Logo
শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভিন্ন শিডিউল

দুই ঘণ্টা পর পর এক ঘণ্টা লোড শেডিং!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১০১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে লোড শেডিংয়ের ঘোষণা দেওয়া হয় গতকাল সোমবার। আজ থেকে দেশে শুরু হয়েছে শিডিউলভিত্তিক লোড শেডিং। অধিকাংশ এলাকায় লোড শেডিংয়ের শিডিউল প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ভিন্ন শিডিউল।

এতে বলা হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুতের আওতাধীন সকল গ্রাহককে দুই ঘণ্টা পর পর এক ঘণ্টা লোড শেডিং দেওয়া হবে। আগামীকাল বুধবার থেকে এ লোড শেডিং কার্যকর হবে।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ কান্তি মজুমদার স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়। চিঠিতে উল্লেখিত বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের এলাকা শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরসহ আশপাশের সামান্য অংশ। এ ছাড়া আশুগঞ্জ, সরাইল, বাঞ্ছারামপুর এলাকাও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার মোট ৯ উপজেলার মধ্যে আটটিতে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক আছে। এর মধ্যে ছয়টি উপজেলা পুরোপুরি পল্লী বিদ্যুতের আওতায়। এ ছাড়া দুই উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় আছে পল্লী বিদ্যুতের লাইন। পল্লী বিদ্যুতের সর্বশেষ প্রতিবেদেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঁচ লাখের বেশি গ্রাহক আছে বলে উল্লেখ আছে।

বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোড শেডিং বেশি দিতে হচ্ছে বলে দাবি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির।

সরকারের দেওয়া নির্দেশনায় মফস্বল এলাকায় প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে লোড শেডিং দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। প্রয়োজনে সেটা বাড়িয়ে দুই ঘণ্টা করার কথা জানানো হয়েছে। তবে ব্রহ্মণবাড়িয়ায় প্রতি দুই ঘণ্টা পর পর এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না বলে শিডিউল প্রকাশ করল কর্তৃপক্ষ। এতে দিন-রাতে মোট আট ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকবে গ্রাহকরা।

এদিকে আজ মঙ্গলবারও জেলার বিভিন্ন স্থানে লোড শেডিং অব্যাহত আছে। সোমবার রাত থেকেই বিভিন্ন উপজেলায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। দিনের বেলায়ও ছিল একই অবস্থা। তবে সে অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকায় তেমন সমস্যা দেখা দেয়নি। পৌর এলাকায় বারবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করলেও স্থায়িত্ব ছিল তুলনামূলক কম।

পল্লী বিদ্যুতের করা তালিকা থেকে দেখা যায়, ঘুরেফিরে ২৪ ঘণ্টাই এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং দেওয়া হবে। সদর দপ্তর, বাহাদুরপুর, বিজয়নগর-২ (চম্পকনগর), আখাউড়া-১ (সদর), উড়শিউড়া (সুলতানপুর), নবীনগর-৩ (বিদ্যাকুট), নবীনগর-৪ (সাহারপাড়), আখাউড়া-২ (মোগড়া), কসবা-২ (তিনলাখ পীর), কসবা-১ (কুটি), নবীনগর-১ (নবীনগর সদর), নবীনগর-২  (থোল্লাকান্দি), নাসিরনগর, বিজয়নগর-১ (চান্দুরা), নবীনগর-৫ (জিনদপুর) উপকেন্দ্রে প্রতি দুই ঘণ্টা পর পর এক ঘণ্টা লোড শেডিং দেওয়া হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম মো. আক্তার হোসেন মঙ্গলবার বিকেল বলেন, যে তালিকা করা হয়েছে সেটা বুধবার থেকে কার্যকর হবে। আশুগঞ্জে ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোড শেডিং বেশি দিতে হবে। কারণ বাইরে থেকে আমরা সে অনুযায়ী বিদ্যুৎ আনতে পারছি না। তবে অবস্থা বুঝে লোড শেডিংয়ের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর