Logo
শিরোনাম

বিরাট কোহলীদের ভাগ্য ফেরাতে পারে আফগানিস্তান

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১১১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

স্কটল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়ে বিরাট কোহালিরা নিজেদের নেট রানরেট আফগানিস্তানের উপরে নিয়ে যাওয়ার পর থেকেই ঝড় উঠেছে গণমাধ্যমে। শনিবার সকাল থেকে আফগানিস্তান বোর্ড এবং তাদের ক্রিকেটারদের টুইটারে একের পর এক শুভেচ্ছাবার্তা আসছে। প্রেরক, অবশ্যই ভারতীয় সমর্থকেরা। বার্তার বক্তব্য মোটামুটি এক: রবিবার যে করে হোক হারাতেই হবে নিউজল্যান্ডকে!

রশিদ খান হোক বা মহম্মদ নবি, আইপিএলের দৌলতে ভারতে এঁদের ভক্তসংখ্যা কম নয়। কিন্তু কোটি কোটি ভারতবাসী এবং কোহালিরাও কোনও দিন যে আফগানিস্তানের জয়ের জন্য প্রার্থনা করবেন, এটা ভাবা যায়নি। ঘটনাচক্রে চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেটাই হচ্ছে। কারণ সকলেরই জানা। কেন উইলিয়ামসনের বিরুদ্ধে দ্বৈরথে যদি শেষ হাসি হাসেন রশিদ খান, তবেই ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে যাওয়ার সুযোগ থাকবে। আর যদি নিউজল্যান্ড হারিয়ে দেয় আফগানিস্তানকে? তা হলে কী হবে, তার উত্তরটা আগের দিন সাংবাদিক বৈঠকে দিয়েই রেখেছেন রবীন্দ্র জাডেজা। ভারতীয় অলরাউন্ডারের কথায়, তা হলে আমরা ব্যাগপত্তর গুছিয়ে বাড়ি চলে যাব।

আপনারা যখন নিউজল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামবেন, তখন একশো কোটি নতুন সমর্থককে পাশে পাবেন। ভারতীয়দের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে একের পর এক শুভেচ্ছাবার্তা আপনারাও নিশ্চয়ই পাচ্ছেন ক্রমাগত?

শনিবার দুপুরে ভিডিয়ো কল মারফত প্রশ্নটা করা গেল আফগানিস্তান দলের ব্যাটার হাসমাতুল্লাহ শাহিদিকে। আইসিসির সাংবাদিক বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন এই অভিজ্ঞ আফগান ক্রিকেটার। প্রথমেই হাল্কা হেসে মাথা নাড়িয়ে বুঝিয়ে দিলেন, ভারতীয়দের শুভেচ্ছাবার্তার ঢল যে নেমেছে, তা জানেন তিনি।

কিন্তু পাশাপাশি একটা ব্যাপার পরিষ্কার করে দিতে চান শাহিদি। বুঝিয়ে দিলেন, এই ম্যাচটা আফগানিস্তান নিজেদের জন্য খেলতে নামবে, ভারতের জন্য নয়। শাহিদি বলে দিলেন, আমরা কিন্তু শুধু আমাদের কথাই ভাবছি। আর কারা কোন জায়গায় আছে, তা নিয়ে আমাদের মাথা ব্যথা নেই। আমাদের লক্ষ্য হল, সেমিফাইনালে যাওয়া। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই মাঠে নামব। অন্য কোনও দলকে শেষ চারে তোলার জন্য নয়।

এই মুহূর্তে পরিস্থিতি যা, তাতে নেট রানরেটে ভারতের (+১.৬১৯) চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে আফগানিস্তান (+১.৪৮১)। ভারতের সবচেয়ে বড় সুবিধে হল, শেষ দিনে নামিবিয়াকে পাচ্ছে তারা। যে কারণে প্রয়োজনে নেট রানরেট বাড়ানোর বড় সুযোগ থাকবে কোহালিদের কাছে। ব্যাপারটা অজানা নয় আফগান ক্রিকেটারদের কাছেও। শাহিদি বলছেন, কাজটা কঠিন জানি। কিন্তু আমরা সেমিফাইনালে ওঠার লক্ষ্যেই নিউজল্যান্ড ম্যাচটা খেলতে নামব।

কোনও সন্দেহ নেই, রবিবার দুপুর থেকে আবু ধাবির স্টেডিয়ামে নজর থাকবে কোহালিদের। প্রার্থনা চলবে, রশিদ খানদের ঘূর্ণির সামনে যেন ভেঙে পড়ে নিউজল্যান্ডের ব্যাটিং। তারও আগে অবশ্য আরও একটা প্রার্থনা নিশ্চয়ই করছেন বিরাট-সহ কোটি কোটি ভারতবাসী। রহস্য স্পিনার মুজিব-উর-রহমান যেন সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। স্কটল্যান্ড ম্যাচের পরে স্বয়ং সুনীল গাওস্কর টিভিতে বলেছিলেন, রশিদ খান, মহম্মদ নবি তো আছেই। এর সঙ্গে যদি মুজিব সুস্থ হয়ে যায়, তা হলে কিন্তু সমস্যা

আফগানরা যতই দাবি করুন, তাঁরা সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছেন, বাস্তবটা কিন্তু সে রকম নয়। নিউজল্যান্ড হেরে গেলে ভারতেরই সেমিফাইনালে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশেরও বেশি।

সেক্ষেত্রে বিরাটদের স্বপ্নপূরণ করার মুখ কারা হতে পারেন? আফগানিস্তানের প্রাক্তন কোচ লালচাঁদ রাজপুত কয়েক জনকে আলাদা করে বেছে নিচ্ছেন। অবশ্যই তালিকায় আছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা লেগস্পিনার রশিদ। যিনি ম্যাচের রং একাই বদলে দিতে পারেন। আছেন ব্যাটার হাজরাতুল্লাহ জ়াজ়াই, অলরাউন্ডার মহম্মদ নবিও। সুস্থ থাকলে রহস্য স্পিনার মুজিব।

নিউজল্যান্ড ফেভারিট হলেও একটা ব্যাপারে নিজেদের এগিয়ে রাখতে চায় আফগানিস্তানের ক্রিকেটারেরা। সেটা হল, মরুশহরের পরিবেশে খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন স্পিন আক্রমণ। শাহিদি বলছিলেন, আমি আবু ধাবির উইকেট এখনও দেখিনি ঠিকই, কিন্তু এটা জানি এই পরিবেশে আমাদের স্পিনাররা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। ওরা এখানে অনেক খেলেছে। এই অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে আসবে বলেই মনে হয়।

রবিবার যদি সত্যিই নিউজল্যান্ডকে হারিয়ে দিতে পারে আফগানিস্তান, তা হলে ভারতের মাটিতে রশিদ খানদের মূর্তি বসার দাবি উঠলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না!

 


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর