশালকে।

গত সেপ্টেম্বরেই রেহানা মরিয়ম নূর ওরফে মুসকান জুবেরী নাম লেখালেন সরাসরি বলিউড খাতায়! তাও আবার টাবুর মতো অভিনেত্রীর সঙ্গে! বিশাল-টাবুর সঙ্গে ইউনিট শেয়ার করা প্রসঙ্গে বাঁধন বলেন, ছবিতে আমার চরিত্র একজন বাংলাদেশি মেয়ের। এটা একটা বই অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে। বাট ফিকশনাল ক্যারেক্টারও আছে। ডেফিনেটলি আমার চরিত্রটা খুবই ভালো লেগেছে। ওটা না হলে তো করতাম না। এ ধরনের চ্যালেঞ্জিং চরিত্রই আমি এখন খুঁজছি। এটাও তেমনই। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, বিশালের মতো ডিরেক্টরের সঙ্গে কাজ করার জন্য বলিউডের বড় বড় স্টাররাও মুখিয়ে থাকেন। এই ছবিতে যুক্ত হওয়ার পেছনে আরেকটি কারণ, টাবু। তিনিও বড় একটা ফ্যাক্টর এই ছবির। আমার তার ক্যারিয়ারগ্রাফ খুব পছন্দ। মনে হলো কখনোই তিনি স্রোতে গা ভাসানো মানুষ না। মনে হয়েছে, তার সঙ্গে যখন স্ক্রিন শেয়ারের সুযোগ হয়েছে সেটাও বড় একটা যুক্তি। আর এই ধরনের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শেখার জন্য মানুষ দূর থেকেও বসে থাকে। দেখে দেখে শেখে। সেখানে সরাসরি কাজ করার সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছি। এমন সুযোগ তো সচরাচর মেলে না। এই অভিজ্ঞতা আমার সামনের জীবনে কাজে লাগবে।

কিন্তু ছবিটিতে বাঁধনের চরিত্রটি আসলেই কতোটা নেতিবাচক কিংবা দেশের বিপক্ষে কতটুকু যাবে; সে বিষয়ে এখনই মুখ খুলতে নারাজ। প্রশ্ন ছিলো, ছবিটি মুক্তির তো বেশি দেরি নেই। সমালোচনার জবাব দিতে প্রস্তুতি কেমন নিলেন। তাছাড়া টিজার প্রকাশের পর আপনার প্রতি দর্শকদের আগ্রহটাও বেড়েছে কয়েকগুণ! ফলে মুক্তির পর সেটির প্রতিধ্বনিটাও আসবে সেই মাপে। জবাবে বাঁধন বলেন, রিলিজের আগেই যদি এই প্রশ্ন করেন, তাহলে তো হলো না। তাছাড়া এই বিষয়টি নিয়ে কিছু বলতে চাই না আমি। আগে রিলিজ হোক। মানুষ দেখুক। একটি সিনেমার একটি চরিত্রে অভিনয় করার মানে তো অপরাধ কিছু নয়। অভিনয় তো অভিনয়ই। সেই চরিত্রটি আমি কতোটা প্রপারলি পোট্রে করতে পেরেছি, সেটাই হোক সমালোচনার বিষয়।

বরং খুফিয়াকে এই অভিনেত্রী দেখছেন তার অভিনয়জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জার্নি হিসেবে। বললেন, শুধু বলিউড প্রজেক্টে কাজ করা না। কাজটা করতে পারার যে মানসিক শক্তি দরকার, সেটা আমি দেখাতে পেরেছি। এটা আমার জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু একইভাবে তো রেহানা মরিয়ম নূরর ইউনিট থেকে বেরিয়েও বলেছিলেন বাঁধন! যদিও এর জবাবে স্পষ্ট ভাষায় বাঁধন বললেন, রেহানার সঙ্গে আমি আমার জীবনের কোনও প্রজেক্টের তুলনা করবো না। ওটা আমার কাছে সবচেয়ে আলাদা। ওটার সঙ্গে আর কিছুর তুলনা হবে না।

মুম্বাই থেকে বাঁধন ঢাকায় ফিরছেন ৫ অথবা ৬ সেপ্টেম্বর। তখনই ছবিটির মুক্তিসহ নানা বিষয়ে আরও বিস্তারিত বলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। নেটফ্লিক্সের জন্য সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে অমর ভূষণের বই এসকেপ টু নোহোয়ার অবলম্বনে। যেখানে বাংলাদেশের বাঁধনের সঙ্গে অভিনয় করেছেন বলিউডের টাবু, আশিষ বিদ্যার্থী, আলি ফজল প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: আজমেরী হক বাঁধন

আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর