Logo
শিরোনাম

পর্তুগালকে হারিয়ে কোয়ার্টারে বেলজিয়াম

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৯৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

একদিকে প্রায় আড়াই বছর ধরে ফিফা র‍্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা সোনালি প্রজন্মের বেলজিয়াম আর অন্যদিকে ইউরো কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল। তাই শেষ ষোলোতেই ছিল জমজমাট লড়াইয়ের আভাস। মাঠের খেলায় মিললও তুমুল উত্তেজনা। যেখানে শেষ হাসি হাসল বর্তমান নাম্বার ওয়ান বেলজিয়াম।

থরগান হ্যাজার্ডের করা একমাত্র গোলে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগালকে ইউরো কাপের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বিদায় করে দিল বেলজিয়াম। ম্যাচের ৪২ মিনিটে থরগানের জাদুকরী গোলটিই হয়ে রইল বেলজিয়াম শেষ আটে ওঠার চাবি। প্রাণপন চেষ্টার পরেও তা শোধ করতে পারেনি পর্তুগাল।

প্রায় ৩২ বছর পর মুখোমুখি লড়াইয়ে বেলজিয়ামের কাছে হারল পর্তুগাল। তাতেই ঘটল সর্বনাশ। গ্রুপপর্বের তিন ম্যাচে মাত্র এক জয় নিয়ে কোনোমতে দ্বিতীয় রাউন্ডে নাম লেখালেও, সেখান থেকে আর পরবর্তী ধাপে যেতে পারলেন না ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো-ব্রুনো ফার্নান্দেসরা।

এবারের কোপায় চার ম্যাচ খেলে মাত্র একটি ম্যাচই জিতেছে পর্তুগাল। যা তাদের ইউরো কাপের ইতিহাসে এক আসরে সর্বনিম্ন পরাজয়ের রেকর্ড। এর আগে ১৯৮৪ সালে চার ম্যাচ খেলে এক জয় নিয়েই বিদায় নিতে হয়েছিল প্রথমবারের মতো ইউরো খেলতে নামা পর্তুগিজদের।

এমন নয় যে পুরো ম্যাচে বেলজিয়ামের কাছে পাত্তাই পায়নি পর্তুগাল। বরং এর বিপরীতটা বলাই অধিক যুক্তিযুক্ত। বিশেষ করে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে একের পর এক আক্রমণে বেলজিয়ামের রক্ষণভাগের নাভিশ্বাস তুলেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেস, আন্দ্রেস সিলভারা। কিন্তু মেলেনি সোনার হরিণ গোলের দেখা।

অন্যদিকে মেজর টুর্নামেন্টে (ইউরো/বিশ্বকাপ) এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো টানা পাঁচ ম্যাচ জেতার রেকর্ড গড়ল বেলজিয়াম। সবমিলিয়ে মেজর টুর্নামেন্টে শেষ ১১ ম্যাচের মধ্যে দশটিতেই জিতেছে রবার্তো মার্টিনেজের দল। যার সুবাদে পৌঁছে গেল চলতি ইউরো কাপের কোয়ার্টারের ফাইনালে।

ম্যাচ জেতানো গোলটি এসেছে প্রথমার্ধের বিরতির বাঁশি বাজার তিন মিনিট আগে। সাজানো আক্রমণে ওপরে উঠে যায় বেলজিয়াম। প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারকে এড়িয়ে কেভিন ডি ব্রুইনকে পাস দেন রোমেলু লুকাকু। সেই বল ধরে থমাস মিউনারকে দেন ডি ব্রুইন।

সেখান থেকে বল পেয়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেয়া শটে পর্তুগালের গোলরক্ষক রুই প্যাট্রিসিওকে পরাস্ত করেন তারকা ফরোয়ার্ড এডেন হ্যাজার্ডের ভাই থরগান হ্যাজার্ড। ইউরো কাপের তৃতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে দ্বিতীয় গোল করলেন থরগান। পরে এটিই হয়ে যায় ম্যাচের গোল্ডেন গোল।

প্রথমার্ধের বিরতিতে যাওয়ার আগে লিড নিলেও, পর্তুগালের চেয়ে ভালো খেলেছে বেলজিয়াম- এমনটা বলার সুযোগ ছিল না। কেননা ম্যাচের শুরু থেকেই সমানে সমান লড়েছেন রোনালদো-ব্রুনোরা। বিশেষ করে ম্যাচের ২৫ মিনিটের সময় ফ্রি-কিকে সম্ভাবনা জাগান রোনালদো। তবে তা ঠেকিয়ে দেন বেলজিয়াম গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া।

ম্যাচের প্রথমার্ধের শেষ দিকে গোড়ালিতে গুরুতর ফাউলের শিকার হন বেলজিয়ামের প্রাণভোমরা কেভিন ডি ব্রুইন। তবু তাকে নিয়েই দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু করেছিলেন দলের কোচ মার্টিনেজ। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের তিন মিনিটের বেশি মাঠে থাকতে পারেননি ডি ব্রুইন। চোটের তীব্রতার কারণে তাকে উঠিয়ে নিতে বাধ্য হন বেলজিয়াম কোচ।

ডি ব্রুইন মাঠ ছাড়ার পর যেন আর নিজেদের খুঁজেই পায়নি বেলজিয়াম। দ্বিতীয়ার্ধের বাকি সময়টায় একের পর এক আক্রমণ করেই গেছে পর্তুগাল। বেলজিয়ামের কাজ তখন ছিল শুধুই আক্রমণ প্রতিহত করা। বেশ কিছু পাল্টা আক্রমণে গোলের সুযোগ পেলেও, তা কাজে লাগাতে পারেননি লুকাকু-এডেনরা।

সারা ম্যাচে অন্তত ২৩ বার গোলের উদ্দেশ্যে শট নিয়েছে পর্তুগাল। যার মধ্যে লক্ষ্য বরাবর ছিল ৬টি শট। কিন্তু একটিতেও মেলেনি গোল। ম্যাচের ৮৩ মিনিটের সময় রাফায়েল গুররেইরোর শট ডানপাশের পোস্টে লেগে প্রতিহত হলে, তখনই যেন লেখা হয়ে যায় পর্তুগালের বিদায়।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর