একরাশ স্বস্তি নিয়েই আজ রবিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
খেলতে ওমানের বিমানে উঠছে বাংলাদেশ দল। রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে
মাহমুদউল্লাহরা রওনা দেবেন ওমানের রাজধানী মাসকাটে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে এখনো নকআউট পর্বে উঠতে
পারেনি বাংলাদেশ। প্রতিবারই মাহমুদউল্লাহদের দৌড় থেমেছে তার আগেই। এবার ইতিহাসের সেই
ধূসর পাতাটি মুছে দেওয়ার বড় সুযোগ বাংলাদেশের সামনে। জয়ের ধারায় থাকায় দল একটু বেশিই
উজ্জীবিত। দলে এমন তিনজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছেন, যাঁরা খেলেছেন প্রতিটি টি-টোয়েন্টি
বিশ্বকাপই। সেই মাহমুদউল্লাহ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে মোস্তাফিজুর রহমান-আফিফ
হোসেনদের মতো ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া তরুণেরাও আছেন।
স্বপ্নপূরণে ১৩ দিন আগে প্রথম রাউন্ডের ভেন্যু ওমানে
যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগেভাগে যাওয়ার একটাই উদ্দেশ্য—নিবিড় অনুশীলন করে কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। ওমানে প্রস্তুতি শেষে
আরব আমিরাতে গিয়ে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে নিজেদের আরও শাণিয়ে নেবেন ক্রিকেটাররা।
পুনরায় ওমানে ফিরে মুশফিকরা অংশ নেবেন বাছাইপর্বে।
ওমানে পৌঁছে এক দিনের কোয়ারেন্টিন শেষে অনুশীলনে
নেমে পড়বে বাংলাদেশ দল। ওমানের ক্যাম্পের শুরুতে আইপিএলে ব্যস্ত থাকায় সাকিব-মোস্তাফিজ থাকছেন না।
তাঁরা দলের সঙ্গে যোগ দেবেন আরব আমিরাতে। সেখানে বাংলাদেশের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচটি
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১২ অক্টোবর। পরেরটি ১৪ অক্টোবর, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।
যদিও আগে কখনো ওমানে খেলেনি বাংলাদেশ, তবু কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হবে না, বলছেন মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ব্যাটার বলেছেন, ‘আমাদের মতোই পরিবেশ (ওমানে), হয়তো গরম বেশি হবে। আমার মনে হয়, যত তাড়াতাড়ি কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব ততই ভালো।