Logo
শিরোনাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্ত্রীর লাঠির আঘাতে স্বামীর মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৩১৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যশোরের ঝিকরগাছায় স্ত্রীর লাঠির আঘাতে মুস্তাকিন হোসেন সুমন (২৮) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তিনি মারা গেছেন। এ ঘটনায় তার স্ত্রী মিনা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ।

নিহত সুমন ঝিকরগাছা উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের ফুলবাড়ি গ্রামের দাউদ হোসেনের ছেলে। আটক মিনা খাতুন দুই সন্তানের জননী। তিনি একই উপজেলার ঘোড়াদহ গ্রামের নিহান শেখের মেয়ে।

নিহতের ভাতিজা ফিরোজ হোসেন জানান, গত ১৪ মার্চ দুপুরে মিনা খাতুনের ভাই বোন ও মা তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এদিন বিকেলে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিনা তার স্বামীর মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করলে সে আহত যায়।  এ সময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে খুলনা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক সুমনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এ্যাপালো হাসপাতালে ভর্তি করলে বুধবার (১৭ মার্চ) তার মৃত্যু হয়। গভীর রাতে সুমনের মরদেহ যশোর জেনারেল হাসপাতালে আনা হয়।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার (১৭ মার্চ) সকালে সুমনের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ঘাতক মিনা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্থানীয় মহিলারা তাকে ধরে ঘরের মধ্যে আটকে রেখে পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে যায়।

নিহত সুমনের প্রতিবেশিরা জানান, সুমন ও তার মা নাসিমাকে ইতিপূর্বে একাধিকবার মিনা মারপিট করেছে।

ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক জানান, সুমন ও তার স্ত্রীর মধ্যে প্রায় মারামারি হতো। ১৪ মার্চ দুজনের মধ্যে মারামারিকালে লাঠির আঘাতে স্বামী সুমন আহত হয়। 


আরও খবর

জামায়াত-শিবিরের ২৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




ওমরাহ পালনে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সৌদি আরবে ওমরাহ পালন করতে অনেক বাবা মা তাদের সন্তানদের নিয়ে যান। সেখানে গিয়ে যেন শিশুদের নিয়ে কোনো বিড়ম্বনায় পড়তে না হয় সে কারণে অভিভাবকদের জন্য অভিভাবকদের জন্য চারটি নির্দেশনা জারি করেছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। আর তাই ওমরাহ পালনে ইচ্ছুক যাত্রীদের জন্য শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে নতুন নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।

নির্দেশনাগুলো হলো

১. পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট: উমরাহর সময় প্রত্যেক শিশুর ডান অথবা বাঁ-হাতের কবজিতে অবশ্যই পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট থাকতে হবে। লাখ লাখ ওমরাহযাত্রীর ভিড়ে কোনো শিশু হারিয়ে গেলে তার পরিচিতি সম্পর্কিত প্রাথমিক কিছু তথ্য পাওয়া যাবে সেই ব্রেসলেটে।

২. যথাসম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলা: যেসব ওমরাহযাত্রী তাদের শিশুদের নিয়ে ওমরায় এসেছেন, তাদেরকে ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদনের জন্য ভিড় কম হয়- এমন সময় ও স্থান বেছে নিতে বলা হয়েছে।

৩. শিশুদের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা: শিশুদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তাদেরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে অভিভাবকদের যত্নশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রাথমিক দায়িত্ব অবশ্যই অভিভাবকদের।

৪. শিশুদের খাদ্যের প্রতি নজর রাখা : ওমরাহর সময় শিশুরা যেন স্বাস্থ্যকর ও তাদের শরীরের জন্য উপযোগী খাদ্য গ্রহণ করতে পারে, সেজন্য অভিভাবকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।

এর আগে, হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় মক্কা গ্র্যান্ড মসজিদ পরিদর্শনকালে মুসল্লিদের জন্য পাঁচটি নির্দেশনা জারি করেছিল।


আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার ৪ কারণ চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ২৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশে বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। দাম বাড়ার চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক। গত আগস্টে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশে পৌঁছেছে। মূল্যস্ফীতি এখন প্রধান মাথাব্যাথার কারণ হয়েছে দেশবাসীর কাছে।

নিত্যপণ্যের চড়া দামে দিশেহারা ক্রেতারা। দেশে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির জন্য চারটি বিষয়কে দায়ী করেছে বিশ্বব্যাংক। যেসব কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে সেগুলো হলো, অভ্যন্তরীণ জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়া, দুর্বল মুদ্রানীতি, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা কমে যাওয়ায় আমদানি কমে যাওয়া।

একই প্রতিবেদনে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়ে এনেছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির নতুন এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অর্থবছর জিডিপি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সংস্থাটির ঢাকা অফিসে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।

প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, দেশে ২০২৫ সালে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতে ৬ দশমিক ৩ ও মালদ্বীপে ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কায় প্রবৃদ্ধি ছিল নেতিবাচক, মাইনাস ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২৪ সালে দেশটি ঘুরে দাঁড়াবে প্রবৃদ্ধি হবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ।

এর আগে বাংলাদেশে ২০২১-২২ অর্থ বছরে ৭ দশমিক ১ ও ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশ হয়েছে ২০১৬ সালে যা ছিল ৯ শতাংশ।


আরও খবর



রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

২১ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে ৮৫৫ গোল রোনালদোর। এতদিন পর এসে কীসে অভিষেক গোল পেলেন রোনালদো! ইউরোপীয় ফুটবলকে বিদায় বলার কারণে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নেই রোনালদো। তবে আল নাসরের হয়ে আরেক চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলছেন তিনি। সেটা এএফসি চ্যাম্পিয়ন লিগে। এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে গতকাল অভিষেক গোল পেয়েছেন সিআর সেভেন। পর্তুগিজ তারকার 'অভিষেক' গোলের রাতে তাজিকিস্তানের ক্লাব ইস্তিকললের বিপক্ষে ৩১ ব্যবধানে জয় পেয়েছে আল নাসর।

আল আওয়াল পার্কে প্রথমার্ধে দাপট দেখায় স্বাগতিক আল নাসর। তবে প্রথম ৪৫ মিনিটে গোলের দেখা পায়নি। উল্টো বিরতির মিনিটখানেক আগে ইস্তিকললের কাছে গোল হজম করে আল নাসর। প্রথম আক্রমণে গিয়ে গোল করেন সেনিন সেবাই।

বিরতির পর গোলের দেখা পাচ্ছিল না সৌদি ক্লাবটি। অবশেষে ৬৬ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন রোনালদো। তার শট প্রথমে ব্লক হলেও ফিরতি শটে ইস্তিকলোল কিপার রুস্তম ইয়াতিমোভের মাথার ওপর দিয়ে বল জালে জড়ান। এ নিয়ে টানা সপ্তম ম্যাচে গোলের দেখা পেলেন এই পর্তুগিজ তারকা। প্রতিযোগিতায় রোনালদোর প্রথম গোলের পর আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায় পুরো দলের। এরপর পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করেন অ্যান্ডারসন তালিস্কা। তাতে জিতে যায় আল নাসর।

এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রথম গোল পেয়ে উচ্ছ্বসিত রোনালদো। ম্যাচ শেষে সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, 'দলের প্রত্যেকে ভালো খেলেছে। প্রথম এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ গোল পেয়ে আমি খুশি। আমরা জয়কে অব্যাহত রাখি।'

সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই নিয়ে টানা ১০ ম্যাচ জিতল সৌদি ক্লাবটি। আর এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে পেল দ্বিতীয় জয়।

 


আরও খবর



‘তারা কীভাবে খালেদা জিয়ার জন্য আমার কাছ থেকে আরও সহানুভূতি আশা করে’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে তার পক্ষ থেকে আর কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আইন অনুযায়ী যা করতে পারেন খালেদা জিয়ার জন্য তাই করেছেন। অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, তারা কীভাবে খালেদা জিয়ার জন্য আমার কাছ থেকে আরও সহানুভূতি আশা করে।

লন্ডনের মেথোডিস্ট সেন্ট্রাল হল ওয়েস্টমিনস্টারে তার সম্মানে আয়োজিত একটি কমিউনিটি সংবর্ধনায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকেই এখন যুক্তি দিচ্ছেন, আইন নিজের গতিতে চললেও খালেদা জিয়ার প্রতি আমি বেশি সহানুভূতি দেখাতে পারি।

শেখ হাসিনা এসময় ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালের হত্যাকাণ্ড, ২১ আগস্ট, ২০০৪ গ্রেনেড হামলা, শেখ রেহানার বাড়িটিকে একটি পুলিশ ফাঁড়িতে পরিণত করা, যা তিনি জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য প্রণীত আইনের অধীনে পেয়েছিলেন এবং তা বিএনপি সরকারের লংঘনের ঘটনা উল্লেখ করেন। খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর তাকে (শেখ হাসিনা) বাড়িতে প্রবেশের অনুমতি না দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা কীভাবে খালেদা জিয়ার জন্য আমার কাছ থেকে আরও সহানুভূতি আশা করে।

সরকার প্রধান প্রবাসী বাংলাদেশিদেরকে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানান। চলমান ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পটভূমিতে, অনুমোদন এবং পাল্টা নিষেধাজ্ঞা, তিনি খাদ্যের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরতা কমাতে এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে না দেওয়ার জন্য সবাইকে বলেন।

বাংলাদেশ স্মার্ট হবে জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, আমরা বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল ও ডিজিটাল দেশে রূপান্তরিত করেছি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে এটিকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছি।


আরও খবর

আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




এদেশে জন্ম নেওয়া কেউই সংখ্যালঘু নয়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ৯৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

এদেশে যারা জন্মগ্রহণ করেছেন তারা যে ধর্মেরই হোক, কেউই সংখ্যালঘু নয়। নিজেদের সংখ্যালঘু না ভাবতে সনাতন ধর্মের মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার দুপুরে গণভবনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, কে জাতীয় পার্টি, কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ, বা কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে খ্রিষ্টান, তা দেখে সেবা করি না আমরা। সব রক্তের রং লাল। মুক্তিযুদ্ধে সবার রক্ত মিশে গেছে এক স্রোতে। তাই এই দেশ সবার।

সরকারপ্রধান বলেন,  যোগ্যতা দেখেই মূল্যায়ন করা হয়, এখানে ধর্মীয়ভাবে কোনো চিন্তা করা হয় না। বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ। এদেশে সব ধর্মের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে আওয়ামী লীগ। ধর্ম যার যার উৎসব সবার- এই নীতিতে সরকার বিশ্বাস করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণভবনের মাটি আজ ধন্য হয়েছে। যারা এই দেশের মাটিতে জন্ম নিয়েছেন, তারা সবাই এই মাটিরই সন্তান ও নাগরিক। এই মাটির ওপরই আপনাদের অধিকার। কেন সংখ্যালঘু বলেন নিজেদের?

শেখ হাসিনা বলেন, শ্রী কৃঞ্চের আবির্ভাব হয়েছিল দুষ্টের দমন শিষ্টের লালনের জন্য। সব ধর্মের মর্মবাণী এক ও অভিন্ন। ভাষা হয়ত ভিন্ন হতে পারে।

এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ভূলুণ্ঠিত করেছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালায়।

প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার সব ধর্মের উন্নয়নে সমানভাবে কাজ করছে। মসজিদভিত্তিক শিক্ষার যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে তেমনি মন্দিরভিত্তিক শিক্ষারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। হিন্দুরা মন্দিরে যাবে, মুসলিমরা মসজিদে যাবে। সবাই প্রাথমিক শিক্ষা পাবে।


আরও খবর