Logo
শিরোনাম

যুব গেমসের আজ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দীর্ঘ অপেক্ষার পালা শেষ। প্রস্তুত চার হাজার ক্রীড়াবিদ। প্রস্তুত আর্মি স্টেডিয়ামও। শেখ কামাল বাংলাদেশ যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধন আজ। সন্ধ্যা ৭টা ৫৩ মিনিটে গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যদিও তার আগেই শনিবার শুরু হয়ে গেছে গেমসের ময়দানী লড়াই। ২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৭ বয়সভিত্তিক এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ)। গত আসরে ২১টি খেলায় অংশ নেওয়া খেলোয়াড়, কোচ, কর্মকর্তার সংখ্যা ছিল প্রায় ৫০ হাজার। প্রথমবার আয়োজিত সেই যুব গেমস থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় সেভাবে নজর কেড়েছে খুব কম। যদিও আজ শুরু হতে যাওয়া দ্বিতীয় আসরের চূড়ান্ত পর্ব থেকে নতুন ইমরানুর, সানজিদাদের খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের (বিওএ) মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা।

গত ২রা জানুয়ারি শুরু হয় শেখ কামাল যুব গেমস দ্বিতীয় আসরের প্রাথমিক পর্ব। যার চূড়ান্ত পর্ব শুরু হচ্ছে আজ। আট বিভাগের চার হাজার ক্রীড়াবিদ ১৯৩টি সোনার পদকের জন্য লড়বে। সোনার পদক ছাড়াও রুপা থাকছে ১৯৩টি ও ব্রোঞ্জ ২৮৭টি।

২০১৮ সালে যুব গেমসের প্রথম আসরে ২১ ডিসিপ্লিনে খেলা হয়েছে। এবার ডিসিপ্লিন সংখ্যা বেড়ে ২৪-এ উন্নীত হয়েছে। এবারের আসরের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের কার্যক্রমে প্রায় ৬০ হাজার ক্রীড়াবিদ সম্পৃক্ত ছিলেন। সেখান থেকে চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করবেন প্রায় ৪ হাজার ক্রীড়াবিদ। এরই মধ্যে প্রাথমিক পর্ব থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় পাওয়া গেছে বলে বিওএর সহ-সভাপতি শেখ বশির আহমেদ জানিয়েছেন, নিজস্ব তহবিল থেকে আমরা গেমসে প্রাথমিক পর্ব শুরু করেছি। এ পর্বে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের অ্যাথলেটরা অনুশীলনের আওতায় রয়েছে। এরইমধ্যে তৃণমূলে আমরা একঝাঁক প্রতিভাবান অ্যাথলেটের সন্ধান পেয়েছি। অবশ্য এত বড় আয়োজন হলেও উদ্বোধন ও সমাপনী অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যয় কমানো হয়েছে। এই কর্মকর্তা জানান, আয়োজনের ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্র সাধন করা হচ্ছে। স্বল্প ব্যয়ে জমকালো আয়োজনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ২০১৮ সালে প্রথম শেখ কামাল যুব গেমস হয়েছিল। সেখান থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় বাছাই করে তাদের বিভিন্নভাবে সার্ভিসেস ছাড়াও সংস্থায় যুক্ত করা হয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না বলে জানান বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা। তিনি বলেন, ২০১৮ সালের গেমসে যারা ভালো করেছেন, তাদের উল্লেখযোগ্য অংশ ক্রীড়াবিদ হিসেবে বিভিন্ন সংস্থা ও বিকেএসপিতে যুক্ত আছেন। এমন ক্রীড়াবিদের সংখ্যা ৩০০ থেকে ৩৫০ জন। প্রথম যুব গেমস থেকে উঠে আসা ক্রীড়াবিদদের অনেককে বিভিন্ন ডিসিপ্লিনে নিজেদের সেরা অ্যাথলেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এবারের আসরে যেসব ক্রীড়াবিদ ভালো করবেন, তাদের আগামী দিনের অ্যাথলেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যোগ নেয়া হবে। গেমস আয়োজক কমিটির সমন্বয়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, বিকেএসপির অ্যাথলেটরা নিজ জেলা ও বিভাগের হয়ে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে আমরা বঞ্চিত করতে পারি না। বিভিন্ন ইভেন্টে বিকেএসপির অ্যাথলেটদের পরের স্থানগুলোতে থাকা অ্যাথলেটদের মনিটরিং করছে সংশ্লিষ্ট ফেডারেশনগুলো।

সেখানে প্রতিভাবান অ্যাথলেট থাকলে তাদের অবশ্যই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রাখা হবে। এদিকে গত বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিস্থল থেকে গেমসের মশাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রজ্বলন করেন বিওএর সভাপতি ও সেনাপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ।  আজ সেনানিবাস থেকে মশাল নিয়ে গেমসের চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধনী স্থান আর্মি স্টেডিয়ামে নিয়ে যাবেন জাতীয় পুরস্কার পাওয়া সাবেক সাইক্লিস্ট ফারহানা সুলতানা ও ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া সাঁতারু সেলিম মিয়া। ওই দিন আর্মি স্টেডিয়ামে সাতদিনব্যাপী যুব গেমসের মূলপর্বের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

যা থাকছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে:

আজ সন্ধ্যায় সেনানিবাস থেকে মশাল নিয়ে গেমসের চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধনী স্থান আর্মি স্টেডিয়ামে যাবেন জাতীয় পুরস্কার পাওয়া সাবেক সাইক্লিস্ট ফারহানা সুলতানা ও ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া সাঁতারু সেলিম মিয়া। দুপুর দেড়টায় দর্শকদের জন্য গেট খোলা হবে। এরপর প্রি-শো দেখানো হবে ৩০ মিনিট। সন্ধ্যা ৭টায় স্টেডিয়ামে প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরেই বেজে উঠবে জাতীয় সঙ্গীত। শেখ কামাল বাংলাদেশ যুব গেমসের অডিও ভিজুয়াল কনটেন্ট প্রদর্শনী হবে তিন মিনিট। ৭টা ছয় মিনিটে ক্রীড়াবিদ ও গেমসের মাসকটের প্যারেড ১৫ মিনিট। ৭টা ২১ মিনিটে শপথবাক্য পাঠ শুরু হবে। ক্রীড়াবিদদের পক্ষে দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তার ও বিচারকদের পক্ষে শপথবাক্য পাঠ করবেন সাবেক ফিফা রেফারি তৈয়ব হাসান শামসুজ্জামান। নির্ধারিত অতিথিরা বক্তব্যের জন্য সময় পাবেন ১৫ মিনিট। ৭টা ৩৮ মিনিটে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরেই তিনি গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। ৭টা ৫৫ মিনিটে স্টেডিয়ামে মশাল প্রজ্জ্বলন করবেন এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকসে সোনাজয়ী স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান ও সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসে স্বর্ণজয়ী কারাতেকা মারজান আক্তার। রাত আটটায় খেলোয়াড় গ্যালারিতে বসবেন এবং গেমসের থিম সং বেজে উঠবে। ৮টা পাঁচ মিনিটে এমসপিটিএস ও ভারতেশ্বরী হোমস প্রদর্শনী করবে। ৮টা ২৫ মিনিটে আতশবাজির রোশনাইয়ে আলোকিত হবে আর্মি স্টেডিয়ামের আকাশ। সাড়ে ৮টায় স্টেডিয়াম ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর