Logo
শিরোনাম

বিয়ে বাড়ির গেট নিয়ে সংঘর্ষ: গ্রেফতার আতঙ্কে দুই গ্রাম পুরুষ শূন্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১০৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিয়ের গেট পছন্দ না হওয়ায় ডেকোরেটর কর্মীকে মারধর এবং পরবর্তী সংঘর্ষের জেরে গ্রেফতার আতঙ্কে নবীনগরের কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের দৌলতপুর ও সীতারামপুর গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে সীতারামপুর বাজারে হামলা, ভাঙচুর, মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বুধবার (১৭ আগস্ট) বিকালে বিবদমান দুই গ্রামের ৯শ’র বেশি মানুষকে আসামি করে পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এরপর থেকে এলাকাজুড়ে গ্রেফতার আতঙ্ক বিরাজ করছে। গ্রেফতার এড়াতে দৌলতপুর এবং সীতারামপুর বাজারের দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। অন্য এলাকায় পালিয়ে বেড়াচ্ছেন গ্রামের পুরুষরা।

স্থানীয়রা জানান, সীতারামপুর গ্রামের জিন্নাত আলীর মেয়ের বিয়ের সাজসজ্জার দায়িত্ব পান পাশের গ্রাম দৌলতপুরের সোহেল মিয়া। তবে তার করা গেটের ডিজাইন পছন্দ না হওয়ায় ডেকোরেশন কর্মী সোহেলের সঙ্গে ১৪ আগস্ট কনের দুই ভাই রাজু ও রুমানের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তারা সোহেলকে মারধর করেন। পরে মারধরের ঘটনার জেরে ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় দৌলতপুর ও সীতারামপুরের বাসিন্দারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।

সংঘর্ষ চলাকালে সীতারামপুর বাজারের দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলেও অগ্নিসংযোগ করা হয়। উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। খবর পেয়ে নবীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ঘটনার পর বুধবার নবীনগর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ইমরান বাদী হয়ে শতাধিক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৮শ’ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর দুই গ্রামের সাধারণ মানুষের মধ্যে গ্রেফতার আতঙ্ক বিরাজ করছে। গ্রামবাসী পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রেফতার বাণিজ্য ও হয়রানিরও অভিযোগ করেছেন।

দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল আলিম বলেন, পুলিশ এসে গ্রামে মানুষদের ধরে নিয়ে যায়। আবার ধরার পর পাঁচ-ছয় হাজার টাকা দিলে ছেড়ে দেয়। তারা নিরপেক্ষভাবে কাজ করছেন না।’

হাবিব মিয়া নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, দুই পরিবারের ঝগড়ার কারণে আমরা পুরো গ্রামের লোক এখন কষ্ট ভোগ করছি। রাতে শান্তিতে ঘুমাতে পারি না। পুলিশ ধরে একদিকে, ছাড়ে আরেকদিকে। সকালে আমার ভাই অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ছিল। পুলিশ তাকে ঘরে এসে ধরে নিয়ে গেছে।’ 

সীতারামপুর গ্রামের বাসিন্দা জোহরা খাতুন বলেন, ঝগড়ার পর থেকে আমরা খুবই কষ্টে আছি। বাড়িতে বাচ্চারা আছে, তারাও খুব ভয় পায়। আমরা চাই দুই গ্রামের মানুষ মিলেমিশে চলুক। আমরা ঝগড়া চাই না, শান্তি চাই। ঝগড়ার পর পুলিশ রাত-বিরাতে বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে। পুরুষ লোকেরা বাড়িতে থাকতে পারছে না।’

গ্রাম পুলিশ সদস্য মনিলাল জানান, দুই গ্রামের বাসিন্দাদের সংঘর্ষের জেরে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। এখন দুই গ্রামে যে পুরুষ লোক পাবে তাকেই ধরবে পুলিশ। অজ্ঞাত প্রায় আটশ’ লোকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তাই দুই গ্রামে এখন পুরুষ লোক নাই বললেই চলে।’

ইউপি চেয়ারম্যান মুফতি আমজাদ হোসেইন আশরাফী বলেন, সংঘর্ষের ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। বর্তমানে এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।

নবীনগর থানার এস আই মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এখন এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। কোনও বিশৃঙ্খলা নেই। যারা ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত সাত জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। মামলায় কনের বাবা জিন্নাত আলীকে প্রধান আসামি করে ১২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৮০০ জনকে আসামি করে পুলিশ মামলা করেছে বলে জানান তিনি।  


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর