Logo
শিরোনাম

২ লাখের বেশি বেতনে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালে চাকরি

প্রকাশিত:শনিবার ১২ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ২৬৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি কক্সবাজারে এডুকেশন ক্যান নট ওয়েট-বাংলাদেশ (ইসিডব্লিউ) প্রকল্পে কনসোর্টিয়াম ম্যানেজার পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

পদের নাম: কনসোর্টিয়াম ম্যানেজারইসিডব্লিউ প্রজেক্ট

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা, সমাজবিজ্ঞান বা এ ধরনের বিষয়ে অন্তত স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। এডুকেশন অ্যান্ড চাইল্ড প্রোটেকশন সেক্টরে অন্তত ৭ থেকে ১০ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর মধ্যে ম্যানেজারিয়াল পদে অন্তত পাঁচ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইআইই, সিপিআইই ও লাইভলিহুড বিষয়ে ভালো জানাশোনা থাকতে হবে। প্রকল্প বাস্তবায়ন, সমস্যা সমাধান ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারদর্শী হতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বাজেট ম্যানেজমেন্ট ও অ্যানালাইসিসে দক্ষ হতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিভাগে কাজের অভিজ্ঞতা এবং চট্টগ্রাম ও রোহিঙ্গা বিষয়ে জানাশোনা থাকলে ভালো। ফিল্ড ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: এক বছরের চুক্তিভিত্তিক (নবায়নযোগ্য)

কর্মস্থল: উখিয়া প্রজেক্ট অফিস, কক্সবাজার

বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক বেতন ২,০৩,৭১২ টাকা। এ ছাড়া কর্মী এবং কর্মীর স্বামী/ স্ত্রী ও সন্তানের মেডিকেল সুবিধা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, উৎসব বোনাস, ছুটি, গোষ্ঠী বিমাসহ অন্যান্য সুবিধা আছে।

যেভাবে আবেদন

আগ্রহী প্রার্থীদের প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের এই লিংকে গিয়ে নিয়োগ ও আবেদনের বিস্তারিত প্রক্রিয়া জেনে নিতে হবে। এরপর একই লিংকের Apply Now-এ ক্লিক করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৯ আগস্ট ২০২৩।


আরও খবর

দেশবন্ধু গ্রুপে ম্যানেজার পদে চাকরি

মঙ্গলবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




তিস্তা পানিবণ্টন চুক্তির সমাধান চান প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

তিস্তা পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে ভারতের সঙ্গে যে মতপার্থক্য রয়েছে, তা সমাধানে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পিটিআইয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেছেন। ভারতের বার্তা সংস্থার ওয়েবসাইটে আজ শুক্রবার এ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছে।

ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে নেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, বছরের পর বছর এই আলোচনা ঝুলিয়ে রেখে দুই দেশেরই কোনো লাভ হচ্ছে না।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, দুই দেশের মধ্যে পানিবণ্টনের বিষয়টি অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো ভাটির দেশগুলোর অধিকার সমুন্নত রাখার সুনির্দিষ্ট অধিকার রয়েছে।

বিষয়টি (পানি বণ্টন) নিয়ে বসে থাকার ফলে কোনো লাভ হচ্ছে না। কতটুকু পানি পাচ্ছি জানা থাকলে যদি সেই পরিমাণ নিয়ে আমি খুশিও না হই, এরপরও (চুক্তিতে) স্বাক্ষর করলে ভালো হবে। এই বিষয়টির সমাধান হতেই হবে, সাক্ষাৎকারে বলেন তিনি।

ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ২০১১ সালে ঢাকা সফরকালে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষর অনেকটা চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল। তবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী এই চুক্তিকে অনুমোদন দিতে অস্বীকৃতি জানানোর ফলে চুক্তি আর হয়নি। তখন মমতা দাবি করেছিলেন, তাঁর রাজ্যেই পানির সংকট রয়েছে। এখনও সমাধান হয়নি এ সমস্যার।


আরও খবর

শহীদি মার্চে লাখো ছাত্র-জনতার ঢল

বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আরব আমিরাতে দণ্ডপ্রাপ্ত সেই ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতের দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। শিগগিরই তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গণমাধ্যম সম্পাদক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ কথা জানান। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ জন বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি আদালত। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং বাকি একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আমিরাতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আমিরাতি নিউজ এজেন্সি (ডব্লিউএএম) তখন জানিয়েছিল, কারাদণ্ডের মেয়াদ শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে।

ডব্লিউএএমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ব্যক্তিরা তাদের নিজ দেশের সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছিলেন। একজন প্রত্যক্ষদর্শী নিশ্চিত করেছেন যে বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেশ কয়েকটি সড়কে বড় ধরনের বিক্ষোভের আয়োজন করেছিলেন।

এদিকে গত ১৮ আগসট ফাউন্ডেশন ফর ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ফ্লাড) চেয়ারপারসন সিনিয়র অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছিলেন, তখন (দূতাবাসের) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা দুবাইয়ের কর্মকর্তাদেরকে জানিয়েছেন এরা সন্ত্রাসী, (প্রবাসী আন্দোলনকারীরা) এরা স্বাধীনতাবিরোধী, এদেরকে অ্যারেস্ট করলে ওনাদের আপত্তি নেই। যার কারণে কোনো প্রকার আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়নি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রত্যেক দূতাবাসে চিঠি দিয়েছে এদেরকে (আন্দোলকারীদের) চুপ করাতে হবে, শাস্তি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য উপদেষ্টাসহ পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছি। ওনারা যেন রেমিটেন্স যোদ্ধাদের নিয়ে ব্যবস্থা নেন। আমরা দেশ থেকে লিগ্যাল সাপোর্ট দেব।

সেদিন ফাওজিয়া করিম ফিরোজ আরও বলেন, দুবাইয়ের যিনি কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন। তিনি কিন্তু সবচেয়ে দায়ী ব্যক্তি যিনি এই ৫৭ জনের দণ্ডের জন্য দায়ী। কোনো ধরনের লিগ্যাল সাপোর্ট দেননি তিনি। তিনি ওদেরকে (আন্দোলনকারীদেরকে) স্বাধীনতাবিরোধী বলেছেন। এটা খুব ফেভারিট ডায়ালগ ছিল। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, যদি দ্বিমত পোষণ করতো তখন আপনি হয়ে যেতেন আরেক দলের ব্যক্তি। আপনি স্বাধীনতাবিরোধী। যখন মানবাধিকার কমিশনে ছিলাম তখন এ কথা আমি নিজেও শুনেছি।

তিনি বলেন, শুধু ৫৭ জনই নয়। আরও বেশি লোকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেকে জানেন না ট্রেস লেস হয়ে গেছে। শুধু আমিরাতে নয়, অন্যান্য দেশেও হয়েছে। আমাদের কাছে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসেছেন। যারা ৫৭ জনের মধ্যে পড়ছেন না। আমরা সব ধরনের সহায়তা দেব। আমরা দুবাইতে স্বেচ্ছায় একটি চেষ্টা করছি। সরকারকে তার ব্যবস্থা অবিলম্বে নিতে হবে।

এ ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশন থেকে নিন্দা জানানো হয়।


আরও খবর



হাসপাতালে স্বাভাবিক কাজে ফিরছেন চিকিৎসকরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামীকাল বুধবার থেকে দেশের সব হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা স্বাভাবিক সূচিতে চলবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। আজ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এ তথ্য জানান হাসপাতালের রেসিডেন্ট চিকিৎসক আব্দুল আহাদ।

তিনি বলেন, আমাদের দাবি অনুযায়ী হাসপাতাল প্রশাসন চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। দোষীদের গ্রেপ্তার করেছে। তাই চিকিৎসকদের কর্মসূচি স্থাগিত করা হয়েছে। কাল থেকে হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা পাবেন রোগীরা।

এর আগে বলা হয়, আজ মঙ্গলবার থেকে সীমিত পরিসরে দেশের সব হাসপাতালের বহির্বিভাগে (আউটডোর) চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে। হাসপাতালের অন্যান্য সেবাও সীমিত পরিসরে চালু থাকবে। এ ছাড়া রোগীদের যাতে অসুবিধা না হয়, সে জন্য চিকিৎসকদের প্রাইভেট চেম্বারে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধিনিষেধ থাকছে না।

আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের মুখপাত্র নিউরোসার্জারি বিভাগের আবাসিক সার্জন (রেসিডেন্ট) আবদুল আহাদ বলেন, মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত আউটডোরে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে। পাশাপাশি সব হাসপাতালে সকাল ৮টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের অবস্থান কর্মসূচি চলবে।

নিউজ ট্যাগ: চিকিৎসক

আরও খবর



মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র ঘিরে হরিলুট

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর মধ্যে অন্যতম কক্সবাজারের মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিকাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ঘিরে ভয়াবহ দুর্নীতি হয়েছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র ঘিরে যেন হরিলুট হচ্ছে।  একের পর এক সামনে আসছে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি ঘিরে দুর্নীতি খবর। প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কয়লা আমদানিতে তিন বছরেই ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের পরিকল্পনা নেয় প্রকল্পে জড়িত দুর্নীতিবাজ শীর্ষ কর্মকর্তারা। কিছুদিন আগেই বিভিন্ন গণমাধ্যমে  মাতারবাড়ীতে ১৭৭০ কোটি টাকার দুর্নীতি শিরোনামে  একটি খবর প্রকাশিত হয়। এর কয়দিন পরেই আবার ১৫ কোটি টাকার তার পাচারের ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ পালাতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবুল কালাম আজাদ।

বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল করিম খানকে গত ২৯ আগস্ট একটি আন্তর্জাতিক কনসোটিয়াম মাতারবাড়ি প্রকল্পে সিজিপিসিবিএল কর্তৃপক্ষকে অনিয়ম ও দুর্নীতি উল্লেখ করে চিঠি প্রদান করা হয়।  চিঠিতে উল্লেখ করা হয়-সিজিপিসিবিএল মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টে ৩ বছর ব্যাপী ৯ দশমিক ৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা সরবরাহের জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে। কয়লা আমদানির ও সরবরাহের অভিজ্ঞতা উল্লেখ থাকলেও কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মেঘনা গ্রুপের ইউনিক সিমেন্ট কনসোর্টিয়ামকে বেআইনি সুবিধা দেয়ার উদ্দেশ্যে দরপত্র প্রক্রিয়া ১০ মাস ধরে দেরি করা হয়। জানা যায়, পরপর চারবার সংশোধনীর মাধ্যমে "কয়লা আমদানীর এবং সরবরাহের অভিজ্ঞতার" শর্তটি পরিবর্তন/পরিবর্ধন  করে কয়লার পরিবর্তে লোহা, সার, কেমিক্যাল, সিমেন্ট, খাদ্য শস্য আমদানীর অভিজ্ঞতা" কে যোগ্যতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দরপত্রে অনিয়মের প্রেক্ষিতে একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করে মেঘনা গ্রুপের ইউনিক সিমেন্ট। সুপ্রিম কোর্টে গতকাল এই শুনানি শুরু হয়েছে। পরবর্তী শুনানি হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রপক্ষ এই শুনানিতে অংশ নেয়নি বলে সূত্র জানিয়েছে।

প্রতিনিধি জানান,  কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রায় ১৫কোটি টাকার বৈদ্যুতিক তার পাচারকালে সাতজনকে আটক করেছে নৌবাহিনী। গত শনিবার রাতভর অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এর আগে গতকাল সকালে অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়ে যান বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবুল কালাম আজাদসহ বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। এরপর গতকাল ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে বিদেশে পালানোর সময় ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এমডি আবুল কালাম আজাদকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এ বিষয়ে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী বলেন, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে একটি প্রভাবশালী চক্র বিপুল পরিমাণ বৈদ্যুতিক তার পাচারের প্রস্তুতি নিয়েছে-এমন তথ্যের ভিত্তিতে মহেশখালীতে দায়িত্বরত নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সৈয়দ সাকিব আহমেদের নেতৃত্বে একটি টিম গতকাল শনিবার বিকেলে বিদ্যুৎকেন্দ্রে অভিযান শুরু করে। বিকেল থেকে রাতভর অভিযান চালিয়ে নৌবাহিনীর সদস্যরা বিদ্যুৎকেন্দ্র সংলগ্ন বন্দরের ৪ নম্বর জেটিঘাট থেকে ১৫ কোটি টাকার বৈদ্যুতিক তার জব্দ করে। এসব বৈদ্যুতিক তার একটি বার্জ জাহাজে করে চারটি কন্টেইনার ভর্তি করে চট্টগ্রামে পাচার করছিল। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে নৌবাহিনী সাতজনকে আটক করে।

পুলিশ জানায়, নৌবাহিনীর জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এসব বৈদ্যুতিক তার চট্টগ্রামের বেসরকারি কোম্পানি ইকবাল মেরিনে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। জিজ্ঞাসাবাদে তারা আরও জানিয়েছেন, এই তার পাচারে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ও এমডি আবুল কালাম আজাদ, প্রধান প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম এবং প্রকল্পের নিরাপত্তা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলফাজ হোসেনও জড়িত।

এরই মধ্যে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আমদানির দরপত্র প্রক্রিয়ায় অভিযোগ ওঠার পর বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত কয়লা থেকে উৎপাদিত ড্রাই অ্যাশ (পোড়ানো ছাই) বিক্রির দরপত্রেও বড় ধরনের অনিয়মের অভিযোগ উঠে। এই অভিযোগ প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সিপিজিসিবিএল-এর বিরুদ্ধে। কয়লার ড্রাই অ্যাশ বিক্রিতে সর্বোচ্চ দরদাতাকে কাজ দেওয়ার কথা থাকলেও সর্বনিম্ন দরদাতাকে দরপত্র পাইয়ে দিতে কিছু অসাধু কর্মকর্তা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে প্রকল্পসূত্রে জানা গিয়েছে। এরই মধ্যে একের পর এক দুর্নীতির খবর সামনে আসায় সিপিজিসিবিএল এমডি আবদুল কালাম আজাদ, নির্বাহী পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, নির্বাহী প্রকৌশলী (ডিজাইন) কামরুল ইসলাম, সহকারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা আলফাজ উদ্দিন ও ডিজিএম (ডেপুটেশন) মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আমাদের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে গত ২২ আগস্ট উঠে আসে যে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সিপিজিসিবিএলের এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকার ভয়াবহ দুর্নীতি ও অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। এতে দেখা যায়, অবৈধভাবে ১৬টি কাজে ১০৬ কোটি ৩৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার ভেরিয়েশন প্রদান, প্রকল্পের টাউনশিপ এলাকায় বালু ভরাটের নামে ৬৮ কোটি টাকা,  বিটুমিন বা পিচের সড়ক না করে কংক্রিটের সড়ক নির্মাণ করে ২৫৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, সিপিজিসিবিএলের নিজস্ব স্ক্র্যাপ বিনা নিলামে বিক্রির মাধ্যমে ৫৩ কোটি টাকা, ইনস্টিউশনাল ডেভেলপমেন্টের নামে ১২ কোটি টাকা, প্রকল্পের ঠিকাদারের লেফটওভার ম্যাটেরিয়াল বিক্রির মাধ্যমে ২৬ কোটি টাকা ছাড়াও বিভিন্ন মূল্যবান মালামালের কান্ট্রি অব অরিজিন পরিবর্তন করে এবং প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে প্রকল্পে নিম্নমানের মালামাল সরবরাহ করা হয়।


আরও খবর



মুখোশের আড়ালে দিলীপ আগরওয়ালার মাফিয়া সাম্রাজ্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মানবিকতার ফেরিওয়ালা সেজে মুখোশের আড়ালে সোনা চোরাচালানের অপ্রতিরোধ্য নায়ক হয়ে ওঠা দিলীপ আগরওয়ালার উত্থান সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী গ্রাম থেকে উঠে আসা সাধারণ দিলীপ আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতা, নারী আর সোনা চোরাচালানকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যান। আর এটিকেই নিজের অর্থবিত্ত আর অবৈধ সম্পদের সিঁড়ি বানিয়ে হয়ে ওঠেন অপরাধজগতের বেপরোয়া মাফিয়া। নিজেকে বড় আওয়ামী লীগার পরিচয়ে সভা-সমাবেশে, বক্তব্যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মাদক ও চোরাচালানের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে সততার বন্দনা করেছেন অবিরাম।

অথচ আড়ালে ছিলেন অন্ধকারজগতের কারিগর। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের মন্ত্রী-আমলাদের নাম ভাঙিয়ে গত দেড় দশকে গ্রামের সাধারণ দিলীপই হয়ে ওঠেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

সরেজমিন চুয়াডাঙ্গা ঘুরে ও তাঁর এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্যই পাওয়া গেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, দিলীপ আগরওয়ালার মুখোশের আড়ালের ছবিটি সম্পর্কে তাঁরা কিছুই জানতেন না।

সবার চোখে ধুলা দিয়ে চোরাকারবারির কালো অধ্যায় গড়ে তুলেছেন র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আওয়ামী লীগ নেতা দীলিপ কুমার আগরওয়ালা। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বন্ধু ওয়াজ কুরুনি টিটুর সঙ্গে চুয়াডাঙ্গায় ঠিকাদারি ব্যবসা শুরু করেন দিলীপ। ঠিকাদারি ব্যবসায় সুবিধা করতে না পারলেও নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে জনরোষের শিকার হয়ে পালিয়ে যান ঢাকায়। সেখানে গিয়ে তাঁর কাকা পবন আগরওয়ালার সঙ্গে সিনেমার কাজ শুরু করেন।

সেই সুবাদে তখনকার উঠতি বয়সী মডেল-নায়িকাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন দিলীপ। সিনেমা ব্যবসার পাশাপাশি রাজধানীতে সোনার দোকান ছিল পবনের। সেই ব্যবসার কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পান দিলীপ। চতুর দিলীপ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মিশেই সোনা ব্যবসার গোমর জেনে যান। কৌশলে বাড়তি অর্থ আয়ের পথ খুঁজে বের করেন তিনি।

সীমান্তবর্তী এলাকায় জন্ম নেওয়া দিলীপের চোরকারবারিদের সঙ্গে কৈশোর থেকেই চেনাজানা ছিল। ফলে সহজেই সীমান্তবর্তী চৌগাছা, মহেশপুর ও জীবননগরের বিভিন্ন পয়েন্টের কারবারিদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে। প্রথম দিকে ব্যবসায় সুবিধা করতে পারছিলেন না দিলীপ। এরপর কৌশল হিসেবে উঠতি বয়সীদের নিয়ে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। যারা বিনিয়োগের জন্য অর্থের সংস্থান করে। সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ধীরে  ধীরে ব্যবসার সম্প্রসারণ করেন তিনি।

সূত্র বলছে, ব্যবসার শুরুতে পবনের দোকান থেকে দুবাই, সিঙ্গাপুর থেকে পাচার হওয়া সোনা সংগ্রহ করতেন ব্যবসায়ীরা। ধীরে ধীরে এই ব্যবসা প্রসার হতে থাকে। ২০০৫ সালের দিকে কৌশলে পবনের প্রতিষ্ঠান দখলে নিয়ে গড়ে তোলেন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন আমলা-মন্ত্রীদের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক গড়ে তুলতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি। এমনকি তাঁদের মনোরঞ্জনের জন্য উঠতি বয়সী মডেল ও নায়িকাদের ব্যবহার করতে থাকেন। এরপর দিলীপকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। ক্ষমতাসীনদের ছত্রচ্ছায়ায় নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গা ছাড়াও ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরা সীমান্তে গড়ে তোলেন শক্ত সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটে তৎকালীন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার, যশোরের প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক সংসদ সদস্য শাহিন চাকলাদার, ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল করিম মিন্টু, কালীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আশরাফুল আলমসহ কয়েক উপজেলার অন্তত ২৫ জন প্রভাবশালী জনপ্রতিনিধি ছিলেন বলে অনুসন্ধানে উঠে আসে। এক পর্যায়ে দুবাই, সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশ থেকে অবৈধ পন্থায় সোনা এনে ভারতে পাচার করতে থাকেন। এভাবেই কয়েক বছরের ব্যবধানে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

মানবসেবার গাড়িতে সোনা পাচার

মানবসেবাই ধর্ম স্লোগানে দিলীপ কুমার তাঁর মা তারা দেবীর নামে চুয়াডাঙ্গা শহরে গড়ে তোলেন তারা দেবী ফাউন্ডেশন। কথিত এই মানবিক ফাউন্ডেশন জেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে কোনো ধরনের অনুমোদন নেয়নি। অভিযোগ রয়েছে, ফাউন্ডেশনের আড়ালে সোনা চোরাচালান করতেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। এ জন্য ফাউন্ডেশনের নামে তিনটি অ্যাম্বুল্যান্সও কেনেন। অ্যাম্বুল্যান্সগুলো মাঝেমধ্যে দিনের বেলায় জনসেবার জন্য ব্যবহৃত হলেও রাতে সোনা নিয়ে সীমান্তের দিকে ছুটে চলত বলে জানিয়েছে স্থানীয় অনেকেই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক মানবাধিকারকর্মী জানান, এজাতীয় প্রতিষ্ঠান অনুমোদন না নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কিভাবে চলছে, সেটাই বড় প্রশ্ন। এ রকম শত শত প্রতিষ্ঠান মানবিক কর্মকাণ্ডের নামে বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশিদ বলেন, তারা দেবী ফাউন্ডেশনের কোনো সরকারি অনুমোদন নেই। এমনকি ওই নামের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের কাছে আবেদনও করা হয়নি।

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ছাত্রজীবনে অত্যন্ত ধূর্ত প্রকৃতির ছিল দিলীপ। সে সময় তার পারিবারিক সচ্ছলতা ছিল না। তার বাবা একটি সিনেমা হল পরিচালনা করতেন। হঠাৎ করেই এলাকা ছেড়ে ঢাকায় চলে যায় সে। বছর দুয়েক আগে লোকমুখে শুনি দিলীপ হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। শুনে আমার কাছে অবিশ্বাস্য লাগছিল। পরে জানতে পারলাম সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে সে। এখন এলাকায় এসে সততার মুখোশ পরে মানবিক কাজকর্ম করে দানবীর হতে চাচ্ছে।

দিলীপের স্কুলজীবনের সহপাঠী শহিদুল ইসলাম বলেন, দিলীপ পড়ালেখায় তেমন ভালো ছিল না। টেনেটুনে ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ার পর্যন্ত পড়েছিল। অভাব-অনটনে পড়ে নব্বইয়ের দশকের প্রথম দিকে ঢাকায় চলে যায়। সে সময় এলাকায় আসত না দিলীপ। হঠাৎ ২০০৯ কিংবা ২০১০ সালের দিকে দামি গাড়িতে করে এলাকায় আসে। তখন তার মুখ থেকেই শুনলাম সে নাকি আওয়ামী লীগের বড় নেতা হয়েছে। বড় বড় মন্ত্রী-এমপির সঙ্গে মোবাইল ফোনে ছবি দেখাল।

তিনি আরো বলেন, পরে জানতে পারি, দিলীপ সোনা চোরাকারবারে জড়িয়ে এত অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে। এলাকায় তারা দেবী ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছে। শুনেছি ওই প্রতিষ্ঠানের অ্যাম্বুল্যান্স দিয়ে অবৈধ সোনা চোরাচালান করে থাকে দিলীপ।


আরও খবর

১৫ বছরে ভুয়া কাগজে ব্যাংক লুট

বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪