Logo
শিরোনাম

নির্বাচন এলেই বিএনপি-জামায়াত সক্রিয় হয়ে ওঠে : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, নির্বাচন এলেই বিএনপি-জামায়াত এবং উচ্ছিষ্টভোগী অতি বামপন্থি-অতি ডানপন্থিরা ষড়যন্ত্র করার জন্য সক্রিয় হয়। নির্বাচন এলেই তারা ষড়যন্ত্র করার জন্য সক্রিয় হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগের অর্জন এরা চোখে দেখে না।

আজ সোমবার (২৩ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত কিছু উচ্ছিষ্টভোগী অতি বামপন্থি, অতি ডানপন্থি, যাদের কোনো জনসমর্থন নেই, নির্বাচন এলেই তারা ষড়যন্ত্র করার জন্য সক্রিয় হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগের অর্জন এরা চোখে দেখে না। জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে দেখেই এরা ষড়যন্ত্র করতে একাট্টা হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে দেশ যখন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছে তখন এক শ্রেণির মানুষ সমাজে শান্তি বিনষ্ট করে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। গত প্রায় দেড় যুগ ধরে দেশে যে স্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে এবং দেশ যে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এটা অনেকের সহ্য হচ্ছে না।

ক্ষমতায় থাকতে মাদক বিএনপির একটি অস্ত্র ছিল অভিযোগ করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, এদেশের কোমলমতি কিশোরদের ধ্বংস করতে এই বিএনপি এদেশে মাদক আমদানি করে। তারা চায় না এদেশে একটি সুস্থ প্রজন্ম গড়ে উঠুক। পাকিস্তান ভেঙে জাতির পিতা বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ গড়ে তোলেন বলেই তাদের এদেশের মানুষের ওপর রাগ আর ক্ষোভ। এ জাতিকে ধ্বংস করার জন্য জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেই কিছু ছাত্রের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়। তাদের নিয়ে বিদেশ ভ্রমণ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। বিএনপি সবসময়ই চেয়েছে দেশ ধ্বংস হয়ে যাক। আর আওয়ামী লীগ সবসময় চেয়েছে আমাদের দেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে এগিয়ে যাক, এদেশের মানুষ আত্মমর্যাদাশীল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠুক; বিশ্বের বুকে বাঙালির পরিচয় হোক উন্নত সমৃদ্ধ আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেশের সব ইউনিয়ন/উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে সামাজিক সম্প্রীতি কমিটি গঠন করা হয়েছে উল্লেখ করে আ ক ম মোজাম্মেল বলেন, বাল্যবিবাহ, মাদক, জঙ্গিবাদ বিভিন্ন পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সামাজিক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য বিএনপি-জামায়াতসহ দেশি-বিদেশি চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে, তখন সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে ইউনিয়নে-ইউনিয়নে, উপজেলায়-উপজেলায়, জেলায়-জেলায়; সব পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী এই কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এটি জারি করা হয়। তিনি বলেন, কমিটির কার্যক্রমে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের আশাতীত ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গেছে। এর ফলে গত ‍দুর্গাপূজার উৎসব দেশব্যাপী অত্যন্ত শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে পালিত হয়। কোথাও বিচ্যুতি লক্ষ্য করা যায়নি। এই কমিটির মাধ্যমে সমাজের সব মানুষকে একত্রিত করে সমাজের বিভিন্ন সমস্যার মূলোৎপাটন করা হবে বলেও তিনি জানান।


আরও খবর



দেশের অর্থনীতি রক্ষায় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে : সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি রক্ষা করতে হলে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, এখানে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। নির্বাচনে বিদেশীরা নজর রাখছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু  ও বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাহস ও সততা নিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন নিয়ে দেশে যে বিতর্ক হচ্ছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত। নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি, আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সিইসি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। পোলিংয়ে ১০ গুণ বেশি নজর রাখবেন। পোলিং হচ্ছে কাস্ট অব ভোট। বাক্সগুলো ওপেন করা হবে, সবাই প্রতিটি কেন্দ্রে চোখ রাখবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




সাদা-কালো পোস্টারে শুধু প্রার্থী ও প্রতীকের ছবি থাকবে : ইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের নির্বাচনে প্রচারে জন্য ব্যবহার করা নির্বাচনী প্রতীক, পোস্টার ও পোর্ট্রেট এর আকার নির্ধারণ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এছাড়া সাদা-কালো পোস্টারে শুধু প্রার্থী ও প্রতীকের ছবি ছাড়া অন্য কারোর ছবি থাকবে না।

রোববার (২৬ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব আতিয়ুর স্বাক্ষরিত ৪ নম্বর পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

ইসি জানায়, নির্বাচনে প্রদর্শনীর জন্য প্রার্থীদের প্রতীকের আকার, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা তিন মিটারের অধিক হবে না। প্রার্থীদের প্রচারের পোস্টার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৬০ সেন্টিমিটার × ৪৫ সেন্টিমিটার হবে। কাপড় ব্যানার ব্যতীত প্লাস্টিকের ব্যানার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৩ মিটার × ১ মিটার হতে হবে।

ইসি আরও জানায়, প্রার্থী প্রচারের পোস্টার ও ব্যানারে প্রার্থী তার প্রতীক ও নিজের ছবি ব্যতীত অন্য কোনো ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক ছাপাতে পারবেন না।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২৬ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনীত প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এর আগে ২৩ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে দলটির সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আসন্ন নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।

পঞ্চগড়-১ মোঃ নাঈমুজ্জামান ভুইয়া

পঞ্চগড়-২মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন

ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন

ঠাকুরগাঁও-২ মোঃ মাজহারুল ইসলাম

ঠাকুরগাঁও-৩ মোঃ ইমদাদুল হক

দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল

দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম

দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী

দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান

দিনাজপুর-৬ মোঃ শিবলী সাদিক

নীলফামারী-১ মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার

নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর

নীলফামারী-৩ মোঃ গোলাম মোস্তফা

নীলফামারী-৪ মোঃ জাকির হোসেন বাবুল

লালমনিরহাট-১ মোঃ মোতাহার হোসেন

লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ

লালমনিরহাট-৩ মোঃ মতিয়ার রহমান

রংপুর-১ মোঃ রেজাউল করিম রাজু

রংপুর-২ আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী

রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল

রংপুর-৪ টিপু মুনশি

রংপুর-৫ রাশেক রহমান

রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী

কুড়িগ্রাম-১ মোঃ আছলাম হোসেন সওদাগর

কুড়িগ্রাম-২ মোঃ জাফর আলী

কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে

কুড়িগ্রাম-৪ মোঃ বিপ্লব হাসান

গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী

গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি

গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি

গাইবান্ধা-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান

জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু

জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান

বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক

বগুড়া-৩ মোঃ সিরাজুল ইসলাম খান রাজু

বগুড়া-৪ মোঃ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ

বগুড়া-৫ মোঃ মজিবর রহমান (মজনু) )

বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু

বগুড়া-৭ মোঃ মোস্তফা আলম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডাঃ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মুঃ জিয়াউর রহমান

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল ওদুদ

নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্ৰ মজুমদার

নওগাঁ-২ মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার

নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী

নওগাঁ-৪ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ

নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন জলিল (জন)

নওগাঁ-৬ মোঃ আনোয়ার হোসেন হেলাল

রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী

রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী

রাজশাহী-৩ মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ

রাজশাহী-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

রাজশাহী-৫ মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ

রাজশাহী-৬ মোঃ শাহরিয়ার আলম

নাটোর-১ মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল)

নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল

নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক

নাটোর-৪ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী

সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয়

সিরাজগঞ্জ-২ মোছাঃ জান্নাত আরা হেনরী

সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল আজিজ

সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ শফিকুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মন্ডল

সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম

পাবনা-১ মোঃ শামসুল হক টুকু

পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির

পাবনা-৩ মোঃ মকবুল হোসেন

পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ

পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দঃ প্রিন্স

মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন

মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক

কুষ্টিয়া-১ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান

কুষ্টিয়া-২ (ঘোষণা হয়নি)

কুষ্টিয়া-৩ মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ

কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ

চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)

চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ আলী আজগার

ঝিনাইদহ-১ মোঃ আব্দুল হাই

ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী

ঝিনাইদহ-৩ মোঃ সালাহ উদ্দিন মিয়াজী

ঝিনাইদহ-৪ মোঃ আনোয়ারুল আজীম (আনার)

যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন

যশোর-২ মোঃ তৌহিদুজজামান

যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ

যশোর-৪ এনামুল হক বাবুল

যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচাৰ্য্য

যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার

মাগুরা-১ সাকিব আল হাসান

মাগুরা-২ শ্রী বীরেন শিকদার

নড়াইল-১ বি, এম কবিরুল হক

নড়াইল-২ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা

বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন

বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়

বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার

বাগেরহাট-৪ এইচ, এম, বদিউজ্জামান সোহাগ

খুলনা-১ ননী গোপাল মন্ডল

খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন

খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন

খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মূর্শেদী

খুলনা-৫ নারায়ন চন্দ্র চন্দ

খুলনা-৬ মোঃ রশীদুজ্জামান

সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন

সাতক্ষীরা-২ মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু

সাতক্ষীরা-৩ আ, ফ, ম রুহুল হক

সাতক্ষীরা-৪ এস. এম. আতাউল হক

বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু

বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা

পটুয়াখালী-১ মোঃ আফজাল হোসেন

পটুয়াখালী-২ আ, স, ম, ফিরোজ

পটুয়াখালী-৩ এস. এম শাহজাদা

পটুয়াখালী-৪ মোঃ মহিববুর রহমান

ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ

ভোলা-২ আলী আজম

ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী

ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব

বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল-২ তালুকদার মোঃ ইউনুস

বরিশাল-৩ সরদার মোঃ খালেদ হোসেন

বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ

বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক

বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক

ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন

ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু

পিরোজপুর-১ শ ম রেজাউল করিম

পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস

পিরোজপুর-৩ মোঃ আশরাফুর রহমান

টাঙ্গাইল-১ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক

টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির

টাঙ্গাইল-৩ মোঃ কামরুল হাসান খান

টাঙ্গাইল-৪ মোঃ মোজহারুল ইসলাম তালুকদার

টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মামুন-অর-রশিদ

টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু) )

টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ

টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়

জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ

জামালপুর-২ মোঃ ফরিদুল হক খান

জামালপুর-৩ মির্জা আজম

জামালপুর-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান

জামালপুর-৫ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

শেরপুর-১ মোঃ আতিউর রহমান আতিক

শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী

শেরপুর-৩ এ, ডি, এম, শহিদুল ইসলাম

ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং

ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ

ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম

ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান

ময়মনসিংহ-৫ মোঃ আব্দুল হাই আকন্দ

ময়মনসিংহ-৬ মোঃ মোসলেম উদ্দিন

ময়মনসিংহ-৭ মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী

ময়মনসিংহ-৮ মোঃ আব্দুছ ছাত্তার

ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম

ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ (বাবেল) )

ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ

নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী

নেত্রকোনা-২ মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু

নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল

নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান

নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন

কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর

কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ

কিশোরগঞ্জ-৩ মোঃ নাসিরুল ইসলাম খান

কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক

কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ আফজাল হোসেন

কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান

মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস সালাম

মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম

মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক

মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ

মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন

মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃনাল কান্তি দাস

ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান

ঢাকা-২ মোঃ কামরুল ইসলাম

ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ

ঢাকা-৪ সানজিদা খানম

ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না

ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ খোকন

ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম

ঢাকা-৮ আ, ফ, ম, বাহাউদ্দিন নাছিম

ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী

ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ

ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন

ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান

ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক

ঢাকা-১৪ মোঃ মাইনুল হোসেন খান

ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার

ঢাকা-১৬ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ

ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত

ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান

ঢাকা-১৯ ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান

ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ

গাজীপুর-১ আ, ক, ম, মোজাম্মেল হক

গাজীপুর-২ মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল

গাজীপুর-৩ রুমানা আলী

গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি)

গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ

নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম

নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান

নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান

নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন

নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ

নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী

নারায়ণগঞ্জ-২ মোঃ নজরুল ইসলাম বাবু

নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার

নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ-৫ (ঘোষণা হয়নি)

রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী

রাজবাড়ী-২ মোঃ জিল্লুল হাকিম

ফরিদপুর-১ মোঃ আব্দুর রহমান

ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর

ফরিদপুর-৩ শামীম হক

ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্যাহ

গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান

গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম

গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা

মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী

মাদারীপুর-২ শাজাহান খান

মাদারীপুর-৩ মোঃ আবদুস সোবহান মিয়া

শরীয়তপুর-১ মোঃ ইকবাল হোসেন

শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম

শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক

সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার

সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ

সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান

সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক

সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক

সিলেট-১ এ, কে, আব্দুল মোমেন

সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী

সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান

সিলেট-৪ ইমরান আহমদ

সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ

সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ

মৌলভীবাজার-১ মোঃ শাহাব উদ্দিন

মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী

মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান

মৌলভীবাজার-৪ মোঃ আব্দুস শহীদ

হবিগঞ্জ-১ ডাঃ মোঃ মুশফিক হুসেন চৌধুরী

হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ

হবিগঞ্জ-৩ মোঃ আবু জাহির

হবিগঞ্জ-৪ মোঃ মাহাবুব আলী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মোঃ শাহজাহান আলম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ বি তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১ মোঃ আবদুস সবুর

কুমিল্লা-২ সেলিমা আমাদ

কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন

কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল

কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান

কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন

কুমিল্লা-৭ প্রান গোপাল দত্ত

কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন

কুমিল্লা-৯ মোঃ তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১০ আহম মুস্তফা কামাল

কুমিল্লা-১১ মোঃ মুজিবুল হক

চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ

চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী

চাঁদপুর-৩ ডাঃ দীপু মনি

চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান

চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম

ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী

ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী

ফেনী-৩ মোঃ আবুল বাশার

নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহিম

নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম

নোয়াখালী-৩ মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন

নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী

নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের

নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী

লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান

লক্ষ্মীপুর-২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন

লক্ষ্মীপুর-৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক

লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী

চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর রহমান

চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার

চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান

চট্টগ্রাম-৪ এস এম আল মামুন

চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম

চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১০ মোঃ মহিউদ্দিন বাচ্চু

চট্টগ্রাম-১১ এম, আবদুল লতিফ

চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৪ মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন

চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী

কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ

কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক

কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল

কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার

খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

রাঙ্গামাটি দীপংকর তালুকদার

বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং


আরও খবর



হোয়াইট হাউজ ও পেন্টাগনের ছবি তুলেছে উত্তর কোরিয়ার নতুন গোয়েন্দা স্যাটেলাইট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাশিয়া ও চীনের বন্ধু হিসেবে পরিচিত দেশ উত্তর কোরিয়া এতদিন পর্যন্ত বিদেশী স্যাটেলাইটের নজরদারিতে ছিল। এবার তারা নিজেরাই কক্ষপথে একটি স্যাটেলাইট পাঠিয়ে অন্যান্য দেশকে নজরদারিতে আনতে সক্ষম হয়েছে, যা কিম জং উনের জন্য একটি বড় অর্জন।

আজ মঙ্গলবার রয়টার্স উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম কেসিএনএর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, দেশটির নেতা কিম জং উন গোয়েন্দা স্যাটেলাইটের ধারণ করা হোয়াইট হাউজ, পেন্টাগন ও মার্কিন রণতরীর ছবি নিরীক্ষা করেছেন।

গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়া তাদের প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়। দেশটি জানায়, এই স্যাটেলাইটের মূল কাজ হবে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কার্যক্রমের ওপর নজর রাখা।

এরপর কেসিএনএ জানায়, স্যাটেলাইটটি দক্ষিণ কোরিয়া, গুয়াম ও ইতালির বেশ কয়েকটি শহর ও সামরিক ঘাঁটির ছবি তুলেছে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের ছবিও তুলেছে এই স্যাটেলাইট।

তবে এখন পর্যন্ত পিয়ংইয়ং তাদের স্যাটেলাইটের ধারণ করা কোনো ছবি প্রকাশ করেনি। যার ফলে পশ্চিমের বিশ্লেষক ও বিদেশী সরকারগুলো তাদের নতুন স্যাটেলাইটের উপযোগিতা নিয়ে এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি। মঙ্গলবারের ছবিগুলোকে কেসিএনএ 'গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুর' ছবি হিসেবে বর্ণনা করেছে।

কেসিএনএ জানায়, কিম জং উন গুয়ামে অবস্থিত অ্যান্ডারসেন বিমানঘাঁটি, নরফোকের একটি নৌঘাঁটি ও নিউপোর্টের একটি বিমানঘাঁটির ছবিও নিরীক্ষা করেন। এই ছবিগুলোতে চারটি পারমাণবিক সক্ষমতাসম্পন্ন রণতরী ও যুক্তরাজ্যের একটি যুদ্ধবিমানবহনকারী রণতরী চিহ্নিত করেছে পিয়ংইয়ং।

উত্তর কোরিয়ার দাবি, এই ছবিগুলো গতকাল সোমবার তোলা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে অন্য কোনো বাণিজ্যিক উৎস থেকে উল্লেখিত অবস্থানগুলোর একই দিনে তোলা কোনো ছবি সংগ্রহ করতে পারেনি রয়টার্স।

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া পিয়ংইয়ংয়ের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়টির নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিল উত্তর কোরিয়ার ব্যালিসটিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।


আরও খবর



অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনের ৭ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর বংশাল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি এনামুল হক এনু ও তার ভাই থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুপন ভূঁইয়ার ৭ বছরের কারাদণ্ড, ৫২ কোটি ৮৮ লাখ ৭৮৮ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ মামলায় বাকি ৬ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- শহীদুল হক ভুইয়া, মো. রশিদুল হক ভুঁইয়া, মো মেরাজুল হক শিপলু, জয় গোপাল সরকার, পাভেল রহমান ও ভুলু চন্দ্র দেব। আসামিদের মধ্যে এনু-রুপনসহ ৬ আসামি কারাগারে আছেন। আর মেরাজুল হক ও ভুলু চন্দ্র দেব পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৮ এর বিচারক মো. বদরুল আলম ভূঞা এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার বিচারকালে ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে দুই ভাই এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়াদের পুরান ঢাকার বানিয়ানগরের বাসাসহ তাদের ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের দুই সহযোগী আবুল কালাম ও হারুন অর রশিদের বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এর পর তাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে সে সময় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ১২টি মামলা হয়।

এর মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট বংশাল থানায় সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম স্কোয়াডের পরিদর্শক মো. মেহেদী মাকসুদ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ১১ জনকে আসামি করা হয়। তবে তদন্ত শেষে তিনজনকে অব্যাহতি দিয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।

উল্লেখ, ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারি এনু ও রুপনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল ওয়ারী থানায় অর্থ পাচারের মামলায় এনু-রুপনসহ ১১ জনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের আদালত। একই সঙ্গে তাদের চার কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

দণ্ড পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- জয় গোপাল সরকার, মেরাজুল হক শিপলু, রশিদুল হক ভূঁইয়া, সহিদুল হক ভূঁইয়া, পাভেল রহমান, তুহিন মুন্সি, আবুল কালাম আজাদ, নবীর হোসেন শিকদার ও সাইফুল ইসলাম।


আরও খবর