Logo
শিরোনাম

থাইল্যান্ডের গাড়ি খাত নিয়ে প্রতিযোগিতায় চীন-জাপান

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

থাইল্যান্ডের বাজারে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগকারী দেশের নাম জাপান। কেবল টয়োটা ও এর বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাই কর্মীর সংখ্যা ২ লাখ ৭৫ হাজার। কিছু পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটির মোট জিডিপির ৪ শতাংশের পেছনে জাপানের এ কোম্পানির অবদান রয়েছে। সব মিলিয়ে ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত থাইল্যান্ডের মোট এফডিআইয়ের (প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগ) হার ছিল ৩২ শতাংশ। জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) তথ্য বলছে, জাপানের এফডিআইয়ের বড় অংশই প্রবেশ করে থাইল্যান্ডের বাজারে।

তবে থাইল্যান্ডের গাড়ির বাজারে জাপানের একচেটিয়া অধিকারের জায়গায় কৌশলগত পরিবর্তন এসেছে। আর এ পরিবর্তনের পেছনে মূল ভূমিকা রাখছে চীন। পরিস্থিতি এমনই দাঁড়িয়েছে যে জাপান-থাইল্যান্ডের মধ্যে সম্পর্কে রীতিমতো প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মূলত গত কিছুদিনে থাইল্যান্ডে বেড়েছে চীনের বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির (ইভি) উৎপাদন। আর এটিই জাপানের গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোকে চাপে ফেলেছে।

সম্প্রতি থাইল্যান্ডে বাণিজ্যের ৬০তম বার্ষিকী পালন করে টয়োটা মোটরস। নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে জাঁকজমকভাবে এ আয়োজন উদযাপন করা হয়। থাইল্যান্ডের কারখানায় প্রস্তুত প্রথম হাইলাক্স ট্রাক ও ১৯৭০ সালের একটি করোলা গাড়িসহ দেশটিতে তৈরি হওয়ার মডেলগুলো এ আয়োজনে প্রদর্শিত হয়। অনুষ্ঠানে কোম্পানির প্রেসিডেন্ট আকিও টয়োডা বলেন, টয়োটা ও থাইল্যান্ডের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। এ যুগলবন্দি সামনের দিনগুলোয় আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তার এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ডের সঙ্গে জাপানের গভীর বন্ধনের বিষয়টিই উঠে আসে। থাইল্যান্ডের বাজারকে অনেকটা নিজের বাড়ির উঠানের মতো বিবেচনা করে টয়োটাসহ জাপানের বড় কোম্পানিগুলো। জাপান ছাড়া অন্য কোনো দেশ থাইল্যান্ডে এত বেশি বিনিয়োগ করেনি। জাপানি করপোরেট কোম্পানিগুলো থাইল্যান্ডে এত বিনিয়োগ করেছে যে এর মাধ্যমে দেশটি আঞ্চলিক মোটর উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

তবে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে। কেননা থাইল্যান্ডে প্রবেশ করতে শুরু করেছে চীনা বিনিয়োগ। কয়েক মাস আগে চীনের ইভি নির্মাতা বিওয়াইডি থাইল্যান্ডের পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলের রাইয়ংয়ে এক বর্গকিলোমিটার জমি কিনতে চুক্তি সই করেছে। এ জমিতে স্থাপিত কারখানায় ২০২৪ সাল নাগাদ ইভি উৎপাদনে যাবে। জমিটি বিক্রি করেছে থাইল্যান্ডের শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠান ডব্লিউএইচএ। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, গত ২৫ বছরের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ লেনদেন। এ লেনদেনের মধ্য দিয়ে ২০২২ সালে চীন থাইল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিণত হয়েছে। জেট্রোর তথ্য বলছে, ১৯৯৪ সালের পর থেকে এ অবস্থান একচ্ছত্রভাবে জাপানের দখলে ছিল।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিপুল এ বিনিয়োগের মাধ্যমে চীন বুঝিয়ে দিয়েছে যে তারা এ অঞ্চলে বিনিয়োগে তার লক্ষ্যমাত্রা কেমন। আগ্রাসী বিনিয়োগকারী হিসেবে আগে থেকেই পরিচিত। আর এখন থাইল্যান্ডে এমন একটি পণ্যের কারখানা চালু করতে যাচ্ছে, বিশ্বে যেটির বড় বাজার ও চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া চীন এরই মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইভি নির্মাতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখন পর্যন্ত থাইল্যান্ডের গাড়ির বাজারে ইভির অবদান মাত্র ১ শতাংশ। কিন্তু খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামনের দিনে প্রতিযোগিতা আরো বাড়বে। নতুন নতুন চীনা কোম্পানি থাইল্যান্ডের বাজারে বিনিয়োগ করতে ও বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ শুরু করেছে। গত তিন বছরে ডব্লিউএইচএ যে পরিমাণ জমি বিক্রি করেছে তার ৩০ শতাংশই কিনেছেন চীন ও তাইওয়ানের ব্যবসায়ীরা।

নিউজ ট্যাগ: থাইল্যান্ড

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর