করোনাভাইরাসের অন্যান্য ধরনের তুলনায় নতুন ধরনের কারণে অসুস্থতা খুব বেশি মারাত্মক হচ্ছে না। পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের বরাতে আরব নিউজ এমন খবর দিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহামারীর নতুন ধরনটি অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। মধ্য ডিসেম্বরে ইংল্যান্ডে প্রথমে এটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরে তা অন্যান্য দেশেও সংক্রমিত হয়েছে। যে কারণে যুক্তরাজ্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এখন বেশ কয়েকটি দেশে করোনা নতুন ধরনের উপস্থিতির খোঁজ পাওয়া গেছে।
গবেষণা করতে বিজ্ঞানীরা নতুন ধরনে আক্রান্ত এক হাজার ৬৯ রোগীর সঙ্গে একই সংখ্যক অন্য করোনায়– যেটি বুনো ধরন বলে পরিচিত– আক্রান্তদের তুলনা করেন।
লিঙ্গ, আবাসিক এলাকা, পরীক্ষার সময় ও বয়সের ভিত্তিতে দুই গ্রুপ ১:১-এ মিলে গেছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৪২ জনের মধ্যে ১৬ জন করোনার নতুন ধরনে আর ২৬ জন বুনো ধরনে আক্রান্ত ছিলেন।
প্রাণহানির ক্ষেত্রে বুনো ধরনে যেখানে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে, সেখানে নতুন ধরনে ১২ জন। জরিপে দেখা গেছে, ২৮টি প্রাণহানি ও হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রে করোনার নতুন ও পুরনো ধরনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কোনো পার্থক্য পাওয়া যায়নি।