Logo
শিরোনাম

ব্রাজিলকে হারিয়েও বিদায় নিলো ক্যামেরুন

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

কাতার বিশ্বকাপে গ্রুপের শেষ ম্যাচে ব্রাজিলকে এক গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুন। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ১ টায় লুসাইল স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে এই দু'দল। একাধিক আক্রমণ করলেও গোল করতে ব্যর্থ হয় ব্রাজিল। শেষ পর্যন্ত গোল না হলে গোলশূন্য থেকেই বিরতিতে যায় ব্রাজিল ও ক্যামেরুন। গোলের আশায় মরিয়া হয়ে খেলতে থাকে দু'দল। তবে ম্যাচের অতিরিক্ত মিনিটে ভিনসেন্ট আবুবকর গোল করে ডেড লক ভাঙ্গেন। তার করা একমাত্র গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ক্যামেরুন। হেরে গেলেও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই নক আউট পর্বে যায় ব্রাজিল।

ম্যাচের শুরুতেই আক্রমণে যায় ব্রাজিল। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে বাম দিক থেকে বল নিয়ে আক্রমণে উঠে অ্যান্টোনি। ডি বক্সে ঢুকে বল বাড়ালেও সেখান থেকে কেউ জোড়ালো শট নিতে না পারায় কোন বিপদ ঘটাতে পারেনি তারা। ম্যাচের ৬ মিনিটে অ্যান্টোনিকে ফাউল করার কারণে নুউহো টোলোকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। এরপর ফাউল করার কারণে ম্যাচের ৭ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন ব্রাজিলের ডিফেন্ডার এডার মিলিটাও।

ম্যাচের ১১ মিনিটে বাম দিক থেকে আবারও আক্রমণে উঠে ব্রাজিল। তবে অ্যান্টোনির বাড়ানো বল ধরতে ব্যর্থ হয় জেসুস। ম্যাচের ১৪ মিনিটে বাম দিক থেকে ক্রস করেন জেসুস। লাফিয়ে উঠে হেড করেন মার্টিনেলি। তবে তা অসাধারণ সেভে দলকে রক্ষা করেন ক্যামেরুনের গোলরক্ষক ডেভিস এপাসি। ম্যাচের ১৬ মিনিটে কর্নার পায় ব্রাজিল। তবে সেই কর্নার থেকে সুবিধা করতে পারেনি তারা।

ম্যাচের ২০ মিনিটে চৌপো-মোটিং একক প্রচেষ্টায় বল নিয়ে গেলেও তা আটকে যায় ব্রাজিল ডিফেন্সে। ম্যাচের ২২ মিনিটে ডান দিক থেকে ক্রস করেন ফ্যাবিনহো। সেখান থেকে বল পেয়ে শট করেন ফ্রেড। তবে তা ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে প্রতিহত হয়। ম্যাচের ২৪ মিনিটে বাম দিক থেকে অ্যান্টোনির বাড়ানো বল কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন কলিন্স ফাই। 

ম্যাচের ব২৮ মিনিটে আক্রমণে যায় ব্রাজিল। মাঝমাঠ থেকে একক প্রচেষ্টায় বল নিয়ে যায় রদ্রিগো। তবে ডি বক্সের বাইরে ফাউলের শিকার হয় রদ্রিগো। সেখান থেকে ফ্রি কিক পায় ব্রাজিল। তবে রদ্রিগোর নেওয়া সেই ফ্রি কিক মানব দেওয়ালে লেগে প্রতিহত হয়। ম্যাচের ৩১ মিনিটে আবারও একক প্রচেষ্টায় বল নিয়ে গেলে আবারও ফাউলের শিকার হয় রদ্রিগো। কালিন্স ফাইকে হলুদ কার্ড দেখান রাফারি। ফের ফ্রি কিক পায় ব্রাজিল। দানি আলভেজের নেওয়া সেই ফ্রি কিক চলে যায় ক্রসবারের ওপর দিয়ে।

ম্যাচের ৩৭ মিনিটে সাজানো আক্রমণ থেকে বল পেয়ে গোলমুখে শট করেন অ্যান্টোনি। তবে তা রুখে দেন ডেভিস এপাসি। ম্যাচের ৪১ মিনিটে আক্রমণে যায় ক্যামেরুন। তবে তা রুখে দেন ডিফেন্ডার ব্রেমার। এরপর আরও বেশকিছু আক্রমণ চালায় ব্রাজিল। তবে শেষ পর্যন্ত কোন গোল না হলে গোলশূন্য ন্সমতায় থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে দু'দল। 

বিরতি থেকে ফিরেই প্রথম আক্রমণে যায় ক্যানেরুন। ম্যাচের ৪৭ মিনিটে কর্নার পায় তারা। তবে তা থেকে বিপদ ঘটাতে পারেনি ক্যামেরুন। ম্যাচের ৫১ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর থেকে শট করেন ভিনসেন্ট আবুবকর। তবে তা চলে যায় পোস্টের সামান্য বাইর দিয়ে। ম্যাচের ৫৩ মিনিটে সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি ব্রাজিল। ডি বক্সের ভেতরে জটলার ভেতর থেকে শট করতে ব্যর্থ হয় জেসুস। ফলে গোল করতে ব্যর্থ হয় ব্রাজিল।

ম্যাচের ৫৬ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে বল পেয়ে শট করে মার্টিনেলি। তবে তা অসাধারণ সেভে দলকে রক্ষা করেন ডেভিস এপাসি। কর্নার থেকে বল পেয়ে শট করেন মিলিতাও। তবে তা আবারও রক্ষা করেন ডেভিস এপাসি। ম্যাচের ৫৮ মিনিটে অ্যান্টোনির নেওয়া শটে আবারও অসাধারণ সেভ করেন ডেভিস এপাসি। এই পর্যন্ত ম্যাচে মোট ৬ টি সেভ করেন ক্যামেরুনের এই গোলরক্ষক।

ম্যাচের ৬৭ মিনিটে ব্রাজিল আক্রমণে গেলেও তা অসাধারণ ট্যাকেলে ক্লিয়ার করে দেন এঞ্জো এবোসি। ম্যাচের ৭১ মিনিটে আবারও অ্যাটাকে গেলেও ফিনিশিংয়ের অভাবে গোলের দেখা পায় না ব্রাজিল। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে ডি বক্সের বাইর থেকে শট করেন ক্যামেরুনের অলিভিয়ার এনটিচ্যাম। তবে তা রুখে দেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক এডারসন। 

ম্যাচের ৮০ মিনিটে কর্নার পায় ক্যামেরুন। তবে তা কাজে লাগাতে পারেনি তারা। ম্যাচের ৮১ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে বল নিয়ে ছুটে যায় মার্টিনেলি। তবে তাকে ফাউল করে ভিনসেন্ট আবুবকর। রেফারি তাকে হলুদ কার্ড দেখান। ম্যাচের ৮৪ মিনিটে ডান দিক থেকে ক্রস করেন বদলি নামা রাফিনহা। তবে সেখান থেকে বল জালে জড়াতে ব্যর্থ হয় পেড্র।

এরপরও বেশ কিছু আক্রমণ করে ব্রাজিল। তবে ডেড লক ভাঙ্গতে ব্যর্থ হয় তারা। ম্যাচের অতিরিক্ত মিনিটে গোলের দেখা পায় ক্যামেরুন। দূর থেকে বাড়ানো বলে হেড করে বল জালে জড়ান ভিনসেন্ট আবুবকর। তার গোলে ম্যাচে প্রথম লিড পায় ক্যামেরুন। পিছিয়ে পড়ে গোলের লক্ষ্যে বেশ কিছু আক্রমণ করে ব্রাজিল। তবে গোল করতে ব্যর্থ হয় তার। শেষ পর্যন্ত ক্যামেরুনের কাছে এক ১-০ গোলে হেরে মাঠ ছাড়ে ব্রাজিল। হেরেও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর